আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাকে স্বাগতম। আমাদের ওয়েবসাইটের আজকের আর্টিকেলটিতে মূলত উপস্থাপন করা হয়েছে ram ও rom সম্পর্কে । অনেকেই দেখা যায় যে ram ও rom মধ্যে পার্থক্য কি এই বিষয়টি সম্পর্কে অবগত থাকে না। এজন্য এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চেয়ে অনলাইনে সার্চ করে।
আবার একটি মোবাইল ফোন বা একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস কিনার সময় অবশ্যই রram ও rom এর দিকে বিশেষভাবে নজর দিতে হবে। আর এজন্য অনেকে ram ও rom সম্পর্কে জানতে চেয়ে অনলাইনে খোঁজ করে। মূলত তাদের কথা মাথা রেখে তারা যেন খুব সহজেই এ বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পারে এবং এই বিষয়ে একটি পরিষ্কার ধারণা অর্জন করতে পারে এজন্য আমাদের আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে।
আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি ram ও rom সম্পর্কে একটি পরিষ্কার ধারণা পেয়ে যাবেন এবং এর সম্পর্কে আর কোন কনফিউশন থাকবে না । তাহলে আর দেরি না করে আপনি যদি এ বিষয়ে জানতে চান, তাহলে আর্টিকেলটি পড়ে ফেলুন আর ঝটপট এই বিষয় তথ্য সংগ্রহ করে নিন।
প্রত্যেকটি ইলেকট্রনিক ডিভাইসের ram ও rom অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং ওই ডিভাইসটি কেমন চলবে বা আসলে ভালো কিনা তা অনেকটা ram, rom এর উপর নির্ভর করে। ram, rom যদি বেশি হয়, তাহলে সে ডিভাইসটা অনেক ভালো সার্ভিস দিয়ে থাকে। তাই অবশ্যই যে কোন ইলেকট্রনিক ডিভাইস কেনার সময় বিশেষ করে মোবাইল, ল্যাপটপ এসব ডিভাইস গুলো দেখে কিনতে হবে এবং যে ডিভাইসের ram, rom একটু বেশি, সেই ডিভাইসগুলো কিনে নেওয়া উচিত।
কারণ কম ram, rom হলে সেই ডিভাইসটি ভালো সার্ভিস দিতে পারেনা। এ বিষয়টা অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। কিন্তু আমরা যদি র্যাম ও রম এর মধ্যে পার্থক্য না বুঝে এবং এই বিষয়টি দ্বারা আসলে কি বুঝায় তা না বুঝি, তাহলে আমরা অবশ্যই ভালো ডিভাইস কিনতে পারবো না। তাই অবশ্যই আমাদের এই বিষয়ে ধারণা নেওয়া প্রয়োজন।
যে ইলেকট্রনিক ডিভাইসের ram, rom অনেক বেশি, সে ডিভাইসটি অবশ্যই কম ram, rom এর ডিভাইস এর চেয়ে ভাল সার্ভিস দেয় এবং ফোনের স্টোরেজের বিভিন্ন সুবিধা ও পাওয়া যায় যদিram, rom বেশি হয়। তাই যখন একটি নতুন ইলেকট্রনিক ডিভাইস কিনা হয়, বিশেষ করে ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন এগুলো কিনা হয়, তখন বেশি ram, rom দেখে নিতে হবে। কেননা ram, rom এর উপর নির্ভর করে সেই ডিভাইসটি ভালো সার্ভিস দিতে সক্ষম হবে। বর্তমান সময়ে অনেক বেশি ram, rom সম্পন্ন বা ক্ষমতা সম্পন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইস পাওয়া যাচ্ছে এবং এই ডিভাইস গুলোর দামও খুব বেশি নয়। তাই অবশ্যই যখন একটি নতুন ডিভাইস কেনা হবে তখন বেশি ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ডিভাইসটাই বেছে নেওয়ায় বেশি উত্তম হবে।
ram, rom আসলে একই মনে হলেও এই দুটি বিষয়ের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। র্যাম ও রোমের মধ্যে একটি বিশেষ পার্থক্য হল ram শুধুমাত্র ততক্ষণ মেমোরি ধরে রাখতে পারে যতক্ষণ পর্যন্ত সেই ডিভাইসটিতে বিদ্যুৎ কানেকশন থাকবে। অর্থাৎ কোন পিসি যদি বিদ্যুৎ কালেকশন অফ হয়ে যায় বা পিসিটি যদি অফ করা হয়, তাহলে সেই ram এর মেমরিটি মুছে যায়। অপরদিকে rom হচ্ছে পার্মানেন্ট মেমোরি।
অফ করার পরও এ মেমোরি থেকে সবগুলো মুছে যায় না। অর্থাৎ সবগুলোই সংরক্ষিত থাকে। সাধারণত ram ব্যবহার করা হয় কোন সল্প স্থায়ী মেমোরির সংরক্ষণ করার জন্য। অন্যদিকে rom পার্মানেন্ট মেমোরির হিসেবে কাজ করে। অনেকেই ram ও rom এর মধ্যে পার্থক্য খুঁজে না পেলেও বা এই দুটি বিষয়কে এক মনে করলেও আসলে এই দুটি বিষয়ের মধ্যে এই পার্থক্য গুলো বিদ্যমান রয়েছে।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন এবং ram ও rom এর মধ্যে পার্থক্যটি সম্পর্কে আপনি পরিষ্কার ধারণা পেয়েছেন। আর এতক্ষণ ধৈর্য সহকারে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম যদি বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে আপনি জানতে চান, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে পারেন এবং ওয়েবসাইটের অন্যান্য আর্টিকেলগুলো পড়তে পারেন।