বৃক্ষরোপণ বলতে বোঝা যায় বেশি বেশি গাছ লাগানো। আজকে আমরা বৃক্ষরোপণ সম্পর্কে যে অনুচ্ছেদটি আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছি সেই অনুচ্ছেদটি বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি ওয়েবসাইট এবং সংবাদ মাধ্যম থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যারা বৃক্ষরোপণ সম্পর্কে অনুচ্ছেদ দেখতে চাই কিন্তু তাদের অনুচ্ছেদে কোন ধরনের তথ্য উপস্থাপন করা প্রয়োজন তারা এ সম্পর্কে কিছুই জানে না।
তাদের উদ্দেশ্যে বলছি যে আপনারা যদি আমাদের প্রবন্ধ পড়েন তাহলে এখানে বৃক্ষরোপণ সম্পর্কে আপডেট অনেক তথ্য খুঁজে পাবেন। এই সকল আপডেট তথ্যগুলো আপনাদের অনেক কাজে আসবে আপনারা যদি এই সকল আপডেট তথ্যগুলো সংগ্রহ করেন। আর এই আপডেট তথ্যগুলো যদি আপনাদের জীবনে অনেক কাজে লাগানোর চেষ্টা করেন তাহলে আপনারা অনেকটাই এগিয়ে যাবেন। আপনাদের শিক্ষাজীবনে বৃক্ষ রোপন সম্পর্কে প্রবন্ধ লেখার প্রয়োজন হতে পারে অথবা বৃক্ষরোপণ সম্পর্কে অনুচ্ছেদ লেখার প্রয়োজন হতে পারে তখন আপনাকে অবশ্যই বিজ্ঞাপন সম্পর্কে জানতে হবে।
বৃক্ষর্পণ কিভাবে করা প্রয়োজন বিক্রমণ করলে আমরা কি কি ভাবে লাভবান হতে পারি সে সকল বিষয় সম্পর্কে প্রত্যেকেরই জানা প্রয়োজন। প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীর বিজ্ঞাপন সম্পর্কে জানা প্রয়োজন এমনকি প্রত্যেকটি সাধারণ নাগরিকের অভিজ্ঞতন সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। এজন্য আমরা একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছি যে অনুচ্ছেদের মাধ্যমে আপনাদেরকে বৃক্ষরোপণ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য গুলো জানানো হবে
বৃক্ষরোপণ
:— আমাদের বাড়ির আশেপাশে অথবা রাস্তার ধারে, পার্কে, বাগানে, রেলপথের ধারে, পতিত এলাকায় এবং খালি জমিতে গাছ লাগানো হচ্ছে। কেননা আমাদের প্রকৃতির পরিবেশ অবশ্যই ঠিক রাখতে হবে। গাছ আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশ এর জন্য একটি অপরিহার্য অংশ। আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশকে আরো সুন্দর এবং সাবলীল ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে তুলতে হলে গাছ লাগানোর বিকল্প কোন কিছুই নেই। গাছ আমাদের বিভিন্ন উপায়ে সাহায্য করে থাকে। গাছ থেকে আমরা ফল পাই যে ফলগুলো যদি আমরা সঠিকভাবে আহরণ করতে পারি।
তাহলে সেখান থেকে আমরা আমাদের শারীরিক শক্তি সঞ্চার করতে পারি। গাছ আমাদের ফুল প্রদান করে যেই ফুলের সুবাস আমাদেরকে আরো বেশি আচ্ছাদন করে। গাছ বৃষ্টির পাশাপাশি মাটির ক্ষয় বন্ধ করতে সাহায্য করে। এজন্য রাস্তার পাশে গাছ লাগানো হয় এগুলো প্রকৃতির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে থাকে। প্রকৃতির পরিবেশ রক্ষার জন্য বৃক্ষরোপণ মানসী কার্য পৃথিবীর তাপমাত্রা প্রতিনিয়তই বেড়ে চলেছে। পৃথিবীর তাপমাত্রা থেকে আমাদের নিজেদেরকে রক্ষা করতে হলে গাছ লাগানোর বিকল্প কিছুই নেই।
সেই সাথে পৃথিবী দূষিত হচ্ছে গাছ যদি কেটে ফেলা হয় তখন সেই জায়গাতে হয় সৃষ্টি হয়। আর সেই ক্ষয় রোধ করতে হলে সেখানে আবারো গাছ লাগানোর প্রয়োজন রয়েছে। দেশের প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার জন্য মোট এলাকার নূন্যতম ২৫ ভাগ বনভূমি থাকতে হবে। আমরা যদি প্রতিভাব বনভূমি রক্ষা করতে পারি তবে আমাদের দেশের প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা পাবে। তবে আমাদের দেশে মোট ৯ শতাংশ জমি বনভূমি।
আমরা এখনো ১৬ শতাংশ পিছিয়ে রয়েছি। এজন্য আমরা প্রত্যেকেই যদি গাছ লাগাই এবং গাছের পরিচর্যা নেই তাহলে আমাদের প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা করতে সক্ষম হব। গাছ লাগানো হলে সেই গাছ থেকে আমরা বিভিন্নভাবে সাহায্য সহযোগিতা গ্রহণ করতে পারি। বৃক্ষ রোপনের জন্য আমাদের প্রত্যেককে এগিয়ে আসতে হবে। আমাদের প্রত্যেককে নিজেদের জায়গা থেকে গাছ লাগাতে হবে এবং গাছের পরিচয়ে নিতে হবে তবেই আমাদের প্রকৃতিকে রক্ষা করা সম্ভব হবে।
বৃক্ষরোপণ অনুচ্ছেদ
বৃক্ষরোপণ সম্পর্কে আপনারা যে অনুচ্ছেদটি চেয়েছিলেন সেই অনুচ্ছেটি আমাদের উপরের অংশে উপস্থাপন করা হয়েছে। আপনারা অনুচ্ছেদটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং এখান থেকে আপনারা আপনাদের প্রয়োজন মত সকল তথ্যগুলো সংগ্রহ করবেন। এছাড়াও যদি আপনাদের আরো কোন অনুচ্ছেদ জানার প্রয়োজন হয় বা আরো কোন অনুচ্ছেদের প্রয়োজন হয় তাহলে আমাদেরকে আমাদের প্রবন্ধের নিচের অংশে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন অথবা আমাদেরকে এসএমএস করে সরাসরি আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন তাহলে আমরা সকল অনুচ্ছেদ গুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করব।