কি খেলে বুকের দুধ আসে

শিশুর জন্য মায়ের দুধ এর বিকল্প নেই। প্রত্যেক শিশু জন্মের পর থেকে মায়ের বুকের দুধের উপর নির্ভর করে থাকে। বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন ছয় মাস বয়স পর্যন্ত শিশুর অন্য কোন খাবারের প্রয়োজন নেই একমাত্র মায়ের দুধ খেলে তার সম্পূর্ণ পুস্টি চাহিদা মিটে যাবে। এই কারণে মায়েদের বুকের দুধ শিশুর জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকা চাই। কিন্তু অনেক সময়

দেখা যায় যে অনেক মায়ের বুকের দুধ থাকে না তখন শিশুরা বড় বিপদে পড়ে। বাইরে থেকে বিভিন্ন ধরনের গুণ দুধ এর ওপর ভরসা করতে হয় শিশুদের। কিন্তু সে সব শিশুরা পুষ্টি মনের দিক থেকে ভালো খাবার পায় না। তাই আজকে জানতে এসেছেন যেসব মেয়েদের বুকের দুধ নেই কি খাবার খেলেন বুকের দুধ আসতে পারে সেই বিষয়টি। আমরা আজকে আপনাদের জন্য অবশ্যই সে বিষয়টি ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব।

কারণ আপনারা জানেন যে মায়ের বুকের দুধ ছাড়া শিশুর খাবারের পুষ্টি সম্পন্ন হয় না। আবার এদিকে মায়ের বুকের দ্রুত পর্যাপ্ত পরিমাণে পায় না অনেক শিশু। কিছু কিছু খাবার আছে যে খাবার গুলো খেলে মায়ের বুকের দুধ পরিপূর্ণ রূপে আসে। যেমন আপনারা জানেন শুদ্ধ যা তো শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানোর জন্য শুদ্ধ প্রসব কৃত সেই মা বুকের দুধ আনার জন্য বিভিন্ন খাবার খেয়ে থাকে। যাতে করে মায়ের বুকের দুধ চলে আসে অতি শীঘ্রই।

সে খাবার গুলোর মধ্যে রয়েছে মায়েদেরকে যদি কালিজিরা বিভিন্ন খাদ্যের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়ানো হয় তাহলে দেখবেন যে অল্প কিছুক্ষণের অল্প দুই-একদিনের মধ্যেই মায়ের বুকের দুধ আসে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের সবজি রয়েছে যে সবজিগুলো যদি খাওয়ানো যায় তাতেও মায়ের বুকের দুধ চলে আসে। টাটকা ফল এবং কিছু খাবার রয়েছে যে খাবারগুলো নিয়মিতভাবে খেলে পারে বুকে দুধ আসে এবং শিশু ক্ষেত্রে আর কোন সমস্যা হয় না।

সাধারণত বিভিন্ন খাবারের সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণ কালোজিরা মাকে খাওয়াতে হবে তাহলে সেই মায়ের বুকে দুধ আসবে এছাড়াও লাউ কুমড়া বা এই জাতীয় সূর্যের বারে বারে বেশি করে যদি খাওয়ানো যায় তাতেও মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি পেতে পারে। বিশেষ করে মায়ের খাবারের পুষ্টি দিকটা আমাদের দেখতে হবে যদি খুশকি মন খাবারগুলো খায় তাহলে অবশ্যই মায়ের বুকের দুধ আপনা আপনি প্রাকৃতিক ভাবে চলে আসবে এতে কোন সন্দেহ নেই।তাই আপনারা যারা এ বিষয়টি নিয়ে

বড়ই চিন্তিত আছেন তারা কখনোই হতাশ হবেন না কারণ অবশ্যই মুখ দিয়েছেন যিনি আহার দিবেন তিনি এ বিষয়টি ভালোভাবে মনে রাখবেন এবং মহান সৃষ্টিকর্তার প্রতি পূর্ণ বিশ্বাস রাখবেন। শিশুরা সৃষ্টিকর্তা খুব প্রিয় হয়ে থাকে এজন্য তাদের খাবারের বিষয়টাও সৃষ্টিকর্তাই ভাববে এই কথা বিশ্বাস রেখেই আপনাকে এগোতে হবে। তাই আপনি মাকে সাধারণ অর্থে যে খাবারগুলো খেলে তার শরীরের পুষ্টিমান বজায় থাকবে তাহলে আপনি শিশু সন্তানকে দুধের সংস্থানও করে দিতে পারবেন।

কিছু কিছু ঔষধ রয়েছে যেমন অমিতান জাতীয় ঔষধ যদি দুই বেলা আমাকে খাওয়ানো যায় তাতেও বুকের দুধ বাড়তে পারে। তবে স্বভাবত যে খাবারগুলো মায়ের পুষ্টিমান এর যোগান দিয়ে থাকে সেই খাবারগুলোই আপনাকে বেশি বারে বেশি পরিমাণে মাকে খাওয়াতে হবে তাহলে মা যদি সুস্থ থাকে তাহলে শারীরিকভাবে সুস্থ সকল মা অবশ্যই বুকে পর্যন্ত পরিমাণে দুধ থাকবে বলে আশা করি। তারপরেও আমরা দেখব যে সাধারণত আসলে কোন জিনিসগুলো খেলে মায়ের বুকের দুধ

বেশি হয় সেই কথা এখন আপনাদেরকে জানিয়ে দেবো। তবে অবশ্যই বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানোর সময় শরীরের চাহিদার প্রতি খেয়াল রেখে মাকে সুষম খাবার খেতে হবে। প্রচুর পরিমাণে পানি, শাকসবজি, ফলমূল, মাছ (সামুদ্রিক মাছ নয়) এবং উপকারী চর্বিযুক্ত খাবার খেতে হবে। এতে মায়ের স্তনে দুধের পরিমাণ বাড়বে। এই ধরনের পাওয়ার জন্য আপনি অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট বারবার ভিজিট করতে পারেন।

Leave a Comment