আমাদের দেশে একটি জাতীয় জাদুঘর রয়েছে। জাতীয় জাদুঘর অর্থাৎ জাদুঘর সম্পর্কে আপনাদের অনেক কিছুর জানার প্রয়োজন রয়েছে। জাতীয় জাদুঘর তথা জাদুঘর সম্পর্কে যারা জানতে চান তাদের উদ্দেশ্যে বলছি যে আপনারা যদি এই প্রবন্ধটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে এখানে জাদুঘর সম্পর্কিত একটি সম্পন্ন অনুচ্ছেদ আপনারা পাবেন। এই অনুচ্ছেদ গুলো আপনারা চাইলে যেকোনো সময় ব্যবহার করতে পারেন। কেননা এই অনুচ্ছেদে সকল তথ্যই উপস্থাপন করা হবে।
আমাদের ওয়েবসাইটে যে সকল অনুচ্ছেদ গুলো আপনারা দেখেন শেষ হল অনুচ্ছেদ গুলো সম্পূর্ণরূপে ব্যবহার্য। কেননা এখানে সকল তথ্যগুলো এক জায়গায় করে সেগুলো তুলনামূলক গ্রহণযোগ্য করে তবেই আমাদের ওয়েবসাইট উপস্থাপন করা হয়। আর তাই প্রত্যেককে জানাতে চাই যে আপনারা যদি এই প্রবন্ধ গুলো মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনাদের শিক্ষাব্যবস্থায় যে কোন প্রয়োজনে আপনি এগুলো ব্যবহার করতে পারবেন। এমনকি আপনি চাইলে এগুলো অন্য কাউকে পড়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করতে পারেন।
কেননা এখানে আপনারা যে সকল তথ্যগুলো পাবেন অন্য কোন ওয়েবসাইটে বা অন্য কোন প্রবন্ধে আপনারা এ সকল তথ্যগুলো পাবেন না। আমরা যে সকল তথ্যগুলো ব্যবহার করি সে সকল তথ্যগুলো বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করা হয় সেখান থেকে সংগ্রহ করে তবে আমরা এ সকল তথ্যগুলো আমাদের প্রবন্ধের মাধ্যমে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করি। আর আপনারা যাতে সকল কিছু বুঝতে পারেন সেদিকে চিন্তা করে আমরা সহজলভ্য ভাবে এই সকল প্রবন্ধগুলো উপস্থাপন করে থাকি।
জাদুঘর
:— মুক্তিযুদ্ধ বাঙালি জাতির জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। দুধের ইতিহাস বাঙালি জাতির কাছে এক গর্ব উজ্জ্বল অধ্যায়। আর এই ইতিহাস ঐতিহ্যকে সংরক্ষণ করার জন্য জাদুঘর এক অনন্য স্থান। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে এই সকল ইতিহাস ঐতিহ্য সম্পর্কে জানার জন্য সম্পূর্ণ বেসরকারি উদ্যোগে ১৯৯৬ সালের ২২ মার্চ ঢাকাস্থ্য সেগুনবাগিচায় প্রতিষ্ঠা করা হয়। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মূলত জাদুঘর বলতে এমন স্থাপনা বা প্রতিষ্ঠানকে বোঝায় যেখানে সভ্যতা ও সংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ প্রকৃতি সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে।
অতীতকালে গুরুত্বপূর্ণ পুরাকৃতি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিকট তুলে ধরার মধ্য দিয়ে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ইতিহাস ঐতিহ্য সম্পর্কে সচেতন করায় জাদুঘরের বা জাদুঘর প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য। প্রাচীন মিশর এলাকায় আলেকজান্ড্রিয় পৃথিবীর প্রথম জাদুঘর স্থাপন করেন। ঠিক কোন সময় বা কত সালে এটি স্থাপন করা হয় সে সম্পর্কে বিশিষ্টজনদের মধ্যে মতবিরোধ রয়েছে। বর্তমান বিশ্বের বিখ্যাত জাদুঘর গুলোর মধ্যে রয়েছে ফ্রান্সের ল্যুভর ও গিনে মিউজিয়াম ব্রিটেনে রয়েছে।
ব্রিটিশ মিউজিয়াম ইতালির রয়েছে, ওপিজি মিউজিয়াম রাশিয়া রয়েছে, হার্মিটেজ মিউজিয়াম এবং আমাদের দেশে ঢাকায় রয়েছে। শাহবাগে বাংলাদেশের সবচাইতে বড় জাদুঘর। এটার নামকরণ করা হয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর। সুদূর অতীত কাল থেকে আমাদের দেশের সাথে ঘটে যাওয়া বিশেষ কিছু জিনিস এখানে স্থাপন করা হয়েছে।
বাংলাদেশে আরো কয়েকটি উল্লেখযোগ্য জাদুঘর রয়েছে যেমন: রাসেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর, চট্টগ্রামের জাতিতাত্বিক জাদুঘর,
ঢাকা মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জড়িত বঙ্গবন্ধু যাদুঘর, নারায়ণগঞ্জ বাংলাদেশ লোকশিল্প জাদুঘর। এরকম আরো অনেক জাদুকর রয়েছে যেগুলো আমাদের বাংলাদেশের বিভিন্নস্থানে অবস্থিত। পরিশেষে বলা যায় যে, যে জাতির ঐতিহ্য যতটা সমৃদ্ধ সেই জাতির জাদুঘর ততো সমৃদ্ধ। আমাদের দেশের জাদুঘর দেখলেই বোঝা যায় যে আমাদের দেশের ইতিহাস কত পুরনো আমাদের দেশের ইতিহাস ঐতিহ্য কত সমৃদ্ধ সেটা হয়তো আপনি আমাদের দেশের জাতীয় জাদুঘর এবং মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে গেলে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর অনুচ্ছেদ
পাঠকগণ আপনারা উপরে একটি সম্পূর্ণ প্রবন্ধ দেখছেন সেখানে জাদুকর সম্পর্কে একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ উপস্থাপন করা হয়েছে। মনোযোগ সহকারে যদি আপনি এই অনুচ্ছেদটি পড়ে থাকেন তাহলে সকল কিছুই উপলব্ধি করবেন বলে আমরা আশা করি। তবে আরো কিছু জানার যদি কোন প্রয়োজন থাকে তাহলে অবশ্যই আপনারা আমাদেরকে জানাবেন। আমরা চেষ্টা করব সকল তথ্যগুলোই যেন সবার আগে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা সম্ভব হয়। প্রতিনিয়ত নতুন তথ্য উপস্থাপন করা হচ্ছে। আর এবারেও একইভাবে নতুন তথ্য গুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা আমরা গ্রহণ করেছি।