যারা ফেসবুকে ইমোশনাল ক্যাপশন দিতে পছন্দ করেন তাদের জন্য আমরা এখানে ক্যাপশন গুলো প্রদান করলাম। কোন একটা লোকেশনে গিয়ে ছবি তুলেছেন এবং সেই ছবির সঙ্গে যখন ইমোশনাল ক্যাপশন ব্যবহার করতে চাইবেন তখন আমাদের ওয়েবসাইটের প্রদান করা ইমোশনাল ফেসবুক ক্যাপশন ২০২৩ সংগ্রহ করে নিতে পারেন। যদি নিজের মতো করে লিখতে চান তাহলে সেটা লেখা যাবে এবং এক্ষেত্রে আমরা আপনাদেরকে সেই লেখাগুলোর প্রতি প্রাধান্য দেওয়ার কথা বলব। কিন্তু আপনি যদি নিজের মতো করে লিখতে না পারেন অথবা ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করতে চান তাহলে আমাদের এখান থেকে এগুলো সংগ্রহ করে নিতে পারেন।
আপনার ভেতরে যদি অনেক ইমোশন থেকে থাকে তাহলে হয়তো আপনাকে নতুন করে ইমোশনের ডায়লগ অথবা ইমোশনাল কথাবার্তা পড়ার প্রয়োজন হবে না। কারণ আপনি নিজের জীবন থেকে এটা উপলব্ধি করতে পারেন এবং কোন কোন ক্ষেত্রে আপনার ইমোশন বেশি এবং ইমোশনের জায়গা থেকে আপনি কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন তাও খুব ভালো করে বুঝতে পারেন। তাই ইমোশন জিনিসকে জীবনে প্রাধান্য না দিয়ে আপনারা যদি একটু বাস্তববাদী হয়ে ওঠেন এবং সকল দিক থেকে সকল বিষয় বিবেচনা করে চলতে ফিরতে শিখেন তাহলে একটা সময় সফলতা অর্জন করতে পারবেন।
ইমোশন দেখে হয়তো আপনি মানুষের সিমপ্যাথি পেতে পারবেন কিন্তু সেটা পরবর্তীতে আপনার জন্য ভালো হবে না। তাই ইমোশন কে প্রাধান্য না দিয়ে দৈনন্দিন জীবনে আপনি যে সকল কাজের সঙ্গে জড়িত আছেন সেই সকল কাজে যদি মনোনিবেশ করতে পারেন তাহলে একটা সময় সফলতা অর্জন করতে পারবেন। তবে পোষ্টের সঙ্গে ইমোশন ক্যাপশন দিলে হয়তো অনেকেই বিভিন্ন ধরনের কমেন্ট করে থাকি অথবা অনেকেই হয়তো বিভিন্ন ধরনের ধারণা করে থাকে বলে এগুলো দিতে অনেকে পছন্দ করেন।
তাই ইমোশন ক্যাপশন গুলো আপনাদের উদ্দেশ্যে যেগুলো প্রদান করছে সেগুলো ফেসবুকের কল্যাণে পেয়ে যাচ্ছেন অথবা ইন্টারনেটের মাধ্যমে সংগ্রহ করে facebook বাসীদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে পারছেন বলে অনেকেই হয়তো এগুলো পছন্দ করে থাকবে। ফেসবুকের ইমোশনাল এই কমেন্ট গুলো দেখে অনেক সময় অনেকেই খুব সুন্দর সুন্দর ভাবে নিজেদের উপস্থাপন করার পাশাপাশি নিজেদের যে ইমোশন রয়েছে সেখানে কোন ধরনের ভুল রয়েছে তা বুঝতে পারবে। তাই ইমোশনাল এই সকল ফেসবুক ক্যাপশন গুলো আপনারা যারা নতুন বছরে দিতে চাইছেন তাদের উদ্দেশ্যে আমরা সংগ্রহ করে প্রদান করলাম।
ইমোশন মানুষের ভেতরে থাকা এক ধরনের আবেগ যেটার মধ্য দিয়ে একটা মানুষ বিভিন্ন কারণে কষ্ট পেয়ে থাকেন। আপনার চাওয়া-পাওয়ার বিষয়গুলো যদি সেই ব্যক্তি না বুঝে অথবা চাওয়া-পাওয়ার বিষয়গুলো কেউ যদি মূল্য না দেয় তখন মনে হবে যে এই পৃথিবীতে আপনি বড়ই একা হয়ে গিয়েছেন। অন্যের বিষয়ে তখন আপনার যে ধারণা ছিল অথবা আপনার যে আকাঙ্ক্ষা ছিল সেটা পূরণ না হওয়ার কারণে অনেক কষ্ট পেতে থাকবেন। এখানকার এই তথ্যের ভিত্তিতে আপনারা খুব সহজেই ইমোশনাল ক্যাপশনগুলো পেয়ে যাচ্ছেন এবং সেগুলো ছবির সঙ্গে ব্যবহার করলে আশা করি ছবি যেমন সার্থকতা অর্জন করতে পারবে তুমি অনেকেই ইমোশনাল বিষয়ে জানতে পারবে।
সত্যি কথা হল তুমি কখনই সত্যিকারের
আমাকে বুঝনি।
আপনার অস্থায়ী আবেগের জন্য
আমি টেক্সট করতে আসক্ত নই,
এমন কেউ কি আছে যে
আমাকে হারানোর ভয় পায়?
আজ যখন একটা মুখ হাসতে দেখলাম,
সর্বনাশ করেছে।
তোমার সাথে বাঁচার ইচ্ছে ছিল,
হতে পারতো।
আপনার বুদ্ধিমত্তার উপর প্রভাব ফেলতে
দেবেন না।
আমি তোমাকে ছাড়া বাঁচতে পারি।
তার উপর আপনার অনুভূতি
নষ্ট করবেন না।
তাহলে তুমি কাঁদতে।
কারণ আমি হতাশ হয়ে ক্লান্ত।
তার সাথে আজকের মানুষটির
কোন তুলনা হয় না!
সেটা আকাশ থেকে হোক বা চোখের।
তখন বৃষ্টি পড়ে..
হৃদয় যখন কষ্টের ভার সইতে পারে না
তখন অশ্রু ঝরে যায়
কিন্তু আপনি এখনও আমার পাসওয়ার্ড।
সর্বদা কাঁদে।
হারিয়েছি এই সত্যটি সবচেয়ে বেশি
কষ্ট দেয়।
সঠিক লোকেদের সাথে এটি ব্যয় করেছেন।
যিনি আপনাকে কান্না থামাতে পারেন
তিনিই আপনাকে কাঁদিয়েছেন?
ভাষা হল কান্না।
অন্তত একজনকে খুশি করা প্রয়োজন।
তারা এখন সম্পূর্ণ অপরিচিতের
মতো আচরণ করে।
অনেক কিছু দিয়েছে তাকে
ভুলে যাওয়া কঠিন।
কিন্তু ধৈর্য চিরকালের জন্য সুখ দেয়।
আমার হৃদয়ের দরজায় দাঁড়িয়ে আছে..!!
যদি তাকে সেটা বলে বলে বোঝাতে হয় ,
তবে সেই করার কোনো মূল্য থাকেনা ।
ভালোবাসার কথা মনে করবে,
আবার আমার হয়ে অনেক কাঁদবে..!!
কথায় নয়..!!
তারাই অনেক সময় অন্যকে বাঁচতে শেখায়।
ইমোশনাল ফেসবুক ক্যাপশন গুলো আপনারা যদি পড়েন তাহলে মনে হবে একটা মানুষের ভেতরে ইমোশন লুকিয়ে থাকলে অথবা একটা ইমোশন একজন মানুষকে কিভাবে কত প্রকারে কষ্ট দিতে পারে। তাই দুনিয়ার জীবনে কোন মানুষের প্রতি আশা-আকাঙ্ক্ষা না রেখে নিজ নিজ ধর্ম অনুযায়ী সৃষ্টি কর্তার প্রতি বিশ্বাস রাখুন এবং ইমোশন দেখাতে চাইলে সেখানেই দেখান। কারণ এই পৃথিবীর মানুষ স্বার্থপর এবং এই পৃথিবীর মানুষের কাছে আপনি যখন কোন কিছু আশা করতে যাবেন তখনই কষ্ট পাবেন এবং কষ্ট নিয়ে ফিরে আসতে হবে।
এই দুনিয়ার মানুষগুলো স্বার্থ ছাড়া এবং কষ্ট দেওয়া ছাড়া আরও ভালো কিছু জানে না তাই আপনাদেরকে সকল বিষয় এড়িয়ে চলতে হবে। জীবনে যদি সফল হতে চান তাহলে ইমোশনাল না হয়ে বাস্তববাদী হয়ে যে সকল কাজের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন সে সকল কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার চেষ্টা করুন।