আপনাদের সকলকে স্বাগতম জানাচ্ছি আমাদের আজকের এই প্রতিবেদনে যে প্রতিবেদন অনুযায়ী আপনারা জানতে পারবেন একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। পুরুষের জন্য মূলত এই পোস্ট এবং পুরুষদের এ বিষয়টি অত্যন্ত জানতে হবে। প্রাপ্তবয়স্ক যারা পুরুষ আছেন তাদের অনেক সময় অনেক ধরনের সমস্যা হয় এবং এই সমস্যার সমাধান করার জন্য গোপনীয়তা নয় জানতে হবে এবং গোপনীয়তা ছেড়ে এ বিষয়ে আলাপ-আলোচনা করতে হবে তাহলে খুব সহজে এ সমস্যার সমাধান করা যায়।
সাধারণত এই সমস্যাগুলো যাদের থাকে তারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গোপন রাখা চেষ্টা করে এবং গোপন রাখার পরে সমস্যাগুলোকে আরও বেশি বাড়িয়ে তোলে। এগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করতে হবে যত বেশি বিস্তারিত আলোচনা করা হবে ততই বেশি সমাধান পাওয়া যাবে। অবশ্যই হোমিও ওষুধের মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান করা যায়। তবে হোমিওপ্যাথি ওষুধ খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে আপনার যে সমস্যা আছে সেগুলো সত্যি কোন সমস্যা কিনা না আপনার মনে তৈরি করা বা মনগড়া কোন সমস্যা। সাধারণত দ্রুত বীর্যপাত নিয়ে যে সমস্যাগুলো সকলের মনে থাকে সেটা হচ্ছে টাইমিং যেটা আছে সেটা ঠিক আছে কিনা কিন্তু এটা জানাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে উপমহাদেশের ক্ষেত্রে টাইমিং কতটুকু সময় সেটা আপনাকে জানতে হবে।
দ্রুত বীর্যপাত বন্ধের ঔষধ
আপনি যদি সঠিক তথ্যটি না জানেন এবং অন্যের কথামতো চলেন তাহলে সেটা ভুল। আরেকটি বড় ব্যাপার হচ্ছে সঠিক টাইমিং আসতে হলে অবশ্যই আপনাকে কিছু সময় দিতে হবে অর্থাৎ একবার শারীরিক সম্পর্ক বা দুই বা শারীরিক সম্পর্কে আপনি কখনো বুঝতে পারবেন না আপনার সঠিক টাইমিং কোনটা। এজন্য আপনাকে অবশ্যই বৈবাহিক জীবনে যেতে হবে এবং করতে হবে তারপরে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার আদৌ কোন সমস্যার আছে কিনা।
যদি সমস্যা থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে তার কারণ হচ্ছে চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে সঠিক চিকিৎসা আপনি পাবেন তা না হলে ভুলভাল গাছ গাছরা খেয়ে আপনি আরো বেশি নিজেকে অসুস্থ করে ফেলবেন যেটা আপনার কোন উপকারে আসবে না। আজকের এই প্রতিবেদন অবশ্যই আপনাদের কিছু ভালো দিক নির্দেশনা দেওয়ার লক্ষ্যে করা হয়েছে এবং এই ভালো দিক নির্দেশনার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে হোমিওপ্যাথির ঔষধ।
এ বিষয়ে চিকিৎসা করাটা অত্যন্ত জরুরি তবে আমার কাছে মনে হয় চিকিৎসার ক্ষেত্রে নিজের কনফিডেন্স ভালো রাখা এবং শরীরের প্রতি নজর রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যাদের শরীরে অতিরিক্ত মেয়ের চর্বি আছে যাদের শরীর অতিরিক্ত রেস্ট করে যারা শারীরিক ব্যায়াম পরিশ্রম করে না নিয়মিত খেলাধুলা করে না তাদের এটা হওয়াটা একেবারে স্বাভাবিক। আরেকটি বড় ব্যাপার হচ্ছে যারা ধূমপান এবং অতিরিক্ত মদ পান করেন তাদের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যাপার এই অভ্যাসগুলো আপনি ত্যাগ না করতে পারলে আপনার এই সমস্যার সমাধান কখনো হবে না আপনি যত বেশি ওষুধ খান না কেন।
সবসময় এই বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে এবং অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সঠিক ঔষধ খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।হোমিওপ্যাথির ঔষধের সাধারণত কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রি আছে বলে অনেকে মনে করে কিন্তু এটা একেবারে ভুল ধারণা নির্দিষ্ট পরিমাণে ওষুধ খেলে সে ওষুধের কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে না আপনি যদি প্রয়োজনের অতিরিক্ত ওষুধ খান সেই ক্ষেত্রে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে তাই অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
আপনি যত ভালোভাবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে যত ভালো ভাবে তাদের নিয়ম কানুন এবং তাদের দেখানো ঔষধ গুলো খাবেন তত দ্রুত সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আর এই বিষয়ে নিজের মস্তিষ্ককে কন্ট্রোল করা ব্যাপারটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যেটাকে অনেক সময় মেডিটেশন বলা হয়। আপনি যদি মেডিটেশন করে নিজেকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেন তাহলে সমস্যার সমাধান হবে খুব দ্রুত কোন ধরনের ঔষধ ছাড়াই।