প্রাথমিক থেকে শুরু করে মাধ্যমিক পর্যায়ের প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীদেরকে আমাদের বিদ্যালয় অনুচ্ছেদ পড়া লাগে। জাতীয় শিক্ষা ক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড থেকে আমাদের বিদ্যালয় অনুচ্ছেদটি পড়ার কথা বলা হয়ে থাকে যাতে করে একজন শিক্ষার্থী কোথায় পড়াশোনা করছে সে বিষয়ে বিস্তারিত বর্ণনা নিজেদের মতো করে তুলে ধরতে পারে। আমাদের বিদ্যালয়ে অনুচ্ছেদ আপনাদের জন্য সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হলো এবং সহজ ভাষায় উপস্থাপন করা হলো বলে যে কোন শিক্ষার্থী
এটা পড়ে খুব সহজেই মনে রাখতে পারবেন। তাই যাদের আমাদের বিদ্যালয় অনুচ্ছেদ খুব প্রয়োজন অথবা যারা সহজ ভাবে পড়ে নিয়ে মনে রাখতে চান তাদের উদ্দেশ্যে নিচের দিকে এটা দিয়ে দেওয়া হলো বলে আপনারা তা কপি করে নিবেন অথবা পিকচার আকারে হলে ডাউনলোড করে নিবেন। এখানে আপনাদের উদ্দেশ্যে দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা সংক্রান্ত তথ্য উপস্থাপন করা হয়ে থাকে বলে আপনারা অনেক কিছুই জানতে পারেন।
একজন শিক্ষার্থী যখন প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষেত্রে পড়াশোনা শুরু করে তখন তাকে একটি নির্দিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে হয়। সাধারণত প্রত্যেকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেরই কমবেশি নির্দিষ্ট কিছু বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। নির্দিষ্ট শিক্ষার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আপনারা যেই ধারণা অর্জন করতে চান তাহলে দেখা যাবে যে প্রত্যেকটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একই সময়ে শুরু হচ্ছে। এসেম্বলি করার মধ্য দিয়ে এবং জাতীয় সংগীত গাওয়ার মধ্যে দিয়ে সেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রম প্রতিদিন শুরু হয়ে থাকে। শিক্ষার্থীরা লাইন ধরে তাদের শ্রেণীকক্ষের উপস্থিত হয় এবং যখন শ্রেণীকক্ষে উপস্থিত হয় তখন ক্লাস নিতে আসেন শিক্ষকেরা। শ্রেণীভিত্তিক তিন থেকে সাতটি ক্লাস হয়ে থাকে।
এই যে সকল শিক্ষার্থী একটা শ্রেণিকক্ষে পড়াশোনা করছেন তাদের সর্ব প্রথমে উপস্থিতি নির্ধারণ করা হয় এবং রোল নম্বর ডাকার ভিত্তিতে শিক্ষার্থীরা সেখানে উপস্থিতি প্রদান করে থাকে। তাই আপনারা যখন কোন একটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়বেন তখন প্রতিদিন নির্দিষ্ট একটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পোশাক পড়ে যেতে হবে এবং সেখানে গিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক কাজকর্ম শেষ করে শ্রেণীকক্ষে অংশগ্রহণ করতে হবে। যে সকল বিষয়গুলো আপনাদের হোমওয়ার্ক হিসেবে দিয়েছে সেগুলো করে দেওয়ার পাশাপাশি শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকেরা যে অধ্যায় পড়াবেন সেগুলো ভালোমতো বুঝতে হবে। কেউ যদি বুঝতে না পারেন তাহলে শিক্ষকের কাছে জিজ্ঞাসা করে সেই বিষয়ে কনফিউশন দূর করতে হবে।
এভাবে আপনারা প্রতিদিনের মতো ক্লাস শেষ করে যদি টিফিন পিরিয়ড থাকে তাহলে টিফিন পিরিয়ড শেষ করে আবার ক্লাসে অংশগ্রহণ করতে হবে। এভাবে স্কুল শেষ হয়ে যাওয়ার মধ্য দিয়ে বাড়িতে ফিরতে হবে এবং প্রতিদিনের হোমওয়ার্ক করতে হবে। প্রতিদিনের মতোই আপনাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বর্তমান সময়ে সপ্তাহে পাঁচ দিন করে চলবে।
তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সম্পর্কে আলোচনা করার পাশাপাশি পাঠ প্রদানের ধরন নিয়ে আপনার আলোচনা করতে পারেন। এছাড়াও আপনারা যদি শিক্ষকদের গুণাবলী আলোচনা করতেন সম্পর্কে আলোচনা করতে চান তাহলে নির্দ্বিধায় আলোচনা করতে পারবেন। তাই আপনারা বর্তমান সময়ে যদি অনুচ্ছেদ পেতে চান এবং নিজের মত করে যদি গুছিয়ে লিখতে না পারেন তাহলে কাজে লাগিয়ে অথবা সরাসরি নিতে পারেন।
তবে এখানে যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম প্রদান করা আছে অথবা যে বর্ণনাগুলো দেওয়া আছে সেই বর্ণনার ক্ষেত্রে আপনারা সংখ্যার পরিবর্তন অথবা নামের পরিবর্তন করতে পারেন। অর্থাৎ আপনি যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করছেন সেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বৈশিষ্ট্য গুলো উল্লেখ করার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে নিজস্বতা বজায় রেখে কাজ করতে হবে। আমরা যদি সত্যি একটা অনুচ্ছেদ লিখতে চাই তাহলে আমাদেরকে অবশ্যই নিজস্বতা বজায় রেখে লিখতে হবে।
তাই আপনাদের বিদ্যালয়ের সম্পর্কে যে অনুচ্ছেদ আমরা প্রদান করলাম সেগুলো আশা করে যে আপনাদের পছন্দ হবে এবং পড়তে গেলে সহজবোধ্যতা পেয়ে যাবেন বলে মনে রাখতে অনেক সুবিধা হবে। এরকমভাবে আপনারা যদি কোন নির্দিষ্ট টপিকে অনুচ্ছেদ পেতে চান অথবা রচনা পেতে চান তাহলে আমাদের এখান থেকে তা পেয়ে যাবেন। আর যদি এগুলো ভালোমতো লিখতে পারেন তাহলে আশা করি যে আপনাদের ভালো নাম্বার চলে আসবে।