শারীরিক শক্তি বৃদ্ধির দোয়া

আমি আপনার শক্তি এবং অনুগ্রহে বিশ্বাস করি যা আমাকে বজায় রাখে এবং পুনরুদ্ধার করে। প্রেমময় পিতা, এখন আপনার নিরাময়কারী হাত দিয়ে আমাকে স্পর্শ করুন, কারণ আমি বিশ্বাস করি যে আপনার ইচ্ছা আমার মন, শরীর, আত্মা এবং আত্মায় ভাল থাকার জন্য।

আমরা বিভিন্ন সময় শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ি, শারীরিকভাবে অসুস্থ হবার কারণে আমাদের শরীরের শক্তি আমরা হারিয়ে ফেলি। শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে হলে আমাদের নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খাওয়া ও আল্লাহর কাছে দোয়া প্রার্থনা করতে হবে তাহলে আমরা খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যাব ইনশাআল্লাহ। আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলে আপনাদের শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করতে আপনারা কোন খাবারগুলো খেতে পারেন ও কোন দোয়াগুলো পড়লে আপনারা খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠবেন সেগুলো পুরো আর্টিকেল এর মাধ্যমে আটকে জানানোর চেষ্টা করব।

আমরা প্রথমেই জেনে নেব কোন খাবারগুলো কার মাধ্যমে আমরা শারীরিকভাবে শক্তি বৃদ্ধি করতে পারি। শারীরিকভাবে শক্তি বৃদ্ধি করতে হলে অবশ্যই আমাদের পোস্টেকর খাবারগুলো খেতে হবে যে খাবারগুলোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও শক্তি। শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করতে বিভিন্ন ব্যায়াম রয়েছে যে ব্যায়ামগুলো করা মাধ্যমে মাংসপেশির গঠন ও হাড়ের সফলতা খুব সহজে বৃদ্ধি পায় এছাড়াও এর ভারসাম্য বৃদ্ধিতে ব্যায়াম খুবই জরুরী। শারীরিকভাবে শক্তিশালী থাকতে হলে আপনারা পুশআপ, বাইসেপ কার্লস, পুলআপ এই ধরনের ব্যায়ামগুলো করতে পারেন এ ব্যায়ামগুলো করার মাধ্যমে আপনারা খুব তাড়াতাড়ি আপনাদের শরীরের শক্তি ফিরিয়ে আনতে পারবেন।

আল্লাহতালা এই পুরো পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন তিনি তার রবি রাসুলগণদের মাধ্যমে মানবজাতিকে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন দিক নির্দেশনা দেয়ার পাশাপাশি তিনি তার উম্মতদেরকে কুরআন শিক্ষার মাধ্যমে জীবনযাপন করতে বলেছেন কি করছো তুমি। আল্লাহ ছাড়া কোন মানুষেরই কখনো কোনো বিপদ-আপদ হয় না তাই আল্লাহ তাআলাকে অবশ্যই সব সময় বিশ্বাস করতে হবে।

এ আয়াতের ব্যাখ্যায় আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. বলেন, আল্লাহ তার অন্তরে বিশ্বাসের পথনির্দেশ দেন। ফলে বুঝতে পারে বিপদের কারণে সে ভুল করেনি। তার ভুলের কারণে বিপদ হয়নি। বরং তা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত ছিল। এভাবে মুমিন অনুতাপ, অনুশোচনা ও মানসিক কষ্ট থেকে বেঁচে যায়। (তাফসিরে ইবনে কাসির)

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ছাব্বিতনি, ওয়াজআলনি হাদিয়াম মাহদিয়্যা।

অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি আমাকে স্থির রাখুন, এবং আমাকে হিদায়াতপ্রাপ্ত ও হিদায়াতকারী বানিয়ে দিন।

উপকার : জারির (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) (তাঁকে) বলেছেন, তুমি কি জুল-খালাসাহকে ধ্বংস করে আমাকে চিন্তামুক্ত করবে? সেটা ছিল একটি মূর্তি। লোকেরা এর পূজা করত।

আপনারা হয়তো বুঝতে পেরেছেন কিভাবে শক্তি বৃদ্ধি করতে আপনারা সৃষ্টিকর্তার কাছে দোয়া প্রার্থনা করবেন। দোয়া প্রার্থনা করার মাধ্যমে আপনারা চাইলে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে অন্যান্য আরো অনেক আটিকেল আছে যে আর্টিকেলগুলো দেখে নেয়ার মাধ্যমে আপনি চাইলে আপনাদের শরীর সুস্থ রাখতে পারেন।

সেটা ছিল একটি মূর্তি। মানুষ এর পূজা করত। সেটাকে বলা হতো ‘ইয়েমেনি কাবা।’ আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল, আমি অশ্ব পৃষ্ঠে স্থির থাকতে পারি না। তখন তিনি আমাকে বুকে জোরে একটা থাবা মারেন এবং বলেন (দোয়া করলেন), ‘হে আল্লাহ, আপনি তাকে স্থির রাখুন এবং তাকে হেদায়েতকারী ও হেদায়েতপ্রাপ্ত বানিয়ে দিন।’

তখন আমি আমার গোত্র আহমাসের ৫০ জন যোদ্ধাসহ বের হলাম। তারপর আমি ওই মূর্তির কাছে গিয়ে সেটা জ্বালিয়ে ফেললাম। এরপর আমি নবী সা.-এর কাছে এসে বললাম, হে আল্লাহর রসুল, আল্লাহর কসম! আমি জুল-খালাসাকে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে পাঁচড়াযুক্ত উটের মতো করে আপনার কাছে এসেছি। তখন তিনি আহমাস গোত্র ও তার যোদ্ধাদের জন্য দোয়া করেন। (বোখারি ৬৩৩৩)

Leave a Comment