নাম্বার যদি সংগ্রহ করতে পারেন তাহলে সেই নাম্বারটির মাধ্যমে আসলে মালিকানা কার নামে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে সে বিষয়গুলো বর্তমান সময়ে যাচাই করা যায়। রাস্তাঘাটে কোন একজন ড্রাইভার যদি রিপ্লেসলি গাড়ি চালানোর ফলে অন্য কারো ক্ষতি করে এবং সেই স্থান থেকে পালিয়ে যায় তাহলে কি দ্রুত আপনারা সেই নাম্বারটি সংগ্রহ করার চেষ্টা করবেন। এছাড়াও পুরাতন গাড়ি যদি কেউ বিক্রি করতে আসে তাহলে সেই গাড়ি বিক্রি করার সময় যে রেজিস্ট্রেশন নাম্বার প্রদান করছে সেটা আসলেই সেই ব্যক্তির নামে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে কিনা সেগুলো যাচাই করার ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি কাজে লাগাবেন।
অর্থাৎ দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে অথবা এ সকল বিষয় চেক করা যাবে না বলে আপনাদের সঙ্গে কেউ যে জালিয়াতি করবে এমনটা সুযোগ কাউকে দেওয়া যাবে না। তাই বর্তমান সময়ে আপনারা যারা এ সকল বিষয়ে জানতে আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন তাদের জন্য আমরা নিয়মিতভাবে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো উপস্থাপন করে থাকি যাতে করে সেগুলো দ্বারা আপনাদের উপকার হয়। আর আপনারা যারা এখান থেকে গাড়ির মালিকের তথ্য যাচাই বাংলাদেশ করতে এসেছেন তাদের বলবো যে এসএমএসের মাধ্যমে এটা চেক করার চাইতে সেই রেজিস্ট্রেশন নাম্বার দিয়ে কোন অ্যাকাউন্ট ওয়েবসাইটে খোলা রয়েছে কিনা সেটা জেনে নিন।
অথবা আপনার সামনেই তাকে বসিয়ে নিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে বলুন। কারন সেই ব্যক্তি যখন একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করবেন তখন চেসিস নাম্বার অথবা ফিটনেস নাম্বার অথবা গাড়ির অন্যান্য যে সকল তথ্য চাওয়া হচ্ছে সেগুলো যদি সেই ব্যক্তি পূরণ করতে সক্ষম হয় তাহলে বোঝা যাবে যে সেই গাড়ির মালিক তিনি। এছাড়াও যখন একটা অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন তখন সেই একাউন্টে প্রয়োজনীয় তথ্য লিপিবদ্ধ করার ভিত্তিতে সর্বশেষ কার নামে গাড়িটি রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে সেটা যখন জেনে নিতে পারবেন তখন আপনাদের সামনে সকল বিষয়ে পরিষ্কার হয়ে যাবে।
বর্তমান যুগে কেউ যেন আপনাদের গাড়ি বিষয়ে ঠকিয়ে টাকা নিয়ে না চলে যায় সে বিষয়গুলো মাথায় রেখে কাজ করতে হবে। তবে গাড়ি কেনার ক্ষেত্রে পরিচিত ব্যক্তিদের থেকে গাড়ি কিনলে গাড়ির কন্ডিশন সম্পর্কে ভালোমতো বোঝা যায় অথবা আশেপাশের কাউকে জিজ্ঞেস করে জানা যায়। কিন্তু শহর পর্যায়ে যদি আপনারা এগুলো করেন তাহলে দেখা যাবে যে অনেক সময় থাপ্পাবাজি দিয়ে উপরে খুব সুন্দর ভাবে রংচং ফিটফাট করে লাগিয়ে দেয়। তারপরে সেটা বিক্রির উপযোগী করে তোলে।
গাড়ির নাম্বার দিয়ে মালিক যাচাই
এখানে গাড়ির নাম্বার বলতে গেলে রেজিস্ট্রেশন নাম্বার অথবা পেছনের দিকে যে নাম্বার উল্লেখ থাকে সেটার কথা বোঝানো হয়েছে। সুতরাং এখানে গাড়ির নাম্বার দিয়ে আপনারা মালিকানা যাচাই করে দেখতে পারবেন এবং মালিকানা যাচাই করতে পারলে আশা করি আপনাদের সামনে সকল বিষয়ে স্পষ্ট হয়ে যাবেন। তাই এই পোষ্টের মাধ্যমে গাড়ির নাম্বার মালিক এর তথ্য বের করতে সাহায্য করবে বলে জানানো হচ্ছে।
গাড়ির নাম্বার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন যাচাই
গাড়ির অন্যান্য তথ্য দিয়ে সেই রেজিস্ট্রেশন নাম্বার ভুয়া তৈরি করা হয়েছে নাকি বিআরটিএ অফিস থেকে সরাসরি প্রদান করা হয়েছে সে বিষয়গুলো কিন্তু চেক করা যায়। তাই এখানে ধাপে ধাপে প্রত্যেকটি তথ্য বুঝিয়ে দেওয়ার চাইতে অন্য কোন ডিভাইসে আপনারা এই রেজিস্ট্রেশন যাচাইয়ের তথ্য অথবা মালিকানা যাচাইয়ের তথ্য গুলো ধাপে ধাপে দেখে নিতে পারলেই খুব ভালো হবে। তাহলে আপনারা এক ডিভাইসে এগুলো দেখবেন এবং অন্য ডিভাইসে কাজগুলো সম্পন্ন করতে পারলে আশা করি আপনাদের জন্য তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারবে।
গাড়ির নাম্বার দিয়ে ফিটনেস চেক
বিআরটিএ থেকে সর্বশেষ কবে গাড়ির ফিটনেস নেওয়া হয়েছে এবং এ ফিটনেসের মেয়াদের কতদিন রয়েছে এগুলো কিন্তু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জানার বিষয়। তাই আপনারা এই পোষ্টের মাধ্যমে গাড়ির নাম্বার দিয়ে ফিটনেস চেক করে নিন এবং ফিটনেস চেক করার ক্ষেত্রেও কিন্তু আপনাদেরকে বিআরটিএ এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে চেক করতে হবে। তবে যে সকল তথ্য যা হবে সেগুলো দিতে যদি ব্যর্থ হন তাহলে কাজ হবে না এবং প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করার ভিত্তিতেই আপনাদেরকে এগুলো প্রদর্শন করানো হবে।