বিজয় কিবোর্ড এর ছবি

আমরা যখন মোবাইলে টাইপ করি অথবা কোন কম্পিউটারের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করি তখন কিন্তু আমাদের বিজয় কিবোর্ডে লিখতে হয়। অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অথবা কম্পিউটার টাইপিস্ট হিসেবে যখন আপনারা কোন কাজে যোগদান করবেন তখন অবশ্যই আপনাকে কিবোর্ডের প্রতি এবং প্রত্যেকটা অক্ষর টাইপ করার প্রতি যথেষ্ট অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। তাই আপনাদের সর্ব প্রথমে কীবোর্ড সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে এবং কোন কিবোর্ড এর কোন কি চাপলে কোন অক্ষর আসবে সে সম্পর্কে সঠিক ধারণা অর্জন করে রাখতে হবে।

সাধারণত আপনি যদি টাইপিং এ খুব বেশি স্পিড করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে প্রতিনিয়ত সময় দিতে হবে এবং কিবোর্ড এর সঙ্গে সক্ষতা গড়ে তুলতে হবে। কারণ হঠাৎ করে এসে আপনি কোন কিছু টাইপ করতে পারবেন না অথবা কোথায় কোন কি চাপলে কোন অক্ষর আসবে এটা বুঝতে পারবেন না। সুতরাং আপনাদের টাইপিং সংক্রান্ত ধারণ অর্জন করার জন্য এখানে যেমন কিবোর্ড এর ছবি দেওয়া হলো তেমনিভাবে প্র্যাকটিস করার জন্য সরাসরি আপনারা কিবোর্ড কিনে নিয়ে সেটা নিয়মিতভাবে প্র্যাকটিস করতে থাকবেন।

বর্তমান সময়ে সরকারিভাবে অথবা বেসরকারি পর্যায়ে যে ধরনের কম্পিউটার অপারেটরের যোগদানের বিষয় বলা হয়ে থাকে অথবা কম্পিউটার টাইপের বিষয়ে আপনাদের যে দক্ষতা চাওয়া হয় সেটা কিন্তু অনেকেই পূরণ করতে পারে না। লিখিত পরীক্ষা এবং ভাইভা পরীক্ষা সুন্দর ভাবে শেষ করতে পারলেও এ ধরনের প্রাকটিক্যাল পরীক্ষায় অনেকেই আটকে যায়। কারণ এ ধরনের পরীক্ষাতে অনেক সময় সঠিক যোগ্যতা বিবেচনা করা হয় না অথবা প্রার্থীর নিজের যোগ্যতার পরিচয় দিতে পারে না।

তবে আপনার যদি মনে হয় হাতে কোন কাজ নেই এবং টাইপিং কাজটা শিখবো তাহলে সেটা খুব দ্রুত শিখে নিতে পারেন। কারণ আপনি টাইপিং শিখতে পারলে সরকারি থেকে বেসরকারি অথবা বিভিন্ন সেক্টরে নিজেকে কাজে লাগাতে পারবেন। এখানকার এই সিস্টেম অনুযায়ী আপনাদের বলব যে বর্তমান সময়ে যদিও জি বোর্ড এর মাধ্যমে খুব সহজে টাইপিং করা যায় তারপরেও অফিস পর্যায়ের কাজগুলো ম্যানুয়াল ভাবে হয়ে থাকে। সুতরাং আপনাকে টাইপিং শিখতেই হবে এবং প্রতি মিনিট আপনি কত শব্দ লিখতে পারছেন সেটা এক ধরনের প্রতিযোগিতামূলকভাবে নিজেকে বিবেচনা করার ভেতরে রাখুন।

বিজয় কিবোর্ড লেখার নিয়ম

বিজয় কিবোর্ডে লেখার নিয়মের ভেতরে ইংরেজি লিখতে গেলে যেমন সহজবদ্ধতা রয়েছে তেমনি ভাবে আপনি যদি বাংলা লিখতে যান তাহলে সেই ক্ষেত্রে আপনাকে বেশি স্টাডি করতে হবে। বিশেষ করে নির্দিষ্ট কি চাপলে কোন অক্ষর আসবে সেটা আপনাদেরকে ভেবে দেখতে হবে এবং সেই ভিত্তিতে যুক্তাক্ষর কিভাবে লিখতে হচ্ছে সেটাও কিন্তু জানার মত একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সুতরাং বিজয় কিবোর্ড লেখার নিয়ম হিসেবে আপনারা এক্ষেত্রে প্রাক্টিক্যালি জ্ঞান অর্জন করতে পারেন এবং আপনাদের যেখানে শেখানো হয় তাদের থেকেই বিস্তারিত ভাবে এগুলো শিখে নিতে পারেন।

বিজয় কিবোর্ডে যুক্তাক্ষর লেখার নিয়ম

যদিও যুক্তাক্ষর লেখা অনেকটাই চ্যালেঞ্জিং কাজ তারপরও আপনি যদি এটাতে অভ্যস্ত হয়ে যান তাহলে দেখা যাবে যে যুক্তাক্ষর লেখা আপনার জন্য কঠিন হচ্ছে না। বাস্তবিক জীবনের নির্দিষ্ট কিছু যুক্তাক্ষর দেখলেও বোঝা যায় যে এর ভেতরে কোন কোন অক্ষর রয়েছে এবং কিছু কিছু অক্ষর রয়েছে যেগুলো দেখেও বোঝা যায় না কোন কোন অক্ষর টাইপ করার মাধ্যমে এমন যুক্তাক্ষর আসবেন। এই যুক্তাক্ষর সংক্রান্ত যে বই রয়েছে অথবা কিবোর্ডে চাপার ক্ষেত্রে যে সিস্টেম রয়েছে সেগুলো যদি জানতে চান তাহলে আমাদেরকে জানাতে পারেন।

বিজয় কিবোর্ড ডাউনলোড

বিজয় কিবোর্ড যদি ডাউনলোড করতে চান তাহলে আপনাকে প্লে স্টোরে গিয়ে ডাউনলোড করতে হবে। অক্ষর চেনার সুবিধার্থে আপনারা এখান থেকে তা ডাউনলোড করে নিতে পারলে এটা আপনাদের জন্য ভালো হবে এবং নিজেদের কাজ আরো এগিয়ে যেতে পারবে। তাই বিজয় কিবোর্ড লিখে প্লে স্টোরে সার্চ করুন এবং আপনার সার্চ করার পেতে সেখানে কিন্তু খুব সহজভাবে বিজয় কিবোর্ড চলে আসবে। ধন্যবাদ।

Leave a Comment