বিভিন্ন ধরনের ইমোশনাল স্ট্যাটাস এখান থেকে পেয়ে যাচ্ছেন এবং আপনারা চাইলে সেগুলো পিকচারের মাধ্যমে অথবা এসএমএস এর মাধ্যমে যে কাউকে পাঠাতে পারেন। যারা বাস্তবিক জীবনে ইমোশনাল স্ট্যাটাস গুলো পড়তে পছন্দ করেন এবং এই স্ট্যাটাস গুলো সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে শেয়ার করে অন্যের অনুভূতি আকর্ষণের চেষ্টা করে থাকেন তাদের উদ্দেশ্যে আমরা এগুলো দিয়ে থাকলাম। এই ইমোশনাল স্ট্যাটাসগুলো যখন পেয়ে যাবেন তখন বিভিন্ন ছবির ক্যাপশন হিসেবে ব্যবহার করতে পারলে দেখা যাবে যে ছবির সঙ্গে সামঞ্জস্য রয়েছে বলে অনেকেই লাইক কমেন্ট করছে।
প্রত্যেকটি মানুষের ভেতরেই ইমোশন রয়েছে এবং এই ইমোশনের জায়গা থেকে কেউ কেউ বেশি প্রকাশ করে থাকেন এবং কেউ কম প্রকাশ করে থাকেন। স্বাভাবিকভাবে মেয়েদের ভেতরে ইমোশন বেশি থাকলেও তারা তা প্রকাশ করে না এবং ছেলেদের ভেতরে ইমোশন কম থাকলেও তা প্রকাশ করে বলে মনে হয় ছেলেরাই বেশি ইমোশনাল। তবে যাই হোক বাস্তব দুনিয়ায় আপনি যদি বেশি ইমোশনাল হয়ে থাকেন তাহলে এখানকার প্রত্যেকটি মানুষের সঙ্গে অথবা প্রত্যেকটি কাজের সঙ্গে মিল রেখে চলতে পারবেন না।
ইমোশন এমন একটা জিনিস যেটা আপনার ভেতরে আস্তে আস্তে সকল কাজের ক্ষেত্রে দুর্বলতা এনে দেবে এবং একটা সময় আপনি নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস হারিয়ে হতাশায় ভুগতে থাকবেন। প্রকৃতপক্ষে যারা ইমোশনাল এবং বিভিন্ন কাজের ক্ষেত্রে ইমোশন প্রদর্শন করে থাকেন তাদের জন্য ইন্টারনেটের এই ইমোশনাল স্ট্যাটাস অথবা পিকচার খুব একটা প্রয়োজন হয় না। কারণ না তাদের নিজেদের জীবনে ইমোশনে ভরপুর এবং তারা চাইলে ২/৪ লাইন লিখলে সেটা ইমোশনাল স্ট্যাটাস হয়ে যাবে।
কিন্তু আপনি আমি যখন ইমোশনাল স্ট্যাটাস সংগ্রহ করতে চাইব তখন বুঝতে হবে যে এগুলো আসলে পড়ে দেখার জন্য অথবা এগুলো কেমন হয়ে থাকে তা জেনে নেওয়ার জন্যই অনেকে ভিজিট করেছেন। তাই দৈনন্দিন জীবনে আপনাদের চাহিদার উপর নির্ভর করে বিভিন্ন স্ট্যাটাস শেয়ার করে থাকে যেগুলো অনেক সময় আপনারা নিজেদের টাইমলাইনে শেয়ার করেন অথবা গ্রুপ চালিয়ে থাকলে সে সকল গ্রুপে পোস্ট করে থাকেন। যদি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে আপনি কোন ধরনের গ্রুপের মডারেটর হয়ে থাকেন অথবা এডমিন হয়ে থাকেন তাহলে সেখানে বিভিন্ন ধরনের পোস্ট করতে পারলে সেগুলো খুব ভালো হয়।
তাই আপনারা ইমোশনাল স্ট্যাটাসগুলো এখান থেকে সংগ্রহ করে নিতে পারছেন এবং সেগুলো সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে প্রদান করার মাধ্যমে বিভিন্ন ছবির ক্যাপশন হিসেবে দিয়ে থাকলে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হবেন। তাই ইমোশন স্ট্যাটাস গুলো আপনারা খুব সহজেই ডাউনলোড করে নেওয়ার পাশাপাশি এগুলো পিকচার আকারে প্রদান করা হয়েছে বলে পড়ে নিতে পারবেন এবং নিজেদের সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে শেয়ার করতে পারবেন।
তাই আপনাদের ভেতরে যদি ইমোশন অত্যন্ত বেশি কাজ করে থাকে তাহলে অবশ্যই জীবনে সফলতার জন্য ইমোশনকে দূরে সরিয়ে দিয়ে বাস্তববাদী বিষয়গুলো মেনে চলতে হবে। কারণ যে সকল মানুষ যতো বেশি বাস্তববাদী তারা খুব দ্রুত সফলতা অর্জন করতে পারে অথবা দুনিয়ার জীবনে অন্যান্য মানুষের চাইতে তারা নিজেদেরকে এগিয়ে রাখতে পারে। আর যখনই আপনি ইমোশন প্রদর্শন করবেন তখন দেখা যাবে যে আপনার ভেতরে দুর্বলতা গুলো প্রকাশ পেয়ে যাবে এবং অন্য মানুষ যদি সেটা বুঝতে পারে তাহলে আপনাদের এই ইমোশনাল জায়গা গুলোতে আঘাত করতে পারে।
তবে যাই হোক বাস্তবে জীবনে কেউ ইমোশনাল হবেন না এবং কেউ যদি আপনার জীবনে ছেড়ে চলে যায় অথবা কেউ যদি আপনাকে অনেক কষ্ট দিয়ে যায় তাহলে বুঝতে হবে এটা আপনার জীবনে হওয়ারই ছিল। তাই ইমোশনের কারণে পেছনে ফিরে না তাকিয়ে অথবা ইমোশনের কারণে কোন অঘটন না ঘটিয়ে যদি আপনারা পরিবার-পরিজনের কথা ভাবেন এবং নিজের জীবনের কথা ভাবেন তাহলে সামনের দিকে এগিয়ে চলার সাহস পাবেন। আর যদি ইমোশন দেখে সেই সকল বিষয়ের প্রতি পড়ে থাকেন তাহলে দেখা যাবে যে তাদের থেকে আপনারা শুধু আঘাতই পাবেন,সুখ নয়।