এনাল ফিসার হলো মলদ্বারের একটি রোগ। এনালিসার রোগটি অনেকটা মলদ্বারের পাইলসের মত হয়ে থাকে। এনাল ফিসার বলে সাধারণত সেই এলাকাটি ঘা হয়ে যেতে পারে। সাধারণত কোষ্ঠকাঠিন্যর কারণে অতিরিক্ত চাপে এই এলাকাটির অর্থাৎ মলদ্বার ফেটে যায় আর ফেটে যাওয়ার কারণেই সাধারণত এনাল ফিসার হয়ে থাকে। অর্থাৎ আরো সহজ করে বললে বলা যায় যে মলদ্বারের
চীন চাপের কারণে অর্থাৎ কোষ্ঠকাঠিন্যের চাপের কারণে যদি ফেটে যায় তাহলে এই ফেটে যাওয়াকেই আসলে এনাল ফিচার বলা হয়ে থাকে। এবং এই এলাকার চামড়া গুলো বারবার আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ার কারণেই এই রোগটি ক্রমশ বৃদ্ধি পেতে থাকে। এবং বিথী পেতে পেতে এক সময় অবশ্যই ঘা হয়ে থাকে। আর যেহেতু এটি দীর্ঘদিন যাবত যদি ঘা হয়ে থাকে তাহলে বিষয়টি আরো খারাপের দিকে যেতে পারে বলেই যে কোন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক মতামত দিয়ে থাকেন।
এই কারণে আপনারা যারা আজকে আমাদের এই পোস্টে এসেছেন এনাল ফিশার থেকে ক্যান্সার হয় কিনা এ বিষয়টি জানার জন্য। আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে এনাল ফিচার রোগটি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আপনাদেরকে বলে দেব। এই রোগটি সম্পর্কে যদি আপনারা বিস্তারিতভাবে সবকিছু বুঝে যেতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনি অনুধাবন করতে পারবেন যে এই রোগটি থেকে ক্যান্সার হতে পারে কিনা। আমরা এতক্ষণে আপনাদেরকে বলে দিয়েছি যে এনাল ফিশার রোগটি আসলে কেন হয় এবং মানুষের কোন অঞ্চলে হতে পারে বা হয়। বর্তমান সময়ের মানুষের খাদ্যাভ্যাসে দারুণ
পরিবর্তনে এসেছে। অর্থাৎ বর্তমান প্রজন্মের বর্তমান সময়ের সকল মানুষ কৃত্রিম খাবারগুলোতে বেশি জোর দিয়েছে। অর্থাৎ মাংসের পরিমাণ বেশি অর্থাৎ আমিষ এবং সহজে হজম হয় না এই ধরনের খাবারগুলো বেশি খেয়ে থাকে। বিশেষ করে মাছ-মাংস তেল চর্বি জাতীয় খাদ্য গুলি যদি খাওয়া হয় তাহলে শরীরের কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে বা হয়। কোষ্ঠকাঠিন্যর ফলেই সাধারণত মলদ্বারে আঘাতপ্রাপ্ত হয় এবং সেখান থেকেই অ্যানাল ফিসার রোগটি হয়ে থাকে। আমরা যদি প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি খাই তাহলে অবশ্যই আমরা সহজে প্রাচ্য এই খাবারগুলো হজম করতে পারি এবং মলদ্বারে সাপের সৃষ্টি হয় না কারণ হলো কোষ্ঠকাঠিন্য হয় না।
তাহলে সাধারণত দেখি যে আমরা খাদ্যভাসের পরিবর্তনের কারণে যেমন এই রোগটি হতে পারে তেমনি ভাবে খাদ্যপ্রাসের পরিবর্তন করেই এই রোগটি সহজেই নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারি। কারণ আপনারা জানেন যে যে কোন রোগ আস্তে আস্তে দীর্ঘদিন সময় অতিবাহিত করলে অবশ্যই সেই রোগের প্রভাব ওই ব্যক্তির ওপর অনেক বেশি পড়ে থাকে। তাই একটা সময় দেখা যায় যে দীর্ঘদিন ওই অঞ্চলটি আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ার কারণে ঘা থেকে যায় আর ঘা থেকে অবশ্যই ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বলেই মনে করা হয়।
তারপরেও আজকে আমরা দেখব যে আসলে এই সম্পর্কিত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মত কি।কারণ হলো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা যেহেতু এই সকল বিষয় নিয়ে তারা গবেষণা করেছে তাই তাদের পরামর্শ আমাদের অনেক কাজে আসবে। যেহেতু এনাল ফিসার রোগটি সাধারণত অ জাইগা অর্থাৎ মলদ্বারী হয়ে থাকে তাই সব সময় আমরা চিকিৎসকের কাছে গিয়ে বিষয়টি দেখাতে পারিনা তাই ঔষধের কথাও বলতে পারেনা বা ঔষধ নিতে পারি না। কিন্তু এদিকে বারবার আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ার কারণে সেখানে রক্তক্ষরণ বেড়ে যায় এবং ঘা এর সৃষ্টি হয়।
তাই দীর্ঘদিন যাবত ওই জায়গায় ঘা থাকলে অবশ্যই কোন না কোন এক সময় এটি ক্যান্সারের রূপ নিতে পারে। তারপরেও আমরা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের যারা যাচাই করে বলে দিতে পারি যে এই রোগটি থেকে কখনো ক্যান্সার হতে পারে কিনা সে বিষয়ে। অর্থাৎ আপনারা এতক্ষণে বুঝে নিয়েছেন যে এই এনাল ফি শার্ট থেকে অবশ্যই মলদ্বারের ক্যান্সার হতে পারে। আবার কখনো কখনো দেখা যায় যে মলদ্বারের ক্যান্সারের কারণেই এগুলো প্রস্ফুটিত হয়। তাহলে আপনারা বিষয়টি ভালোমতো বুঝতে পেরেছেন বলেই মনে করছি। এ ধরনের তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকতে পারেন।