কাশি হল সাধারণত মানুষের স্বাভাবিক ভাবে ঠান্ডা লাগলে হয়ে থাকে। ঠান্ডা লাগার কারণে বা অন্যান্য কারণে ও মানুষের কাশি হতে পারে বা হয়ে থাকে। কাশি হলে সব সময় গলা খুসখুস করে এবং তখন নাক আসলে শান্তি পাওয়া যায় না। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে এই কাশির কারণে অনেক মানুষ বিব্রত বোধ করে এবং মানুষের মধ্যে কাশতে খুব একটা ভালো লাগে না।
আবার কাশির কারণে বিভিন্ন ধরনের কাজকর্ম বাধাগ্রস্ত হয় এবং লোকসম্মুখে কাঁসাটাও খুব ভালো বলে মনে হয় না। রাত্রিতে কাশির কারণে ঘুম ভেঙ্গে যায় এবং আর ঘুম আসতে চায়না এবং পাশে যদি কেউ থেকে থাকে তাহলেও দেখা যায় তার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে থাকে। তাই যদি কারো কাশি হয়ে থাকে তাহলে সেই কাশি দূর করার জন্য খুব অল্প সময়ের মধ্যে ওষুধ সেবন করে সেখান থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে।
খুশখুশে কাশি
বিভিন্ন ধরনের কাশি আমাদের বিভিন্ন সময় হয়ে থাকে। অর্থাৎ যখনই নিয়ম থেকে অনিয়মে যায় শরীর তখন এই অনিয়মটা সহ্য না করার কারণে জ্বর সর্দি কাশি হয়ে থাকে। আর যখন খুশখুসে কাশি হয় অর্থাৎ এই কাশিতে গলা সবসময় ফুসফুস করতে থাকে এবং গলা চুলকানোর কারণেই কাশি অনবরত হতে থাকে এবং সেটিকে খুশখুসে কাশি বলা হয়ে থাকে। এই খুসখসে কাশি হলে অনবরত গলা চুলকায় এবং মনে হয় যে কাশলে আরাম পাওয়া যাবে কিন্তু আবার কাশিটাও ঠিকমতো হয় না আর এই ধরনের কাশি একটি বিরক্তকর বা বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে আমাদের।
তাই আজকে আপনারা যারা আমাদের এখান থেকে এই খুসখুসে কাশির কিভাবে দূর করা যায় সে বিষয়টি জানতে এসেছেন আপনারা অবশ্যই এই বিষয়টি আজকে আমাদের এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন। কারণ সাধারণত এই খুশখুসে কাশি একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ের রোগ। আর প্রাথমিক পর্যায়ের রোগ হওয়ার কারণে সাধারণত কেউ গুরুত্ব দিতে চায় না। আর এই গুরুত্ব দিতে না চাওয়ার কারণেই দেখা যায় যে এই রোগটি বিস্তার লাভ করতে পারে।
এবং যদি এক সময় জটিল এলাকার ধারণ করে তাতে স্বাস্থ্যগত বেশ হানি করতে পারে। তাই অবশ্যই যখনই এ ধরনের একটু নিয়ম থেকে অনিয়মে কাশির জন্ম নেয় বা কাশি হতে পারে তখনই আমাদের উচিত যে এই কাশি বা ফুসফুসে কাশি কিভাবে ভালো করা যায় সেই বিষয়টি জানার। তবে যদি নিজে নিজে ঔষধ সেবন করে সেটা যদি ভালো না হয় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এবং যথাযথ ঔষধ গ্রহণের মাধ্যমে তা দূর করতে হবে।
আকাশে দূর করার উপায়
কাশি যেমনি হোক না কেন সেই কাশি অবশ্যই আমাদের দূর করতে হবে। কারণ অনেক সময় দেখা যায় যে এই কাশি সাধারণত কোন বড় ব্যাধির সাধারণ লক্ষণ বা প্রাথমিক লক্ষণ। তাই কাশি হলে আমাদের একেবারে অবহেলা করতে হবে না অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। চিকিৎসক লক্ষণ দেখে ঔষধ দিবেন এবং সেটিতে যদি কাজ না হয় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসক ভিন্ন পন্থা অবলম্বন করবেন। এক্সরে অথবা আল্ট্রাসনোগ্রাম করে
দেখবে যে ভিতরে কোন সমস্যার কারণে কাশি হচ্ছে সেই বিষয়টি। যদি কাশিটি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করে ভালো হয়ে গেল তে ভালো তা না হলে পরবর্তী পরীক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমে তিনি কি ব্যবস্থা নেয় সে বিষয়টি আমাদের দেখতে হবে। আমরা অনেক সময়ই দেখেছি যে দুরারোগ্য ব্যাধি ধরা পড়ার পূর্বে কাশি তার প্রধান লক্ষণ হয়ে ওঠে। তাই আমরা ফুচকা শেখ কাশি হলে কখনোই অবহেলা করব না চিকিৎসকের পরামর্শ মত ঔষধ সেবন করব।
কাশির ঔষধ কোনগুলো
ফুসফুসে কাশি হলে সাধারণত আপনারা অ্যালকফ কফজেল ট্যাবলেট (Alkof Cofgel Tablet) একটি নিবারন যা কাশির কারণে ব্যবহৃত হয় যা হাঁপানি ,ধূমপান এবং এমফিসেমা দ্বারা সৃষ্টি । এ ধরনের যেকোনো তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট বারবার ভিজিট করে আমাদের সঙ্গে থাকলে সব ধরনের তথ্য সবার আগে পাবেন বলে বিশ্বাস করি।