একটি বিশ্ববিদ্যালয় একজন শিক্ষার্থীকে উচ্চশিক্ষিত এবং দক্ষ মানব সম্পদ হিসেবে গড়ে তোলে। আর আজকে আমরা এই প্রবন্ধে বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কিত একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছি। বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে অনুচ্ছেদ হয়তো আপনারা আগে পড়েছেন তবে আমাদের প্রবন্ধে যেভাবে উল্লেখ করা হচ্ছে এভাবে আপনার আগে কখনো পড়েননি। কেননা আমাদের প্রবন্ধের সাথে যে সকল তথ্যগুলো উপস্থাপন করা হচ্ছে সে সকল তথ্যগুলো সম্পূর্ণরূপে নতুন এবং সম্পূর্ণরূপে আপডেট তথ্য।
এই সকল আপডেট তথ্যগুলো পেতে হলে শুধুমাত্র আমাদের ওয়েবসাইটে আপনারা সকল আপডেট তথ্য গুলো পাবেন না। এজন্য বলা হচ্ছে যে প্রতিনিয়ত আমাদের ওয়েব সাইটে আসুন এবং আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করলে শুধুমাত্র অনুচ্ছেদ নয় এরকম আরো অনেক কিছু আপনার খোঁজ পাবেন যেগুলো আপনাদের
জীবনে অনেক বেশি কাজে আসবে আপনাদের জীবনকে সহজ এবং সাবলীল করে গড়ে তুলতে আমাদের কাজ এগিয়ে যাচ্ছে। আপনারা যদি আমাদের সাথে থাকেন এবং আপনারা যদি আপনাদের সকল প্রয়োজনীয় কথাগুলো আমাদেরকে জানান তাহলে আমরা বুঝতে পারবো আপনারা আমাদের কাছ থেকে কি চান আপনাদের প্রয়োজনের জন্য আমাদের সকল কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ আক্রান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে।
আর তাই আপনাদের উদ্দেশ্যে বলছি আপনারা অবশ্যই আপনাদের প্রয়োজন এর কথা আমাদেরকে জানাবেন যাতে ভবিষ্যতে আরও সকল কিছু আমরা আপনাদের সামনে উপস্থাপন করতে সক্ষম হই।
বিশ্ববিদ্যালয়
:— যেকোনো দেশের একটি বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চ শিক্ষা অর্জন এবং দক্ষ মানবসম্পদ তৈরীর একটি সবচাইতে বড় কারিগর। জাতীয় সমৃদ্ধি অর্জনে নাগরিক জ্ঞান দক্ষতা ও উচ্চ শিক্ষার বিকল্প কোন কিছুই নেই। দেশের প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাস্তরের প্রতিটি ধাপে উতীর্ণ হয়ে একজন শিক্ষার্থী স্বপ্ন থাকে উচ্চশিক্ষা অর্জন করা। আর সেই উচ্চশিক্ষা অর্জন করতে হলে তাকে দেশে অথবা বিদেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য যেতে হয়। আর উচ্চ শিক্ষার মাধ্যম হলো বিশ্ববিদ্যালয়।
আমাদের দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে অর্থাৎ ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার সময় উচ্চশিক্ষা লাভের একমাত্র ক্ষেত্র ছিল ছয়টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। স্বাধীনতা পরবর্তী অর্থাৎ আমাদের দেশের মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে ৫০ বছরে আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয় সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় পঞ্চাশটি। পরবর্তীতে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ১ ১৯৯২ পাস হওয়ার পরে দেশে বেসরকারি উদ্যোগে উচ্চ শিক্ষা বিস্তারের সুযোগ সৃষ্টি হয়। বর্তমানে দেশে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা প্রায় ১০৮ টি। আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে তিনটি।
ক্রমশতা সময়ের সাথে সাথে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঐতিহাসিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় হল একটি দেশের দর্শন কারণ এখানে মুক্ত-বুদ্ধির চিন্তা ও চর্চা করা হয়। শিক্ষার্থীরা দলগতভাবে এখানে শিক্ষা অর্জন করতে পারে। তাদের জ্ঞান চর্চার সবচাইতে বড় এবং মুক্ত বুদ্ধি চিন্তার সবচাইতে বড় অংশ হলো একটি বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে প্রত্যেকটি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা কার্যক্রম চলমান
রয়েছে। শুধু বাংলাদেশ নয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয় অনেক প্রয়োজনীয় গবেষণা হচ্ছে সে সকল জায়গা থেকে গবেষণা করার পরে সেখান থেকে আমরা অনেক ভালো কিছু পাচ্ছি যেগুলো আমাদের দৈনন্দ জীবনে অনেক বেশি সাহায্যপূর্ণ হচ্ছে এ সকল গবেষণা কার্যক্রম থেকে আমরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু পাচ্ছি যেগুলো আমাদের জীবনকে আরো সুন্দর এবং সাবলীল করে গড়ে তুলতে সাহায্য করছে।
একটি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ব্যবস্থা সুশীল ভাবে চলতে এবং গবেষণা কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে হলে অবশ্যই সুষ্ঠু পরিবেশ এবং তদারকি ব্যবস্থা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা হতে হবে উৎপাদন মুখী বাজার চাহিদা এবং প্রযুক্তিমুখী। এজন্য আমাদের প্রত্যেককে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পাশাপাশি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন কাঠামো এবং নিয়ন্ত্রণ যথাযথভাবে সুন্দর এবং সহজ করতে হবে যাতে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা আরো সাবলীল ভাবে বেড়ে ওঠে।
সুখে পাঠক মন্ডলী, বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে যে প্রবন্ধ আপনারা আগে খুঁজেছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলা হচ্ছে যে এখানে বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে একটি সম্পূর্ণ প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হয়েছে। আপনার এই প্রবন্ধটি অর্থাৎ এই অনুচ্ছেদটি চাইলে যে কোন সময় সংগ্রহ করতে পারেন এবং চাইলে এই অনুচ্ছেদটি কপি করে আপনার যে কোন শিক্ষা ব্যবস্থায় ব্যবহার করতে পারবেন এমনকি আপনি চাইলে যে কাউকে এটি পড়তে সহায়তা করতে পারেন