ত্রিভুজ হল জ্যামিতিক একটি চিত্র। আমাদের ছোটকাল থেকেই জ্যামিতির বিভিন্ন অংশ পাঠ হিসেবে পড়তে হয়। প্রতিটি শিক্ষার্থীরাই অনেক ছোট বয়স থেকেই জ্যামিতি সংক্রান্ত বিষয়গুলো বুঝে নিতে হয়। কারণ হলো গণিতের সাথে জ্যামিতির একটি নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। গণিতকে জানতে হলে গণিতকে বুঝতে হলে অবশ্যই আমাদের গণিতের সাথে জ্যামিতি পড়তে হয়। জ্যামিতি যদি না জানে একজন শিক্ষার্থী তাহলে কখনোই সে গণিতে ভালো হতে পারবে না। গণিত এবং
জ্যামিতি একে অপরের পরিপূরক হিসেবে দেখা হয়। অর্থাৎ গণিতের সঙ্গে যে জ্যামিতির নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে তার একটি বড় উদাহরণ হল যে, গণিতের মধ্যে বা গণিত বিষয়টির মধ্যেই জ্যামিতি পড়তে হয় আমাদের। অর্থাৎ উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত গণিত বিষয়টির সাথে জ্যামিতিকে জুড়ে দেওয়া হয়েছে। তাই একজন শিক্ষার্থীকে গণিত জানতে হলে বা গণিত বিষয়টি পড়তে হলে অবশ্যই জ্যামিতির সঙ্গেও পরিচিত হতে হবে। জ্যামিতি সাধারণত মনে করা হয় প্রাচীন গ্রিসে এর উৎপত্তি হয়েছে।
প্রাচীন কিসের পণ্ডিতরা যখন বিভিন্ন আকৃতির জমিজমা বা ভূমি পরিমাপ করতে চায় তখন তাদেরকে বাধার সম্মুখীন হতে হয়। এবং সেই থেকে সেসব বাধাকে অতিক্রম করার জন্যই গণিতের আবিষ্কার হয় বলে মনে করা হয়ে থাকে। পরবর্তীতে দেখা যায় যে প্রাচীন সভ্যতাগুলির অনেক সভ্যতাতেই জ্যামিতির ব্যবহার রয়েছে। অর্থাৎ এ পর্যন্ত যতগুলো সভ্যতা আবিষ্কৃত হয়েছে তাদের ঘরবাড়ি এবং শহরের নকশা থেকে বোঝা যায় যে সে মানুষদের অবশ্যই জ্যামিতি সম্পর্কে বিশেষ
জ্ঞান ছিল। এখন জ্যামিতির জানার বা জ্যামিতি শেখার প্রথমের ধিক্কার বিষয় হল- রেখা, কোণ, তল, ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ, আয়তক্ষেত্র, বর্গক্ষেত্র, রম্বস ইত্যাদি। তাই আজকে আপনারা যারা আমাদের এখানে এসেছেন একটি ত্রিভুজের কয়টি অংশ সেই বিষয়ে জানার জন্য। আপনারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে একটি ত্রিভুজের কয়টি অংশ সেটি জেনে যাবেন। আমরা আজকে আপনাদেরকে অবশ্যই দিব সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য এখানে প্রদান করব এবং একটি ত্রিভুজের কয়টি অংশ থাকে সে বিষয়ে সম্পর্কেও আপনাদেরকে জানিয়ে দেবো।
তবে তার জন্য আপনাদেরকে অবশ্যই আমাদের এই পোষ্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে পড়ে যেতে হবে। গুরুত্ব সহকারে আপনারা যদি পড়ে যান তাহলে অবশ্যই একটি ত্রিভুজ এর কয়টি অংশ এবং ত্রিভুজ সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্যগুলি সবগুলি আপনাদের মনে এসে যাবে। তাহলে চলুন আমরা প্রথমেই দেখে নিতে পারি যে ত্রিভুজ কাকে বলে। তিনটি রেখাংশ তারা আবদ্ধ ক্ষেত্রকে ত্রিভুজ ক্ষেত্র বলা হয়। ত্রিভুজ সাধারণত কোণ ভেদে তিন প্রকার এবং বাহু
ভেদে তিন প্রকার হয়ে থাকে। আবার একটি ত্রিভুজের তিনটি কোণের সমষ্টি ১৮০° বা দুই সমকোণ হয়। কোণ ভেদে আবার ত্রিভুজ তিন প্রকার হয়ে থাকে। যথা: সমকোণী ত্রিভুজ, সূক্ষ্মকোণী ত্রিভুজ এবং স্থূলকোণী ত্রিভুজ। এবং বাহু ভেদেও ত্রিভুজ তিন প্রকারের হয়ে থাকে। যথা: সমবাহু ত্রিভুজ, সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ এবং বিষমবাহু ত্রিভুজ । এখন আমরা দেখতে পারি যে একটি ত্রিভুজের আসলে কয়টি অংশ। একটি ত্রিভুজের ছয়টি অংশ হয়। এই ছয়টি অংশ হল তিনটি বাহু এবং তিনটি কোণ।
তবে বলা যায় যে ত্রিভুজের আকার ও আয়তন নির্দিষ্ট করার জন্য ছয়টি প্রয়োজন হয় না। তাহলে আপনারা এতক্ষণে বুঝে নিতে পারলেন যে একটি ত্রিভুজের আসলে কয়টি অংশ হয়। এবং এই অংশগুলি আসলে কোনগুলোকে বলা হয়। এই ধরনের যেকোনো তথ্য অর্থাৎ আপনার দৈনন্দিন জীবনে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন সময় প্রয়োজন হয়। এই প্রয়োজনীয় তথ্যগুলি পেতে আপনারা যদি আমাদের ওয়েবসাইট আপনারা বারবার ভিজিট করে থাকেন তাহলে আশা করি আপনার সব ধরনের
প্রশ্নের উত্তরগুলি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনারা পেতে পারেন। তাই যে কোন তথ্য পাওয়ার জন্য যেকোনো সময় আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকতে পারেন। যদি আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকেন তাহলে আশা করি আপনার জীবনের প্রয়োজনীয় সব ধরনের তথ্য উপাত্ত ছবি অথবা অন্যান্য যে কোন জিনিস আমাদের ওয়েবসাইট থেকে পেতে পারেন।