শুক্রাণু বৃদ্ধির এলোপ্যাথিক ঔষধ

সাধারণত এলোপ্যাথিক ঔষধ এবং হোমিওপ্যাথিক ঔষধের ব্যবহার আমাদের দেশে প্রচুর পরিমাণে আছে। তবে ওষুধ সাধারণত এমন কিছু জিনিস যেটা প্রাকৃতিক নিয়মের বাইরে থেকে এসেছে। অর্থাৎ আমি এটা বোঝাতে চাচ্ছি যে আমাদের শরীরে যে গঠন আছে সেই গঠনের যে নিয়ম আমাদের আল্লাহতালা সৃষ্টি করে দিয়েছেন সেই নিয়মে যদি কোন ধরনের ব্যাঘাত ঘটে সেখানে নিয়মের বাইরে থেকে কিছু ওষুধ সেবন করা লাগতে পারে।

এমনিতে আমাদের শরীরে ভেতর থেকে কিছু সিস্টেম আছে যেগুলো এমনি এমনি শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ বালাই নির্ভর করতে বিভিন্ন ধরনের অসুখ নির্মূল করতে সাহায্য করে এবং সেখানে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হচ্ছে সব থেকে বড় ব্যাপার। আপনি হয়তো জানেন না মানব শরীরের প্রত্যেকটি রোগ প্রতিরোধ করার জন্য সক্ষমতা আছে কিন্তু সেটা শরীরের মধ্যে থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয় যদি এই নিয়ন্ত্রণে কোন ধরনের সমস্যা হয় তাহলে আমরা বাইরে থেকে অসুস্থ হই এবং সেই অসুস্থতা হওয়ার কারণে আমরা ওষুধ সেবন করি। পৃথিবী যত বয়স্ক হচ্ছে ততই আমরা দুর্বল হয়ে পড়ছি এবং মানব জাতি আস্তে আস্তে দুর্বল হয়ে যাচ্ছে যেখানে আগে ঔষুধ ছাড়াই মানুষ সুস্থ হতো সেখানে এখন ঔষধ শুধুমাত্র না এমন ওষুধ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না যে মানুষকে সুস্থ করা যাবে।

শুক্রাণু বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

শুক্রানুর বৃদ্ধি করার জন্য অবশ্যই আপনাকে ঔষধ সেবন করতে হবে সেজন্য একজন রেজিস্টার চিকিৎসকের কাছে যান। ওষুধ সেবন এর পাশাপাশি ঘরোয়া কিছু উপায় আছে যেগুলো অবশ্যই আপনাকে মানতে হবে তাই যারা এই সমস্যায় ভুগছেন তারা খুব সুন্দরভাবে এবং খুব মনোযোগ দিয়ে আমাদের দেওয়া পয়েন্টগুলো খেয়াল করুন। আপনি যদি এগুলো করতে পারেন তাহলে কথা দিচ্ছি আপনি আপনার সমস্যার সমাধান করতে পারবেন নিজে থেকে আর এই সমস্যার সমাধান করার জন্য আপনাকে কোটি কোটি টাকা খরচ করতে হবে না আপনাকে কষ্ট করতে হবে না আপনাকে শুধুমাত্র আপনার লাইফস্টাইলকে একটি নিয়মের মধ্যে আনতে হবে।

আপনি সবার প্রথমে আপনার জীবন সঙ্গীর সঙ্গে ফ্রি হতে শুরু করুন এবং জীবনসঙ্গের সঙ্গে সব বিষয়ে সমস্যা সব বিষয়ের কথা শেয়ার করা শুরু করুন আপনি মনের দিক দিয়ে প্রশান্তি পেতে শুরু করবেন।

মানসিক স্বাস্থ্যকে সুন্দর রাখার জন্য সবার প্রথমে আপনাকে যেটা করতে হবে সেটা হচ্ছে সঠিক সময়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম আপনাকে ঘুমাতে হবে।

ঘুমের পাশাপাশি আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে শারীরিক পরিশ্রম এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে শারীরিক ব্যায়াম করতে হবে এবং শুক্রাণু বৃদ্ধি করার জন্য যে ব্যায়ামগুলো রয়েছে আলাদাভাবে সেগুলো অবশ্যই জানতে হবে এবং সেগুলো নিয়মিত করতে হবে।

শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য ইয়োগা এবং মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের মেডিটেশন কোর্স আপনি কমপ্লিট করতে পারেন এবং সেগুলো নিজে বাড়িতে নিয়মিত এপ্লাই করতে পারেন।

পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম এবং অন্যান্য বিষয় নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আপনাকে অবশ্যই খাদ্যের উপর খেয়াল রাখতে হবে যেখানে অতিরিক্ত ভাজাপোড়া তেল বা তেলত্যাগ করতে হবে কার্বোহাইড্রেট ট্যাগ করতে হবে এবং একেবারে এত সুন্দর খাবার খেতে হবে যেগুলো আপনার শরীরে কোন ধরনের খাবার ইফেক্ট না ফেলে। এরপরে শুক্রাণু বৃদ্ধি করার জন্য যে খাবারগুলো রয়েছে সেগুলো শুরু করতে হবে।

এইভাবে আস্তে আস্তে আপনি এটাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন এবং আমি কথা দিচ্ছি এই নিয়ম গুলো মেন্টেন করে আপনি যদি একটি সুন্দর লাইফ স্টাইল তৈরি করতে পারেন আপনি অবশ্যই আগের অবস্থানে ফিরে যেতে পারবেন।

শুক্রানু বৃদ্ধির ঔষধ হামদর্দ

এই কোম্পানিটা বেশ জনপ্রিয় কোম্পানি এবং বাংলাদেশের বড় ধরনের ব্যাপকতা আছে এই কোম্পানির। অবশ্যই শুক্রাণু বৃদ্ধি করার জন্য কোম্পানির ঔষধ অনেক কার্যকরী এবং এই ঔষধটি আপনি যদি নিয়মিত সেবন করেন তাহলে অবশ্যই উপকৃত হবেন যেটা আমি জানতে পেরেছি।

 

 

Leave a Comment