বিড়াল গৃহপালিত চতুষ্পদ জন্তু। এই গৃহপালিত চতুষ্পদ জন্তু প্রাচীনকাল থেকেই মানুষের সাথে বসবাস করে আসছে। মানুষের সাথে বিড়াল সেই বরাবরই একসাথে মানুষের বাড়ি ঘরেই বসবাস করে আসছে। বিড়াল এর ছবি অনেক মানুষের কাছেই প্রিয়। এই কারণেই অনেকেই বিড়াল পোষে থাকে এবং পোষা বিড়াল গুলো আরো বেশি কিউট হয়ে থাকে। এমনিতেই আপনারা সচরাচর যে বিড়াল গুলো দেখে থাকেন একটু ভালো করে লক্ষ্য করলে দেখবেন যে সকল বিড়ালগুলোই অত্যন্ত কিউট। বিড়াল মানেই কিউট এ কথাটা অনেকেই বিশ্বাস করে থাকে।
আর অনলাইনে বা ভার্চুয়াল জগতে যদি বিড়ালের ছবিগুলো দেখতে পাওয়া যায় তাহলে আরো বেশি কিউট লাগে। কারণ অনলাইনে সকল ছবিগুলো সুন্দর লাগে আর যেহেতু বিড়াল এমনিতেই সুন্দর তাই বিড়ালের ছবিগুলো দেখতে আরো বেশি সুন্দর লাগে বা কিউট লাগে। সাদা বিড়াল বাস্তবে দেখতে ভালো লাগে এবং সাদা বিড়ালের মধ্যে বিভিন্ন টাইপ বা বিভিন্ন কালো দাগ বা খয়েরির দাগ এ ধরনের বিড়াল গুলো দেখতে অনেক সুন্দর। এছাড়া বর্তমানে আরেক প্রজাতির বিড়াল গুলো দেখতে পাওয়া যায় সেগুলো একেবারে পুতুলের মত।
এই বিড়াল গুলো মানুষ বাসায় বসে থাকে এবং একেবারে মানুষের সাথে অর্থাৎ একই বিছানার মানুষ এবং বিড়াল উভয়েই থেকে থাকে। বিড়ালকে অনেক ক্ষেত্রেই আমাদের উপকারী প্রাণী হিসেবে দেখা হয়। কারণ আপনারা জানেন যে, বাড়িতে ইঁদুরের অত্যাচার হলে সেই বাড়িতে বিড়াল এনে রাখা হয়। আর শিকারী বিড়াল গুলো ইঁদুর ধরে খেয়ে সাভার করে ইঁদুরের অত্যাচার থেকে মানুষকে রক্ষা করে।
তাছাড়া ইদুর মানুষের আরবাবপত্র ঘরবাড়ি ধান চাল সকল কিছু কেটে একেবারে সাবার করে দেয়। তাই বিড়ালকে মানুষ সেই প্রাচীনকাল থেকে গৃহে প্রতিফলন করে আসছে। কিন্তু বর্তমানে যে বিড়াল গুলো যে কেউ বাড়িতে বসে থাকে সেই বিড়াল গুলো আরো বেশি সুন্দর হয়। বিড়ালের এই সৌন্দর্যের কারণেই মানুষ বাসায় পুষে থাকে। বিড়ালের শরীর ও ছোট ছোট ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র লোমে আবৃত থাকে। এবং এই কারণে বিড়ালের শরীর অত্যন্ত নরম হয়ে থাকে।
নরম শরীরে বিড়ালকে আদর করতেও অনেক মজা লাগে আর এই কারণে আদর করার জন্য বিড়ালকে অনেকেই পুষে থাকে। এবং বিড়াল বেশী প্রাণী হওয়ার কারণে যে বাসায় সে থাকে এখান থেকে কোথাও নড়তে চায় না। বিড়ালকে আদর করার জন্য অনেকেই পুষে থাকে। বিড়ালের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো তারা ২৪ ঘন্টার মধ্যে প্রায় 16 থেকে 18 ঘণ্টা ঘুমিয়ে কাটায়। তাদের খাবার অত্যন্ত কম লাগে।
এজন্য বাসায় যদি একটি বিড়াল পোষা যায় তাহলে বেশি খরচ করতে হয় না শুধুমাত্র নিজের উৎকৃষ্ট খাবার গুলো দিলেও বিড়ালকে পোষ মানানো সম্ভব। কিন্তু বিদেশি বা অন্য বাইরের জাতির বিড়াল গুলো অনেক সুন্দর হয় এবং এগুলো অনেক আদুরে প্রাণী। এদেরকে প্রশ্ন মানানোর জন্য বা খাওয়ানোর জন্য অনেক ঝামেলাও পোহাতে হয় অনেক সময়। আপনারা যেহেতু আজকে আমাদের এখান থেকে কিউট বিড়ালের ছবিগুলো দেখতে এসেছেন আমরা অবশ্যই এখন আপনাদেরকে বিভিন্ন জাতের সুন্দর সুন্দর সেই কিউট বিড়ালের ছবিগুলো দেখাবো।
কিউট বিড়ালের ছবিগুলো দেখতে দেখতে আপনাদের যদি কোন বিড়ালের ছবি পছন্দ হয় তাহলে সেগুলো আপনারা ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। কারণ আমাদের এখান থেকে যে কোন তথ্য ডাউনলোড করে নেওয়া যায় অনায়াসেই। আর আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে সব সময় চেষ্টা করি মানুষের দৈনন্দিন জীবনে যে ধরনের তথ্যগুলো কাজে লাগে বা প্রয়োজন হয় সেই প্রয়োজনীয় তথ্যগুলি আপনারা আমাদের এখান থেকে সেই সকল তথ্য গুলি পেয়ে যেতে পারবেন।
আর এই কারণেই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে বারবার ভিজিট করার মাধ্যমে আমাদের পাশে থাকতে পারেন। তাহলে আমরাও উপকৃত হব এবং আপনাদের এই ধরনের তথ্যগুলি পাওয়ার নিমিত্তে কাজ করার উৎসাহ পাবো। তাই আপনারা বিষয়টি অবশ্যই গুরুত্বের সহকারে দেখবেন এবং আমাদের পাশে থাকবেন বলে আমরা আশা করি।