অনুচ্ছেদ মেট্রোরেল

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মেগা প্রযুক্তির মধ্যে মেট্রোরেল একটি প্রজেক্ট যে প্রজেক্টটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার দেশের টাকায় তৈরি করছে। আজকে আমরা এই মেট্রোরেল সম্পর্কে একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছি। আপনারা অনেকেই হয়তো মেট্রো রেল সম্পর্কে অনুচ্ছেদ লেখার জন্য অনেক ওয়েবসাইটে অনুচ্ছেদ করেছেন কিন্তু আপনাদের পছন্দ মতো অনুচ্ছেদ খুঁজে পাননি। তাদের উদ্দেশ্যে বলছি যে আপনারা আমাদের এই প্রবন্ধটি

যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে এখানে মেট্রো রেল সম্পর্কে একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ খুঁজে পাবেন অনেক ভাবে সাহায্য হবে। মেট্রোরেল সম্পর্কে অনেক অনুচ্ছেদ পাবেন তবে কোন অনুচ্ছেদে আপনারা তথ্যবহুল কোন অনুচ্ছেদ খুঁজে পাবেন না শুধুমাত্র আমাদের ওয়েব সাইটেই তথ্যবহুল সকল অনুচ্ছেদ গুলো। এজন্য সকলের উদ্দেশ্যে বলতে চাই আপনারা যারা প্রতিনিয়ত আমাদের প্রবন্ধ দিচ্ছেন এবং আমাদের প্রবন্ধে উল্লেখিত সকল অনুচ্ছেদ গুলো পড়ছেন তারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ডিলিট করবেন তাহলে আপনারা তথ্যবহুল অনেক কিছু জানতে পারবেন যেগুলো আপনাদের শিক্ষাজীবনে অনেকভাবে সাহায্য করবে।

এমনকি আপনারা চাইলে আপনাদের পরিবারে বা আপনার আশেপাশে যে সকল শিক্ষার্থী রয়েছে তাদের কেউ এই অনুচ্ছেদ গুলো পড়তে উদ্বুদ্ধ করতে পারেন। কেননা আপনার মত তারাও হয়তো অনেক ওয়েবসাইটে অনুচ্ছেদ হচ্ছে কিন্তু তাদের মনের মতো খুঁজে পাচ্ছে না। এজন্য আপনি যদি তাদেরকে সাহায্য করেন তারাও আপনার মত সহজেই অনুচ্ছেদ গুলো খুঁজে পাবে এবং তাদের শিক্ষা জীবনে অনেকভাবে সাহায্য সহযোগিতা পাবে।

মেট্রোরেল

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের অধীনে রাজধানী ঢাকায় মেট্রোরেল নির্মাণ করা হয়। মেট্রোরেল নির্মাণের প্রথম এবং প্রধান উদ্দেশ্য হল তীব্র যানজট নিরসন করা। মেট্রোরেল নির্মাণ করা একটি সময়োপযোগী এবং যুগান্তকারী প্রকল্প। রাজধানী ঢাকায় প্রায় দেড় কোটি জনসংখ্যার বিপুল সংখ্যক যাত্রী যানবাহনের চাপ সামলানো অনেক বেশি কঠিন হয়ে পড়ে। অন্যান্য যানবাহনগুলোতে মেট্রোরেল ছাড়া যখন যানবাহন মোকাবেলা করা হয় তখন অনেকভাবেই অনেক জায়গায় যান সৃষ্টি হয়। তবে মেট্রোরেল নির্মাণের পরে যানজটের পরিমাণ অনেকটাই কমে এসেছে।

মানুষ বিকল্প হিসেবে মেট্রো রেল ব্যবহার করছে। মেট্রোরেল একটি বৈদ্যুতিক যান উড়াল রোডে বিছানো রেললাইনের উপর দিয়ে আরও আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন ট্রেন যেটাকে আমরা মেট্রোরেল বলছি। সেটি চলাচল করে ঢাকার উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত। মেট্রো রেলের বর্তমান দৈর্ঘ্য ২০.১ কিলোমিটার। দীর্ঘ এই রুটে ১৬ টি স্টেশন রয়েছে। গত ২৮ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী উত্তরা থেকে আগারগাঁও অংশে মেট্রো

রেল উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন করেন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে এই মেট্রো রেলের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। প্রথম ধাপে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ৯টি স্টেশন চালু করা হয়েছে। মেট্রো রেলের প্রতিটি স্টেশনে ব্যবস্থা থাকছে এবং মেট্রোরেলের প্রতিটি ট্রেনে ছয়টি করে বগি থাকছে। মেট্রোরেলে যারা যাতায়াত করবেন তারা দেখবেন যে প্রতিপক্ষ হবে প্রশস্ত এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত।

ঢাকার উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ১৪ টি ট্রেন চলবে। প্রতিটি ট্রেনে ৯০০৪২ জন যাত্রী বসে থাকতে পারবে এবং ৫৭৪ জন যাত্রী দাঁড়িয়ে মেট্রোরেলে ভ্রমণ করতে পারবে। ট্রেনটি ঘণ্টায় ৩২ কিলোমিটার বেগে চূড়ান্ত কর্তব্যে পৌঁছাতে ৩৮ মিনিট সময় লাগে। যাত্রীরা স্বয়ংক্রিয় কার্ডের মাধ্যমে মেশিনে ভাড়া পরিশোধ করবেন এবং মেট্রোরেলের সর্বনিম্ন ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ২০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ভাড়া 100 টাকা।

মেট্রোরেল অনুচ্ছেদ

মেট্রোরেল অনুচ্ছেদটি উপরে আপনারা পেয়ে গেছেন এছাড়া যদি আরো কোন অনুচ্ছেদ আপনাদের প্রয়োজন হয় তাহলে আমাদেরকে সরাসরি জানাবেন তাহলে আমরা সরাসরি সে সকল অনুচ্ছেদ গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করব। এছাড়া অনেক কাজ আমরা করছি আপনারা যে সকল কাজের কথা আমাদেরকে জানাচ্ছেন সেগুলো আমরা আগে সম্পন্ন করার চেষ্টা করছি। এভাবেই আমাদের সকল কার্যক্রম চলমান রয়েছে। আপনারা প্রতিনিয়ত আমাদের সাথে কথা বলবেন তাহলে আমরা আপনাদের প্রয়োজনীয় সকল কিছু উপস্থাপন করতে সক্ষম হব।

Leave a Comment