গাড়ির নাম্বার দিয়ে ফিটনেস চেক

গাড়ির ফিটনেস থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের তথ্য আমরা অনলাইনের মাধ্যমে যাচাই করে নিয়ে ঘরে বসেই এই কাজগুলো সম্পন্ন করতে পারছি। তাই আপনার যখন গাড়ির ফিটনেস চেক করার প্রয়োজন হবে অথবা গাড়ির মালিকানার ক্ষেত্রে কার নাম দেওয়া আছে সে তথ্য যখন জানার প্রয়োজন হবে তখন অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটের প্রদান করা তথ্যের উপর ভিত্তি করে বিআরটিএ এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করে তথ্য চেক করতে পারবেন। কোন তথ্যের জন্য আমাদের আঞ্চলিক অফিসে যাওয়ার প্রথমে ওয়েবসাইট চেক করে তথ্যগুলো যাচাই করে নেওয়ার জন্য জানিয়ে দিচ্ছি।

কারণ অনেকে আছেন যারা গ্রাম অঞ্চলে বসবাস করেন এবং আঞ্চলিক অফিসে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক সময় ব্যয় করতে হয়। যেহেতু দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন ধরনের গাড়ি চালাতে হয় অথবা গাড়ির মাধ্যমে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াত করতে হয় সেহেতু গাড়ি সংক্রান্ত কোনো আপডেট তথ্য জানতে চাইলে অথবা কোন ধরনের তথ্য বিষয়ে নিশ্চয়তা প্রদান করতে চাইলে আপনারা এই তথ্যগুলো অনুসরণ করবেন। কারণ কোন একটা বিষয়ে যদি আমরা ঠিকঠাক মতো কোনো কিছু না করতে পারি অথবা কোন একটা বিষয়ে যদি আমরা জালিয়াতির শিকার হয় তাহলে সেটা আমাদের জন্যই ক্ষতি।

তাই গাড়ির ফিটনেস চেক করার মাধ্যমে এটা বুঝতে পারবেন যে গাড়ির ফিটনেস কেমন অথবা কত সালে রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে অথবা এগুলোর মেয়াদ থেকে শুরু করে অন্যান্য যে সকল আপডেট তথ্য আছে সেগুলো কাগজের সঙ্গে মিলছে কিনা। কারণ আমরা যদি এগুলো ঠিকঠাক মত করতে না পারি তাহলে সেটা আমাদের জন্য সমস্যা এবং কেউ যদি পুরাতন গাড়ি কিনতে চান তাহলে আপনারা এই ধরনের সমস্যা আরও বেশি পড়েন।

যেহেতু বিআরটিএ এ ধরনের সার্ভিস চালু করেছে সেহেতু ঘরে বসেই আমরা এই কাজগুলো করে নিতে পারলে সেটা আমাদের জন্য খুবই উপকারী ভূমিকা পালন করবে। তাই বিআরটিএ এর সার্ভিস নিয়ে আমরা সন্তুষ্ট এবং অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করে সেখানে আমরা বিভিন্ন তথ্য দিয়ে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করার সুযোগ পাই। আর যখন অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে পারব তখন সেখানে প্রয়োজনীয় তথ্য ফিলাপ করার মাধ্যমে একাউন্ট ওপেন হয়ে গেলে খুব সহজেই আমরা প্রতিটা তথ্য চেক করে নিতে পারব।

গাড়ির নাম্বার দিয়ে কাগজ চেক

গাড়ির জন্য যে রেজিস্ট্রেশন নাম্বার রয়েছে সেই রেজিস্ট্রেশন নাম্বার দিয়ে ওয়েবসাইটে অ্যাকাউন্ট তৈরি করার মাধ্যমে আপনার গাড়ির কাগজপত্রের সঙ্গে ওয়েবসাইটের তথ্য কত মিল রয়েছে কিনা তা মিলিয়ে নিবেন। কারণ অনেকেই এখন এডিটিং এর যুগে এসে এডিট করে বিভিন্ন তথ্য চেঞ্জ করে ফেলছে। তাছাড়া এগুলো এতটাই নিখুঁতভাবে তৈরি করে ফেলছে যে আমাদের অজান্তেই আমরা অনেক সময় ঠকে যাই।

তাই কখনো পুরাতন গাড়ি কিনতে হলে অথবা কোন গাড়ির তথ্য যাচাই করতে হলে অনলাইনের মাধ্যমে আমরা ফিটনেস থেকে শুরু করে গাড়ির মালিকানা জেনে নিতে পারি। আমাদের এই তথ্যগুলো জানার মাধ্যমে দৈনন্দিন জীবনে প্রত্যেকটি বিষয়ে আপডেট থাকতে পারার ব্যবস্থা রয়েছে এবং খুব সহজে আমরা এ বিষয়গুলো অনুসরণ করতে পারি। তাই এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা এ সকল তথ্য জেনে নিতে পারলেন বলে বিআরটিএ এর আঞ্চলিক ওয়েবসাইট গুলো রয়েছে সেটার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে প্রয়োজনীয় কাজগুলো সম্পন্ন করে নিতে পারেন।

গাড়ির নাম্বার দিয়ে মালিকের নাম

যদি আপনার সঙ্গে গাড়ির কাগজ থাকে এবং মালিকের সঙ্গে যদি এই তথ্যগত মেইল করতে চান তাহলে গাড়ির নাম্বার দিয়ে মালিকের নাম যাচাই করে নিতে পারেন। অর্থাৎ সেই গাড়ি যে ব্যক্তি বিক্রি করবে অথবা যে ব্যক্তির নামে রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে কিনা তা ওয়েবসাইটে লিপিবদ্ধ করা আছে কিনা তা চেক করার জন্য আমরা সকল নিয়ম অনুসরণ করতে পারি। অর্থাৎ ওয়েবসাইটের তথ্যই চূড়ান্ত তথ্য বলে বিবেচিত হবে এবং ওয়েবসাইটের তথ্যের মাধ্যমে আমরা সকল ক্ষেত্রে সঠিকতা অবলম্বন করে নিতে পারি। তাই গাড়ি বিষয়ক যেকোনো ধরনের আপডেট পেতে আপনার আমাদের সাথেই থাকুন এবং যেকোনো বিষয়ে প্রশ্ন করে প্রয়োজনীয় তথ্য জেনে নিন।

Leave a Comment