কাপড়ের দোকানে থান হিসেবে যে কাপড় গুলো রাখা থাকে সাধারণত সেই কাপড়গুলোকেই গজ কাপড় বলা হয়। গজ কাপড় কাপড়ের মেশিনে তৈরি করা যে একটি লটে যতখানি দৈর্ঘ্যের এবং যতখানি প্রস্থের কাপড়গুলি তৈরি করা হয় সব কাপড় অর্থাৎ অধিক পরিমাণে কাপড় এক জায়গায় গুছিয়ে রাখা হয় স্থান আকারে সেটা হতে পারে ১০০ গজ অথবা হতে পারে 250 গজ এরকম পরিমাণের।
আর আমরা দেখে থাকি যে কাপড়ের দোকানে এই কাপড় গুলো জড়িয়ে অথবা পেটিতে বেঁধে একসঙ্গে ভাঁজ করে রাখা হয় এই কাপড়টাকেই আসলে গজ কাপড় হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। মূলত সব কাপড় গুলাই এভাবেই তৈরি করা হয় এবং তৈরি পোশাক কারখানায় এ ধরনের কাপড় একবারে দিয়ে দেওয়া হয় এবং তারা পরিমাপ অনুযায়ী কেটে কেটে তৈরি পোশাক তৈরি করে। এছাড়া কিছু কাপড় যেগুলো ভাগ ভাগ করে রাখা হয় অর্থাৎ শার্টের পিস প্যান্টের পিস বা সালোয়ার থ্রি পিস এইভাবে ইত্যাদি আলাদা আলাদা ভাবে আমরা পিস করে থাকি সেগুলো এক ধরনের গজ কাপড়।
জামা বা তৈরি পোশাক
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমরা তৈরি পোশাকের পূর্বে নিজেরা অর্থাৎ বাড়িতে অথবা বাজারে দর্জির কাছে গিয়ে এই কাপড় কিনে দর্জির কাছে দেহের মাপ দিয়ে অর্থাৎ জমা হলে জামাত হলে প্যান্টের মাপ বা অন্যান্য সালোয়ার হলে সালোয়ারের মাপ দিয়ে দর্জির কাছ থেকে জামা তৈরি করতে হতো। কিন্তু বর্তমানে দেখা যায় যে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই পোশাকগুলো আমরা এমনি এমনি হঠাৎ বাজারে তৈরি করাই পেয়ে যাই।
কিন্তু আমরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এর আগে দেখেছি যে পোশাক তৈরি করে নিতে হয়েছে। তবে এই তৈরি পোশাকের জন্য আমাদের বাংলাদেশ দেশ সুনাম অর্জন করেছে বহির্বিশ্বে। আমাদের দেশের তৈরি পোশাক বিদেশে রপ্তানি করে বাংলাদেশ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে। তাই আমরা আজকে আপনাদেরকে বিভিন্ন ধরনের গোল জামা বানানোর অর্থাৎ তৈরি পোশাক করার জন্য আমরা যে ডিজাইনগুলো দেখে থাকি সেই ডিজাইনগুলো এখন আপনাদের জন্য উপস্থাপন করব।
আপনারা আমাদের এখান থেকে গোল জামা বানানোর ডিজাইন যে রয়েছে সেই ডিজাইনগুলো অবশ্যই দেখে নিতে পারবেন। কারণ একটি পোশাক তৈরি করার জন্য আমাদের অবশ্যই সুন্দর ডিজাইনের প্রয়োজন রয়েছে আর ডিজাইন যদি সুন্দর না হয় তাহলে আমাদের সেই পোশাক করতে ভালো লাগবে না। এজন্য বেশিরভাগ মানুষ পোশাক তৈরি করার ক্ষেত্রে ডিজাইন পছন্দ করে থাকে এবং সেই ডিজাইন যদি তাদের পছন্দ না হয় তাহলে তারা সেই পোশাক পড়ে না পুনরায় নতুন আরেকটি পোশাক তৈরি করার ব্যবস্থা করেন।
গোল জামার ডিজাইন
বিভিন্ন ধরনের জামা তৈরি হয় আমাদের দেশে অর্থাৎ অনেক রকম জমা রয়েছে সেই জামাগুলো আমরা সকলের গায়ে পড়ে থাকতেও দেখি। কিন্তু আজকে আমরা দেখব যে গোল জামার ডিজাইন কেমন হতে পারে সেই বিষয়টি সম্পর্কে। অর্থাৎ গোল জামা বানানোর ক্ষেত্রে কোন কোন ডিজাইন অনুসরণ করা যেতে পারে সেই সব ডিজাইনগুলো এখন আমরা আপনাদেরকে দেখাবো। আপনারাও আশা করি শেষ পর্যন্ত থেকে আজকে আমাদের এখান থেকে গোল জামার ডিজাইন কেমন হতে পারে সেই গোল জামার ডিজাইন দেখে নিতে পারবেন। কারণ জামা পরিধান করার বিষয়টি বেশ প্রাচীন একথা বলা যায়।
তবে আমাদের দেশে গোল জামার প্রচলনই সবচাইতে আগে হয়েছে। এই কারণে সেই বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের জামার ডিজাইন অর্থাৎ সেটি হতে পারে গোল জামা অথবা হতে পারে অন্য কোন জামার ডিজাইন। তাই আমরা গোল জামা সহ বিভিন্ন জামার ডিজাইনগুলো এখন আমাদের এখান থেকে আপনারা অবশ্যই দেখে নিতে পারবেন।চলুন তাহলে সেই গোল জামার ডিজাইনগুলো আপনারা দেখতে থাকেন এবং যদি সেই ডিজাইনগুলো পছন্দ হয় অবশ্যই সেগুলো নিতে পারবেন। সেগুলো আপনারা ডাউনলোড করে নিতে পারেন এবং দেখে সেই জামা তৈরি করে নিতে পারেন। এ ধরনের যেকোনো তথ্য পাওয়ার জন্য বারবার আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করবেন বলে আশা করি।