খাম হল চিঠি লিখে সেই কাগজের মোরগের মধ্যে যে ঠিকানায় চিঠি লিখব সেই ঠিকানায় পাঠিয়ে দেওয়ার কাগজের সেই বাক্স বা মোড়কে বলা হয় খাম। খামের মধ্যে ভরে মানুষের অনেক গোপন কথা এক মানুষের কাছ থেকে আরেক মানুষের কাছে চলে যায়। একটা সময় মানুষের জন্য খাম বেশ গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল। কারণ বর্তমান সময়ের মতো তখন মোবাইল বা দুরালাপনী অর্থাৎ টেলিফোন টেলিগ্রাফ আবিষ্কৃত হয়নি। যখন মোবাইল ফোন টেলিফোন টেলিগ্রাফ আবিষ্কৃত হয়নি তখন দূর দেশে মানুষের খবরাখবর
পৌঁছানোর একটি বিশেষ মাধ্যম ছিল আর তা হল চিঠি লিখে। চিঠি লিখে সেই লেখা চিঠি ভাজ করে খামের মধ্যে পড়ে খামের ওপর যার কাছে দেওয়া হবে চিঠি তার ঠিকানা লিখে পাঠিয়ে দিলেই সেই মনের কথাগুলো তার কাছে চলে যেত। সেই চিঠি পড়ার পর দুর দেশ থেকে তার আত্মীয় অথবা বন্ধু বান্ধবী যিনি হন না কেন তিনি আবার ফিরতি কথাগুলো চিঠির মাধ্যমে অর্থাৎ খামের মাধ্যমে পৌঁছে দিত ওই ব্যক্তির কাছে। এইভাবে খামের মধ্যে একজন মানুষের মনের কথা আরেকজন মানুষের কাছে পৌঁছে যেত।
খামের গুরুত্ব
একটা সময় ঘামের সত্যি সত্যি অনেক গুরুত্ব ছিল। কিন্তু বর্তমানে যদিও অতটা গুরুত্ব না থাকে তার পরেও এই শুধু চিঠির প্রয়োজন এই খাম ব্যবহার করা হয় তা কিন্তু নয়। অন্যান্য কাজেও খাম এখনো গুরুত্বপূর্ণ রয়েছে। অর্থাৎ বিভিন্ন মানুষকে হয়তো দূর দেশে খামের মাধ্যমে চিঠি না পৌঁছালেও একজন আরেকজনের সঙ্গে কথাবার্তা চালিয়ে যেতে পারে। তাই আজকে আমরা খামের গুরুত্ব কি সে বিষয়টি সম্পর্কে আপনাদেরকে অবগত করানোর চেষ্টা করব।
চিঠি ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের পার্সেল বা অন্যান্য কাগজপত্র দিয়েও এক ঠিকানা থেকে আরেক ঠিকানায় পৌঁছানোর জন্য খাম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও যেকোনো গোপনীয় গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র খামের মাধ্যমে একজন থেকে আরেকজনকে দেওয়া হয়। যে তথ্যগুলি সবসময় ওপেন রাখা যায় না সেই তথ্যগুলি অবশ্যই খামের মাধ্যমে একজন থেকে আরেকজনকে দিতে হয় বা বিলি করতে হয়।
এছাড়া বিভিন্ন ধরনের নিমন্ত্রণ পত্র ক্ষেত্রেও ঘাম ব্যবহার করা হয়। তাই দেখা যাচ্ছে যে বর্তমান সময়েও খামের গুরুত্ব অনেক রয়েছে। হয়তো একটা সময় খামের গুরুত্ব অনেক বেশি ছিল কিন্তু বর্তমানে কমে একেবারে হারিয়ে যায়নি খামের গুরুত্ব। বিভিন্ন কাজে-কর্মে অর্থাৎ গোপন তথ্য একজনের কাছ থেকে আরেকজনকে দিতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এখনো খাম ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তাহলে বোঝাই যাচ্ছে সেই প্রাচীনকাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত খামের গুরুত্ব এতটুকু
কমেনি। তাই আপনারা যারা আজকে খামের ডিজাইন দেখতে এসেছেন আপনারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে আজকে বিভিন্ন ধরনের খামের ডিজাইন দেখে নিতে পারবেন। আমরা আপনাদেরকে অবশ্যই বিভিন্ন ধরনের বা বিভিন্ন ডিজাইনের খামের ছবি এখান থেকে দেখাবো। সেই ডিজাইনগুলো দেখে আপনারা নিজেরাই বাড়িতে বসে থেকেও কাগজ কেটে অথবা বিভিন্ন কাগজ একটি সাথে আরেকটি জোড়া লাগিয়ে তৈরি করতে পারবেন। তাহলে চলুন খামের ডিজাইন গুলো দেখি।
খামের ডিজাইনের ছবি
আমরা এখন আপনাদেরকে অবশ্যই বিভিন্ন ধরনের খামের ডিজাইন আমাদের এখান থেকে দেখাবো। অর্থাৎ সাদামাটা খাম থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের ডিজাইনের খামের ছবি আপনাদেরকে এখানে উপস্থাপন করছে। আমাদের এখান থেকে সেই খামের ডিজাইনের ছবিগুলো দেখে আপনারা ঘরে বসে নিজেরাই ঘাম নিয়ে নিতে পারবেন। অর্থাৎ নিজেরাই ঘরে বসে বিভিন্ন ধরনের কাগজ কেটে এই ডিজাইনগুলো তৈরি করে নিতে পারবেন। অথবা এই ডিজাইনের ঘামগুলো আপনারা বাজারেও পাবেন সেখান থেকেও আপনারা চাইলে নিতে পারবেন।
তবে একটা খান বা খামির ডিজাইন যেগুলো আমরা উপস্থাপন করেছি সেগুলো দেখে আপনি ঘরে বসে কাঁচি বিভিন্ন আঠা এবং বিভিন্ন ধরনের রঙিন কাগজ অথবা কাপড় কেটে সেই ডিজাইনের খাম আপনারা তৈরি করে নিতে পারবেন। তাহলে খামের ডিজাইনের ছবিগুলো আপনারা মনোযোগ সহকারে দেখতে থাকুন এবং যদি কোন ছবি নিতে ইচ্ছা করে তাহলে অবশ্যই সেটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।