বিভিন্ন অকেশনে মেহেদী পড়ে থাকি। ছোট থেকে বড় সকলেই মেহেদী পড়তে চাই এবং মেহেদী পড়ে থাকে। বাঙালি সংস্কৃতিতে প্রাচীনকাল থেকেই মেহেদী পড়ার রীতি চলে আসছে। সেই মেহেদী দেওয়ার বিষয়টি বর্তমানে আরো সহজ হয়েছে। তিন চার দশক আগে মেহেদী পড়ার জন্য মানুষকে মেহেদী গাছ থেকে সেই মেহেদী তুলে সুন্দর করে বেটে তারপরে মেহেদী পড়তে হত।
কিন্তু বর্তমানে মেয়েদের দিতে চাইলে বাজার থেকে মেয়েদের টিউব কিনে এনে মেহেদী দিয়ে হাত রাঙানো সম্ভব। কিন্তু বর্তমানে বিভিন্ন ডিজাইনও সেই সকল বাজারে বিক্রিত মেহেদির সাথে পাওয়া যায়। সে ডিজাইনগুলো কারো কারো কাছে হয়তো পুরাতন হয়ে গেল আরো নতুন ডিজাইন তারা পেতে চায়। তাই আজকে আপনারা আমাদের এখান থেকে দেখতে এসেছেন মেহেদী পড়ার কঠিন ডিজাইন গুলো।
আমরা আপনাদেরকে আজকে আমাদের এই পোস্টটি থেকে মেহেদী পড়ার সেই সুন্দর সুন্দর ডিজাইন গুলো দেখাবো। কারণ বর্তমানে ছোট ছোট মেয়েরা থেকে শুরু করে অনেক বড় বড় মানুষ অর্থাৎ সকল ব্যক্তিবর্গই মেহেদি দিয়ে হাত রাঙিয়ে রাখতে চাই বিভিন্ন ধরনের আচার অনুষ্ঠানে। সামাজিকভাবে যখন বিভিন্ন বাড়িতে বিয়ে হয় তখন তারা ছেলে-মেয়ে উভয়ে সেই অনুষ্ঠানের রং লাগানোর জন্য হাতে মেহেদি পড়ে থাকে। ছেলে পুরো সকলেই মেয়েদের রংয়ের আগে থাকে তাদের হাত। আবার নব দম্পতি অবশ্যই সেই মেহেদীর রঙে হাত রাঙ্গিয়ে থাকে।
এছাড়াও দেখা যায় যে বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান গুলিতে সকল মানুষ মেহেদী পড়ে থাকে। বিশেষ করে ঈদের মতো একটি সার্বজনীন উৎসবে আমরা দেখে থাকি সকলের ই মেহেদী পড়ার ধূম পড়ে যায়। আজকে তাই আপনারা যেহেতু মেহেদী পড়ার কঠিন ডিজাইন গুলো দেখার জন্য এসেছেন আপনারা অবশ্যই সেই ডিজাইনগুলো আমাদের এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন। আমাদের এখানে দেওয়া সেই ডিজাইনগুলো থেকে আপনি যে কোন ডিজাইন যদি পছন্দ করে থাকেন তাহলে সেই ডিজাইন দেখে আপনি আপনার এবং আপনার প্রাণের মানুষের হাত রাঙিয়ে দিতে পারেন সেই ডিজাইনে।
কারণ সবচাইতে প্রাচীন এই বিষয়টি বর্তমানে মানুষের কাছে সমাজ জনপ্রিয় হয়ে আছে। আমরা জানি অনেক প্রাচীনকাল থেকেই মানুষের মাঝে এই মেহেদী পড়ার রীতি চলে আসছে। মেহেদীতে হাত লাগিয়ে সেই অনুষ্ঠানের মনের রং যেন হাতে উঠে আসে। ঈদ বিয়ে অথবা অন্য কোন অনুষ্ঠান যাই হোক না কেন মনের রং যেন বাহিরে প্রকাশ করার এই একটি উপায় বলে মনে করা হয়। ছোট ছোট ছেলে মেয়ে থেকে শুরু করে বৃদ্ধ মাছ বয়সি পৌর কিশোর সকলেই দেখা যায় এই মেহেদীতে হাত লাগিয়ে রাখতে। আর বিয়ের বর কনেকে তো অবশ্যই মেহেদির রং এর আগে রাখতে হয়। এই মেহেদী নিয়ে এজন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন গান কবিতা সাহিত্যগল্প উপন্যাস আমরা দেখেছি।
বাংলা সংস্কৃতির সাথে শুধু নয় পৃথিবীর অন্যান্য সংস্কৃতির মধ্যেও এই মেয়েদের সঙ্গে রাগে ওঠার বিষয়টি আমরা দেখতে পাই। তাই আপনারা যেহেতু আজকে আমাদের এখানে এসেছেন মেয়েদের বিভিন্ন সব কঠিন ডিজাইন দেখার জন্য। আমরাও আপনাদেরকে চেষ্টা করব কঠিন কঠিন সুন্দর সুন্দর ডিজাইন অর্থাৎ যে ডিজাইনগুলো এখনও পর্যন্ত কেউ ব্যবহার করেনি সেই সকল ডিজাইনগুলোই এখন আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব। আপনারা আমাদের এই ডিজাইনগুলো দেখে অবশ্যই মনে আনন্দিত হবেন এবং যদি কোন ডিজাইন আপনার পছন্দ হয় অবশ্যই সেই ডিজাইন দিয়ে আপনি আপনার প্রিয়জনদের হাত রাঙিয়ে দিবেন।
কারন আমরা জানি বাজারে বিক্রয় করা সেই সকল মেহেদির সঙ্গে যে ডিজাইনগুলো পাওয়া যায় সেই ডিজাইনগুলো অনেক ব্যবহৃত এবং প্রায় একই রকমের ডিজাইন। মানুষ সবসময় একটু আলাদা কিছু চায় আর সেই আলাদা কিছু পাওয়ার জন্যই আজকে আপনারা আমাদের এখানে এসেছেন। এই কারণে আমরা আপনাদের জন্য অবশ্যই কঠিন ডিজাইন করেই দেখাবো। তাহলে চলুন আমাদের এখানে দেওয়া সেই কঠিন ডিজাইন গুলো আপনারা দেখতে থাকুন। আশা করি এখান থেকে তুই একটি ডিজাইন আপনার অবশ্যই পছন্দ হবে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে ডিজাইন গুলো দেখতে থাকি।