শহীদ মিনার হলো বাঙ্গালীদের জাতীয় জীবনে একটি ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা। আমাদের আজকের আলোচনায় রয়েছে শহীদ মিনার অনুচ্ছেদ আপনারা শহীদ মিনার সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন শহীদ মিনার সম্পর্কে অনুচ্ছেদ রচনা চেয়েছেন। আর সেই জন্য আমরা একটি অনুচ্ছেদ রচনা করছি যেখানে শহীদ নেওয়া সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে শহীদ মিনার সম্পর্কে আরো অনেক অনুচ্ছেদ আপনারা খুঁজে পাবেন কিন্তু আমাদের ওয়েবসাইটে যে সকল উপস্থাপন করা হয়
এরকম কোন অনুচ্ছেদ আপনারা খুঁজে পাবেন না। আপনাদেরকে বলা হচ্ছে যে আপনারা যদি মনোযোগ সহকারে আমাদের প্রবন্ধটি পড়েন তাহলে এখানে আপনাদের প্রয়োজন মত অনুচ্ছেদ পাবেন। আপনারা হয়তো অনেকেই তথ্যবহুল অনুচ্ছেদ করছেন কিন্তু তথ্য ভুল অনুচ্ছেদ কোন ওয়েবসাইটে খুঁজে পাচ্ছেন না। আপনারা শুধুমাত্র আমাদের ওয়েবসাইটেই তথ্যবহুল অনুবাদগুলো খুঁজে পাবেন। আমরা প্রতিনিয়তই নানান ধরনের ওয়েবসাইট এবং সরকারি বেসরকারি গণমাধ্যম থেকে তথ্য সংগ্রহ করে থাকি।
শহীদ মিনার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যগুলো আপনারা শুধুমাত্র আমাদের ওয়েবসাইটে পাবেন। আর আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত যে সকল অনুচ্ছেদ গুলো উপস্থাপন করা হয় এ সকল অনুচ্ছেদ গুলো প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীর শিক্ষা জীবনে বিশেষভাবে কাজে আসবে। প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীকে আমরা বিশেষভাবে জানিয়ে থাকি যে তারা যদি মনোযোগ সহকারে আমাদের অনুষ্ঠানগুলো পড়ে তাহলে তারা এখান থেকে নানান বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবে। আর অধিক বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীর জীবনের মূল উদ্দেশ্য। শিক্ষার্থীদের জীবনের উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য আমাদের ওয়েবসাইটের বিকল্প নেই।
শহীদ মিনার
শহীদ মিনার গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা। শহীদ মিনারের সাথে জড়িয়ে আছে শহীদদের আত্মত্যাগের ইতিহাস। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান রাষ্ট্র সংঘটিত হয়। আজকের বাংলাদেশ তখনকার পাকিস্তানের অংশ ছিল অর্থাৎ সেই সময়ে বাংলাদেশকে পূর্ব পাকিস্তান বলা হতো। পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী ১৯৪৮ সাল থেকেই সমগ্র পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মাতৃভাষা বাংলাকে ছিনিয়ে নিয়ে উর্দু ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে দাবি করতে থাকে কিন্তু আমাদের দেশের বাঙালিরা কখনোই তাদের এই দাবিকে মেনে নেয়নি।
১৯৫২ সালে উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা ঘোষণা করা হয়। তখন সেই সময়ে ছাত্র-জনতা এই ঘোষণার উপরে প্রতিবাদ জানাই। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি ছাত্র ধর্মঘট ও রাষ্ট্রভাষা বাংলা দাবিতে মিছিল করা হয়। সেই মিছিলে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ অংশগ্রহণ করে। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি ঢাকা শহরে ১৪৪ ধারা জারি করা হয় কিন্তু ছাত্রছাতার ১৪৪ ধারা ভেঙে বৃক্ষ প্রদর্শন করলে পুলিশ সে বিক্ষোভের উপরে গুলি চালায় এবং সেইগুলিতে সালাম, জব্বার, রফিক, বরকত সহ আরো অনেকে নিহত হন।
এরপর ২৩ শে ফেব্রুয়ারি বিকেল থেকে শুরু হয় সারা রাত জেগে ছাত্রদের শহীদের স্মরণে শরণাপন্ন হওয়া। আর সেই সময় যে স্থিতিস স্তম্ভ প্রতিষ্ঠা করা হয় তাকেই বলা শহীদ মিনার। ২৪ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ শফিউরের পিতা আনুষ্ঠানিকভাবে শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন। এই শহীদ মিনারটি একুশের শোক সংগ্রাম ও শপথের প্রতীক। আমাদের সাংস্কৃতিক চেতনার বিকাশে শহীদ মিনারের ইতিহাস ঐতিহ্য এবং প্রেরণার পথিক হিসেবে স্থাপন করা হয়েছে। এই চেতনাকে পাথেয় করেই আমাদের নতুন প্রজন্মকে এগিয়ে আসতে হবে এবং এই চেতনা সম্পর্কে প্রত্যেককে জানতে হবে।
শহীদ মিনার অনুচ্ছেদ
সুপ্রিয় পাঠক মন্ডলী, আপনাদের উদ্দেশ্যে শহীদ মিনার অনুচ্ছেদ আমাদের ওয়েবসাইটে উপস্থাপন করা হলো। আপনারা যারা শহীদ মিনার অনুচ্ছেটি চেয়েছিলেন তাদের উদ্দেশ্যে বলছি আপনারা মনোযোগ সহকারে আমাদের আজকের এই অনুষ্ঠানটি পরুন এবং আজকের এই অনুচ্ছেদ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন।
আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করলে আমরা চেষ্টা করব যে সকল তথ্যগুলো যাতে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়। আর আজকে যে অনুষ্ঠান উপস্থাপন করা হচ্ছে সেখানে বিভিন্ন ধরনের তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। আপনারা মনোযোগ সহকারে যদি এই অনুচ্ছেদ করেন তাহলে এখানে বিশেষ কিছু বিষয় উল্লেখ পাবেন যেগুলো আপনাদের শিক্ষাজীবনে বিশেষভাবে কাজে দিবে বলে আমরা আশা করি।