শিশু অধিকার কয়টি ও কি কি | শিশু অধিকার গুলো কি কি

আমরা আমাদের আর্টিকেলের আজকের এই মুহূর্তে আপনাদের শিশু অধিকার কয়টি ও কি কি এ বিষয়ে জানানোর চেষ্টা করব। বাংলাদেশের যত জনগণ রয়েছে প্রত্যেকটি মানুষেরই শিশু অধিকার নিয়ে জানা উচিত। শিশুদের বিশেষ কিছু মানবাধিকার রয়েছে যেগুলোর মধ্যে হল বেঁচে থাকার অধিকার নামের অধিকার শিশুর সংক্রান্ত বেশ কিছু বিষয় রয়েছে যেগুলোর মধ্যে পড়ে মহৎ প্রকাশের অধিকার স্বাধীনতার অধিকারী ধর্মের অধিকার স্বাস্থ্যসেবা অধিকার অর্থনৈতিক ও যৌন শোষণ থেকে সুরক্ষার অধিকারসহ শিক্ষার অধিকার রয়েছে প্রত্যেকটা শিশুর।

এই পৃথিবীতে শিশুরাই হলো মানবজাতি রক্ষার প্রধান উৎস। এই পৃথিবীতে যদি নতুন শিশু জন্ম না আর নেই তাহলে পৃথিবী থেকে মানবজাতি খুব তাড়াতাড়ি হারিয়ে যাবে। পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকে মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে পরিবার ও বংশ রক্ষার একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে শিশুর জন্ম নেওয়া। একটি শিশু বাবা-মার হলো আদরের ধন, পরিবার ও বংশ রক্ষার জন্য একটি নতুন শিশুর জন্ম খুবই জরুরী।

বাবা মা ছাড়া একটি শিশু পৃথিবীতে জন্ম নেওয়ার কোন ধরনের সুযোগ নেই মা বাবার ভালোবাসা ও রক্ষণাবেক্ষণ এর একটি শিশু সুন্দর এই সমাজের দেশ রক্ষার হাতিয়ার হিসেবে গড়ে ওঠে। তবে আমাদের বাংলাদেশের বেশ কিছু খারাপ ব্যক্তিদের কারণে নানা ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে বিভিন্ন সময় যেমন আমাদের সমাজের কিছু শিশুকে অনেক সময় অনেকজন বলে অনার্সে অবৈধ শিশুর ছিন্নমূল ও পথশিশু জন্মের পর মা বাবা হারানো সন্তানের অনাথ বা এতিম সহ বিভিন্ন ভাবে অবৈধ সন্তান বলা হয়ে থাকে।

একটি শিশুর অধিকার হিসেবে তার বাবা-মা পরিবার নষ্ট ও রাতে ভালোবাসা সহ ন ানা ধরা প্রয়োজন, একটি শিশুর অধিকার হিসেবে তার বাসস্থান খাদ্যবস্ত্র শিক্ষা লাভের অনেক কিছু সুযোগ রয়েছে শিশুর মৌলিক অধিকারের মধ্যে এগুলো পড়ে থাকে। একটি শিশু ভালোভাবে জীবন যাপন করতে হলে তার মানসিক গত উন্নয়ন প্রয়োজন এই উন্নয়নের মাধ্যমে তিনি একটি ভালো মানুষ হিসাবে করে উঠতে পারে।

বর্তমান প্রেক্ষাপট অনুযায়ী একটি একক পরিবারের সংখ্যা হিসাব করে আমরা যদি কথা বলতে চাই তাহলে যৌথ পরিবারের ব্যক্তিগত সুবিধা থাকে। যৌথ পরিবারের যে সুবিধা গুলো পাওয়া যায় একক পরিবারের সেই সুবিধাগুলো পাওয়া যায় না। যৌথ পরিবার থাকলে যে কোন বিপদ আপদে যেকোনো সময় সবাই এগিয়ে আসে কিন্তু একক পরিবারে একটি শিশু জন্মগ্রহণ করে থাকলে তখন তারা পরিবার বা সমাজের কোন বিপদাবাদের তেমন বেশি এগিয়ে আসতে পারে না তাই আমাদের সবার উচিত স্বাস্থ্য ভালো রাখতে হলে খেলাধুলার পরিবেশ থাকতে হবে মিলেমিশে থাকার মন মানসিকতা তৈরি করার মাধ্যমে পরিবারগুলোতে ভালো একটি সম্পর্ক রাখা যায়।

পাড়া-মহল্লায় খেলারমাঠগুলো ক্রমেই কমে আসছে। বিনোদন কেন্দ্র যা আছে, তাও অপ্রতুল। অথচ, খেলাধুলার পরিবেশ ও বিনোদন কেন্দ্রগুলো শিশুর শারীরিক ও মানসিক গঠনের সহায়ক ভূমিকা পালন করে। শিশুর অধিকার প্রতিষ্ঠায় কেন্দ্রীয় সরকারের পাশাপাশি স্থানীয়সরকারের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় খেলাধুলার পরিবেশ ও বিনোদন কেন্দ্র তৈরির ব্যবস্থা করা জরুরি।

আগের সময় মানুষের গড় আয় ঝরে পঁচিশ বছর কিন্তু এখন একটি মানুষ জন্মগ্রহণ করার পর দুই তৃতীয়া সংস শিশুর চার বছর বয়সের পূর্বের মৃত্যুর পরে ঢলে পড়ছে এতে করে আমাদের শিল্প বিপ্লবের সময়কাল খুবই কমে আসছে। শিশুদের গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়েছে, জনসংখ্যার সাথে জড়িত স্বাস্থ্যবান জানানোর মৃত্যুর হার 1990 এর সময় থেকে কমতে শুরু করে শুধু মাত্র যুক্ত পাঁচ বছর বয়সী মৃত্যুর সংখ্যা ৪২ পার্সেন্ট কমে যায় ৭০%।

বর্তমান সময়ে একটি শিশুকে সমাজে সঠিকভাবে মানুষ করতে হলে অবশ্যই তার প্রত্যেকটি মৌলিক চাহিদাগুলো তৈরি করে দিতে হবে। মৌলিক চাহিদা দেয়ার পাশাপাশি অবশ্যই ভালোভাবে তাদের প্রতিটা অধিকার আমাদের দেয়ার চেষ্টা করতে হবে।

Leave a Comment