কিভাবে করলে সন্তান হয়

এটা তেমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয় বললেই মনে করা হয়। কারণ প্রথমত হলো সন্তান ঈশ্বর ভগবান আল্লাহ বা আমরা যে নামেই ডাকি না কেন সেই সৃষ্টিকর্তার দান। এটি তিনি চাইলে এমনিতেই হয়ে যাবে অর্থাৎ মানুষ যেটা বলে যে নারী-পুরুষ একসঙ্গে থাকলে সে ঘটনাটা ঘটে যেতে পারে। আর বৈজ্ঞানিকভাবে এর ব্যাখ্যা হলো যে, সামান্যতম শুক্রানুডি মামার সাথে মিলিত হলে সন্তান হতে বাধ্য। অর্থাৎ একটা সময় আছে যেটা বলা হয় মেয়েদের রজঃচক্র। এই রজচক্র হওয়ার অর্থাৎ শুরু

হওয়ার দশ দিন পর থেকে মোটামুটি ভাবে 15 দিনের মধ্যে যদি স্ত্রীর সঙ্গে সহবাস করা যায় তাহলে সেই সময়টার ডিম্বানু এবং শুক্রানু অবশ্যই সুস্থ থাকে। আর এই ডিম্বাণু এবং শুক্রানু যদি নিষিদ্ধ হয়ে যাইবো তৈরি করে তাহলে অবশ্যই সন্তান এর ভ্রূণ তৈরি হবে। আর এই ব্রণ তৈরি করার জন্য একটি ডিম্বানুর পিছে অসংখ্য শুক্রানু দৌড়াতে থাকে। এর মধ্যে থেকে একটি শুক্রাণু এবং একটি ডিম্বাণু মিলে মানব ভ্রুণ তৈরি করে।

আর এভাবেই সন্তানের উৎপত্তি হয়ে থাকে। তাই আপনি যদি পুরোপুরি সুস্থ থাকেন এবং আপনার স্ত্রী যদি পুরোপুরি সন্তান উৎপাদনের জন্য সুস্থ থাকে তাহলে কেমন করে করবেন তার উপর কখনোই নির্ভর করে না সন্তান হওয়ার। বিষয়টি আপনি যদি বুঝতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই কিছু কিছু বৈজ্ঞানিক ভিত্তি মেনে নিতে হবে। অর্থাৎ আপনারা দুইজন অর্থাৎ আপনারা স্বামী-স্ত্রী যদি মনে করে থাকেন সন্তান নেবেন তাহলে অবশ্যই সেটির জন্য একটি মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে। আর মানসিকভাবে প্রস্তুতি হল এরকম যে, আপনার স্ত্রীর রজচক্র শুরু হওয়ার ১০ দিনের পর অর্থাৎ 11 দিনের দিন

আপনি এবং আপনার স্ত্রী একসঙ্গে যদি মিলিত হন তাহলে সন্তান উৎপাদনের ক্ষেত্রে অবশ্যই একটি ভালো সময়। তবে এতে একটি বিষয় উল্লেখ থাকে যে এখানে দুজনই যদি সুস্থ থাকে তবে অবশ্যই বেশি সব ক্ষেত্রে একটি সুস্থ সন্তান উৎপাদনে আপনারা সমর্থ হবেন। আর যদি আপনারা সুস্থ না থাকেন মানসিকভাবে বিপর্যস্ত থাকেন সেখানেও অনেকটা প্রবলেম হতে পারে। তাই সন্তান উৎপাদনের জন্য এই বিষয়গুলি আপনাকে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। তবে এরকমভাবে বা এই নিয়মে আপনি যদি আপনার স্ত্রীর সাথে মিলিত হন তাহলে সন্তান উৎপাদন হবে এ কথা ঠিক। কিন্তু প্রথম মাসেই ডিম্বানু শুক্রাণু মিলিত হয়ে হয়তো গ্রহণ তৈরি করতে পারল না। তাহলে আপনি কোনভাবেই মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হবেন না।

কারণ এটি বৈজ্ঞানিকভাবেই হয়তো কোন সমস্যার কারণে শুক্রাণু এবং ডিম্বাণু নিষিক্ত হতে পারেনি। তাই আপনাকে দুই থেকে ছয় মাস আট মাস এক বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে। কখনোই কোনো অবস্থাতেই এক বছর দেড় বছর পর্যন্ত ঘাবড়াবেন না। কারণ যে কোনো সময়ে আপনি সুখবর পেতে তে পারেন। তাই এই বিষয়গুলি নিয়ে আপনার কোন ধরনের দুশ্চিন্তা না করে সামনের দিকে এগিয়ে যাও বেশি ভালো। এসব বিষয় নিয়ে আপনি যত দুশ্চিন্তা করবেন ততই আপনার খুব শারীরিকভাবে এবং মানসিকভাবে দুটোই ক্ষতি হতে পারে। এ সকল কথা অবশ্যই একজন চিকিৎসকের কথা। সেখান থেকেই আপনাদেরকে বলা হলো।

আপনার স্ত্রীর সঙ্গে নিয়মিতভাবে সহবাস চালিয়ে যান তবে এই নিয়ম গুলি পালন করলে সবচাইতে বেশি ভালো হয় এবং যে সন্তান ভূমিষ্ঠ হবে সে স্বাস্থ্যবান সন্তান হিসেবে দেখা যায়। এভাবে আপনি আপনার স্ত্রীর সঙ্গে সহবাস করতে থাকলে হয়তো কোন এক মাসে আপনাদের সুখবর পেতে দেরি লাগবে না। কিন্তু কখনোই হতাশ হবেন না এবং হতাশ থেকে এ বিষয়টি সহবাস করবেন না। আপনারদের জীবন সুখ-সমৃদ্ধিতে ভরে উঠুক। তাই আপনারা এ ধরনের যে কোন খবর যদি পেতে ইচ্ছা করেন তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে আসবেন এবং বিভিন্ন ধরনের তথ্য জানার জন্য আমাদের সাথে থাকবেন।
5:5

Leave a Comment