আজকে আরটিকালের মাধ্যমে আমরা জানানোর চেষ্টা করব মেন জিনিস কিভাবে আপনারা খুব সহজে খেতে পারেন। মেয়োনিজ সচেতন সবাই ভাজি করে খায়। অনেকে আছে এটা স্যান্ডউইচ, বার্গার ,পিজ্জা সালাত এবং বিভিন্ন ভাবে ব্যবহার করে খেয়ে থাকে। আপনারা হয়তো অনেকে জানেন মেয়োনিজ দেখতে ঘন শীতল এবং ক্রিম যুক্ত একটি সহজ। মেয়োনিজটি হলো ডিমের কুসুম এবং ভিনেগার ও লেবুর রসের মিশ্রণে তৈরি করা হয়ে থাকে। এতে করে অনেক পরিমাণে ছাদ ও ফ্লেভার বের হয়। এটির রং সাধারণত সাদা ও ফ্যাকাসে হলুদ হয়ে থাকে।
মেয়োনিজ দিয়ে নাস্তা
মেয়োনিজ আপনি বিভিন্ন ধরনের খাবারের সাথে ব্যবহার করতে পারেন, মেয়ে নির্দিষ্ট আপনি আলুর রেসিপি বানাতে পারেন এতে অনেক স্বাদ পাবেন। আপনি আপনার বাচ্চাদের টিফিন মাত্র ১০ থেকে ১৫ মিনিটের মধ্যে এই মেয়োনিজ দিয়ে বানিয়ে ফেলতে পারবেন। আপনি চাইলে এই মেয়েনিজ দিয়ে স্যান্ডউইচ, বার্গার খুব সহজে বানাতে পারবেন।
মেয়োনিজ এর উপকারিতা
মেয়ে নিজের বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা রয়েছে, এই খাবারটি গ্রহণ করার মাধ্যমে আপনার যদি ত্বকের সমস্যা থাকে তাহলে আপনি ত্বকের সমস্যা থেকে তাড়াতাড়ি ভালো একটি ফলাফল পাবেন। এই মেয়েনিজ মুখের জেল্লা বাড়াতে অনেক কার্যকর। গরমের সময় ব্যবহারের ফলে আপনি ভালো ফলাফল পাবেন। অনেকের চুল পড়া সমস্যা রয়েছে আপনি চুল পড়া সমস্যা সমাধানে এটি তুলে ব্যবহার করতে পারেন। মেয়েদের ব্যবহারের ফলে আপনার মাথায় যদি খুশি থেকে থাকে তাহলে আপনার খুব কি সমস্যা খুব তাড়াতাড়ি দূর হয়ে যাবে।
মেয়োনিজ এর ক্ষতি
আপনারা অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন মেয়েনিজ এর মাধ্যমে আমাদের কোন ক্ষতি হয়ে থাকে কিনা। সাধারণত এই মেয়েনিজ তেল দিয়ে তৈরি করা এর কারণে এটি বেশি পরিমাণে আমরা যদি খেয়ে থাকি তাহলে আমাদের বিভিন্ন রোগের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই কোন ধরনের রোগ যদি আমাদের শরীরে ব্যাথা বাড়তে না পারে তার জন্য অবশ্যই আমাদের মেয়েনিজ অল্প পরিমাণে খেতে হবে।
মেয়োনিজ এর দাম
অনেকে জানতে চান মেয়ে নিজের দাম আসলে কত টাকা করে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের বিভিন্ন কোম্পানির মেয়েনিজ পাওয়া যায়। এই গুলোর দাম বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। বাজারে ২৩৬ মি,লি বোতল এর দাম ২১০ টাকাতে পাওয়া যায়। মেন ইজ আপনারা বিভিন্ন কোয়ালিটি ও বিভিন্নভাবে পেয়ে যাবেন ৪০০ গ্রাম নিয়ে নিজের দাম ১০০০৫০ থেকে ১৪০০ টাকা হয়ে থাকে যেগুলো ইমপোর্ট করে বাংলাদেশে আনা হয়।
মেয়োনিজ এর স্বাদ কেমন হয়
বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রকম স্বাদ হয়ে থাকে। ইউরোপে এটি সামান্য টক ধরনের বানানো হয় ভূমন্ড সাগর অঞ্চলে প্রধানত লেবুর রস বা ভিনেগার এর তেল মিশিয়ে এটি বানানো হয়ে থাকে। কিছু জায়গা আছে যেখানে এগুলো খেতে একটু মিষ্টি টাইপের হয়ে থাকে। বাংলাদেশের সরিষার তেলের যেমন স্বাদ এটারও তেমনি একটি স্বাদ রয়েছে।
মেয়োনিজ কিভাবে বানায়
এখন প্রায় মানুষ ফাস্টফুডের সাথে মেয়েনিজ খেয়ে থাকে, মেয়োনিজ এর দাম এখন বেশি হওয়ার কারণে অনেক মানুষ এটি নিজের তৈরি করে খাওয়া শুরু করেছে। এই মুহূর্তে আমার জানার চেষ্টা করব এই মেয়োনিজ আপনারা কিভাবে বানাতে পারেন। মেয়োনিজ বাড়াতে হলে আপনার বেশ কিছু উপকরণ লাগবে। উপকরণ গুলোর নাম নিচে উল্লেখ করা হলো:
১. মেয়োনিজ বানাতে হলে প্রথমে লাগবে আপনার ১ টি ডিম!
২. আপনার প্রয়োজন হবে সারা সরিষার গুঁড়ো 1 থেকে 2 চামচ!
৩. এটি বানাতে আপনার প্রয়োজন হবে সাদা গোল মরিচের গুড়া।
৪. মেয়েনিজ বানাতে আপনার প্রয়োজন হবে লেবুর রস এক টেবিল চামচ.
৫. প্রয়োজন হবে চিনি
৬. বাড়াতে আপনার সামান্য পরিমাণে লবণ প্রয়োজন হবে!
৭. তেল তিন থেকে চার কাপ প্রয়োজন হবে!
এই কয়েকটি উপকরণের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই মেয়োনিজ বানিয়ে ফেলতে পারবেন। আশা করি আজকে রাতে আপনাদের ভালো লেগেছে আজকের আর্টিকেলটি আপনারা যদি পুরো পড়ে থাকেন তাহলে আপনারা খুব সহজে মেয়োনিজ বানাতে পারবেন।