সৌদি থেকে মুক্তি পাওয়ার ঔষধ সম্পর্কে আপনাদের আজকে জানাবো আমাদের আর্টিকেলটি পুরো পড়ার মাধ্যমে আপনারা সৌদি থেকে মুক্তির উপায় গুলো জেনে নিতে পারবেন। আমাদের বাংলাদেশের আবহাওয়া বিভিন্ন সময় পরিবর্তন হওয়ার কারণে, ঋতু পরিবর্তন হওয়ার কারণে আমাদের জ্বর সর্দি কাশি এগুলো লেগে থাকে। আপনি যদি সর্দি জ্বর থেকে মুক্তি পেতে চান এবং ঘরোয়া উপায় আপনি কিভাবে সর্দি কাশি ভালো করবেন সেগুলো জানতে চান তাহলে পুরো আর্টিকেলটি পড়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।
সর্দি দূর করার ঘরোয়া উপায়
গ্রীষ্ম বর্ষা শেষ যে কোন সময় সর্দি কাশির সমস্যা দেখা দিতে পারে একজন মানুষের, যাদের এই সর্দি-কাশি বা বুকে কফ জমে যাওয়া সমস্যাগুলো রয়েছে তারা আমাদের আজকের আটিকাটি পুরোটা পড়বেন। চলুন দেখে নেয়া যাক সর্দি দূর করার ঘরোয়া উপায় গুলো।
পেঁয়াজ: সর্দি কাশি কমাতে পেঁয়াজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই প্রিয়া আজ আপনারা কিভাবে ব্যবহার করবেন আপনারা এই পেঁয়াজ আগে কিছু দিয়ে কেটে নেবেন কেটে নেয়ার পর এই পেঁয়াজের কুচিগুলো আপনারা পানিতে ভিজাতে দিবেন ছয় থেকে সাত ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখার পর আপনারা এই পানিগুলো যদি সামান্য পরিমাণ মধু মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে আপনার সর্দি কাশি খুব তাড়াতাড়ি কমে যাবে।
রসুন: সর্দি কমাতে রসুন আমাদের জন্য হতে পারে একটি আদর্শ জিনিস প্রতিদিন সকালে খালি পেটে দুই কোয়া কাজা রসুন চিবিয়ে খেলে অনেক ধরনের উপকার পাওয়া যায। উপাদান শরীরে তাপমাত্রা ভারসাম্য রক্ষা করে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
আদা: সর্দি কমাতে আদা অনেক উপকারী, আদা কুচি করে কেটে আপনি, আপনারা জানেন আদা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে সেই সাথে এই আধা একটু লবণ মিশিয়ে যদি আমরা মুখে কিছুক্ষণ চিবিয়ে খাই তাহলে আমাদের সর্দি কাশি থেকে আমরা অনেক বেশি আরাম পাব।
হলুদ চা: এটি হলুদ মধু ও লেবু দিয়ে প্রস্তুত করা হয় হলুদ চা যদি আপনি খান তাহলে আমাদের শরীরের যে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে সেটা বাড়াতে অনেক বেশি সাহায্য করে।
তুলসী পাতা: সর্দি কাশি হলে আমরা তুলসী পাতা খেতে পারি, আদিম যুগ থেকে তুলসী পাতা অনেক কাজ দেখা যায়, বাংলাদেশ বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় গ্রাম ও শহরের তুলসীর গাছ আমরা দেখতে পাই। আমাদের যদি কারো সর্দি কাশি হয় তাহলে আমরা যদি তুলসী পাতা রস করে খায় তাহলে আমাদের খুব তাড়াতাড়ি সর্দি ও কাশি ভালো হয়ে যায়।
এছাড়াও সর্দি কাশি দূর করতে হলে আপনাকে বেশ কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে, আপনি যদি নেশাগ্রস্ত হয়ে থাকেন আপনি যদি ধূমপানে আসক্ত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে ধন্যবাদ ছাড়তে হবে। আপনি যদি রোদ গরমে ধূমপান করে থাকেন অবশ্যই আপনাকে এ ধূমপান ছাড়তে হবে না হলে আমি খুব তাড়াতাড়ি অসুস্থ হয়ে পড়বেন।
যারা নেশাগ্রস্ত রয়েছে তাদের অবশ্যই একটু মেনে চলতে হবে না হলে একবার যদি অসুস্থ হয়ে পড়ে তাহলে পরবর্তী সুস্থ হতে অনেক সময় লাগবে। এছাড়াও সর্দি কাশি ভালো করতে হলে অবশ্যই আমাদের নিয়মিত প্রচুর পানি পান করতে হবে। নিয়মিত প্রচুর পানি পান করতে হবে সেই সাথে পুষ্টিকর খাবার গুলো খেতে হবে। সর্দি কাশি হলে অবশ্যই আমাদের বিশ্রাম করতে হবে। তা না হলে কখনো আমাদের এই রোগ ঠিকভাবে ভালো হবে না।
তবে সর্দি কাশি যদি খুব বেশি হয় তাহলে অবশ্যই নিকটস্থ হসপিটালে গিয়ে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খেতে হবে, এছাড়াও আপনি চাইলে প্যারাসিটামল, নাপা, ও বাজারে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ পাওয়া যায় সেগুলো কিনে খেতে পারেন। তবে যে কোন ওষুধ খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাওয়াটাই উচিত।