আপনাদের মনে একটি প্রশ্ন সব সময়ই হয়ে থাকে মেয়েরা কিভাবে গর্ভবতী হয়। আমরা আমাদের এই আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করব কিভাবে মেয়েরা গর্ভবতী হয়। গর্ভবতী হলে মেয়েদের করনীয় কি সম্পর্কে। চলুন আজকের আর্টিকেলটি তাহলে শুরু করা যাক। একজন নারীর বয়সন্ধিকালের পর নির্দিষ্ট একটি বয়সে গেলে মেয়েদের মাসিক হওয়া শুরু করে।
পৃথিবীতে প্রতিটি মেয়ের ইচ্ছে থাকে, তিনি মা হবে সন্তান জন্ম দিবেন এই ইচ্ছা প্রতিটা মেয়ে এর রয়েছে। মা হবার মধ্যে অনেক আবেগ, ভালোবাসা, দুঃখ কষ্ট জড়িয়ে থাকে। তাই আপনারা চেষ্টা করবেন প্রিয় সন্তানকে এই পৃথিবীতে আনতে যতটুকু ভালোভাবে থাকা যায়, সুস্থ ভাবে তাকে পৃথিবীতে আনা যায়।
মেয়েদের মাসিক শুরু হওয়ার পর থেকে তাদের শরীরে একটি করে ডিম্বাণু তৈরি হয়। এই ডিম্বাণুটি প্রতি দুই মাসের মাঝামাঝি সময়ে ডিমের থলি থেকে নালীতে প্রবেশ করে। এ সময় কোন নারী যদি কোন পুরুষের সাথে বা তার স্বামীর সাথে শারীরিক মিলন করে থাকে তাহলে তার শরীরে পুলিশের জমি পথের মাধ্যমে নালীতে গিয়ে মিলিত হয়। পুরুষের সুর কানু নারীতে গিয়ে মিলিত হবার পর সেখানে একটি ভ্রুণ তৈরি হওয়ার মাধ্যমে নারীরা গর্ভবতী হয়ে থাকে। সেই ভ্রুণ থেকেই আস্তে ,আস্তে একটি বড় হয়ে একটি শিশু
বাঁচ্চা তে পরিণত হয়।
গর্ভধারণ এমন একটি প্রক্রিয়া যা ডিম্বাণুর মাধ্যমে শুরু হয়। পুরুষের সাথে একজন মেয়ের যৌন মিলন হওয়ার মাধ্যমেই একটি মেয়ের শরীরে পুরুষের ৩০০ মিলিয়নেরও বেশি বীর্য প্রবেশ করে। তবে এর মধ্যে প্রায় অনেক বীর্য আছে যা মেয়েদের যোনি মুখ থেকে বের হয়ে চলে আসে, হাতেগোনা কয়েকটি ব্রিজ যেগুলো সাঁতার কেটে মেয়েদের যোনি ভিতরে প্রবেশ করতে পারে। মেয়েদের ভেতরে প্রবেশ করার মাধ্যমে বাচ্চা ধরনের ক্ষমতা অর্জন করে মেয়েরা।
কতদিন পর বোঝা যাবে গর্ভবতী হয়েছে কিনা
একটি মেয়ে গর্ব বসে আছে কিনা সেটা জানার বেশ কিছু উপায় রয়েছে। সবচেয়ে সহজ উপায় হলো তার নিয়মিত মাসিক বন্ধ হয়ে যাবে, তিন সপ্তাহ মাসিক না হলে আপনারা পেগনেন্সি টেস্ট করার মাধ্যমে জানতে পারবেন একজন মেয়ে গর্ভবতী আছে কিনা। এক্ষেত্রে আপনাকে নিকটত্ব ফার্মেসী দোকান থেকে ফিগনেন্সি টেস্ট করার কাঠি কিনে এনে চেক করতে হবে।
একজন মেয়ে যদি গর্ভবতী হয় তাহলে তার শরীরের বিভিন্ন ধারণা করা যেতে পারে একজন মেয়ে গর্ভবতী হয়েছে। একজন মেয়ে পেগনেন্স হলে তার মাথাব্যথা, ঘাড় ব্যথা, শারীরিক দুর্বলতা, শরীরের তাপমাত্রা উঠানামা করবে, প্রেগনেন্সি হলে একটি মেয়ে ঠিকমতো খাবার খেতে চাইবে না, বমি বমি ভাব হবে প্রচুর তলপেট প্রচন্ড ব্যথা করবে এভাবেই বোঝা যায় একটি মেয়ে গর্ভবতী হয়েছে।
গর্ভবতী হলে মেয়েদের শরীরে যে পরিবর্তন গুলো আসে
একটি মেয়ে যখন একটি নতুন মানুষ এই পৃথিবীতে আনার জন্য নয় মাস ধরে অনেক কষ্ট করে থাকে। এই সময় নাইরে শরীরে নানা রকম পরিবর্তন দেখা দেয়। একজন মেয়ে গর্ভবতী হওয়ার পর তার শরীরে নানা রকম পরিবর্তন আসে যেগুলো হরমোন এর পরিবর্তন।
তিন মাস ভাবার পর থেকে মেয়েদের পরিবর্তন সবচেয়ে বেশি বোঝা যায়। এ সময় মেয়েরা বমি করে অতিরিক্ত, সকালের দিকে মেয়েরা হঠাৎ করে দেখে তাদের বমি ভাব হচ্ছে, খাবারের প্রতি তাদের অনিয়র চলে আসে।
একজন মেয়ে গর্ভবতী হলে তাদের শরীর অনেক ভারী হয়ে যায়। একটি মেয়ে গর্ব অবস্থায় ১৫ কেজি ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে। গর্ভবতী হলে মেয়েরা অনেক মোটা হয়ে যায় তাদের শরীরের হাড়ের সংযোগস্থল প্রায় সময় ব্যথা করে থাকে।
একজন মেয়ে গর্ভবতী হলে তাদের শরীরে চিনির পরিমাণ বেড়ে যায় এ সময় অনেকের ডায়াবেটিসের সমস্যা দেখা দেয়।
একজন মেয়ে গর্ভবতী হলে তাদের মানি ফুলে যায় ব্রেস্ট করার সময় রক্ত বের হতে পারে বাড়িতে ব্যাথা হতে পারে জরায়ুর আকার বড় হয়ে যাওয়ার কারণে মুখ থলিতে চাপ বাড়ে তাই বারবার প্রসাব হয়।