পুরুষদের অর্থাৎ বয়সন্ধিকালের পথ থেকে যেকোনো ছেলেদের ধ্বজভঙ্গ রোগ হতে পারে। অর্থাৎ ছেলেরা যখন বয়সন্ধিকালে পৌঁছায় তখন তাদের শরীরে শুক্রানুর সৃষ্টি হয়। তখন তাদের যেহেতু সবকিছু নিয়েই বেশি কৌতূহল হয়ে থাকে আর সেই কৌতূহলের কারণেই বা কৌতুহল বসতই বিভিন্ন ধরনের চিন্তা ভাবনা করে থাকে। আর সেই সকল চিন্তা ভাবনা থেকেই তাদের মাথায় নারী অথবা মেয়েদের বিষয়গুলি চলে আসে। এই সময় যৌনাচার নিয়ে বিভিন্ন ধরনের বিষয়গুলি তারা দেখতে থাকে এতে করে তারা বেশিরভাগ সময় যৌন উত্তেজিত হয়ে থাকে।
আর এই কারণে ই তাদের মাথায় চিন্তায় বলি এই সকল যৌনতা নিয়েই হয়ে থাকে। ফলে হস্তমৈথুন করে, এছাড়াও তারা পর্নোগ্রাফির প্রতি আসক্ত হয় এই সকল নানা কারণে ধ্বজভঙ্গ রোগ ছেলেদের হতে পারে বা হয়। এই ধ্বজভঙ্গ রোগ থেকে ছেলেদের মুক্তির উপায় কি বা কোন ঔষধ খেলে বাকি খেলে ধ্বজভঙ্গ রোগ থেকে ছেলেরা মুক্তি পেতে পারে সেই বিষয়গুলি নিয়েই আজকে আমরা এই পোস্টে আলোচনা করব। আপনারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে এই বিষয়টি সম্পর্কে আজকে বিস্তারিতভাবে জেনে যেতে পারবেন।
কারণ হলো ধ্বজভঙ্গ রোগ হলে একজন ছেলে সহসায় তার পরিবারকে বলতে পারে না লজ্জার কারণে। আবার লজ্জার কারণে সে চিকিৎসকের কাছেও যেতে পারে না। আর এ সকল পরিস্থিতি থেকে সে বেরিয়েও আসতে পারে না। আর বেরিয়ে না আসতে পারার ফলস্বরূপ এই অসুখটি দিন দিন বেড়ে যেতে থাকে। ফলে ওই সকল ছেলেদের স্বাস্থানি ঘটে এবং একপর্যায়ে আরো মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে।
তাই আজকে আমরা অবশ্যই আপনাদের জন্য এই বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। আপনারা ইতিমধ্যেই বুঝে নিতে পারলেন যে কি কারণে ধ্বজভঙ্গ রোগ হতে পারে বা হয়। অতিরিক্ত হস্তমৈথুন অতিরিক্ত পর্নোগ্রাফির প্রতি আসক্ত হওয়া ছাড়াও সব সময় মেয়েদেরকে নিয়ে মাথায় চিন্তা ভাবনা ঘুরপাক খাওয়ার কারণেই যে কোন ছেলেদের এই ধ্বজভঙ্গ রোগ হতে পারে।
তাহলে প্রথম কথা হল ধ্বজভঙ্গ থেকে মুক্তির জন্য আপনাদেরকে অবশ্যই হস্তমৈথুন করা যাবে না এবং অতিরিক্ত কখনোই পর্নোগ্রাফি দেখতে হবে না বা পর্নোগ্রাফি নিয়ে চিন্তাভাবনা করা যাবে না। নারীদের বিষয় নিয়ে খুব বেশি মাথা কামাতে হবে না তাহলে অবশ্যই আপনি এই বিষয়টি অর্থাৎ ধ্বজভঙ্গ রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। তারপরে আপনাদের কিছু বিষয় রয়েছে যে বাস্তব জীবন অর্থাৎ প্রাথমিক জীবনে আমরা যে খাবারগুলো খাই সেই খাবারগুলো যদি পুষ্টিকর খাবার হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই শরীর এবং মন দুটি সুস্থ থাকে।
ধ্বজভঙ্গ রোগ থেকে মুক্তির জন্য অবশ্যই শরীরকে চাঙ্গা করতে হবে এবং শরীরকে সুস্থ করে তুলতে হবে।আর তার জন্য অবশ্যই মনকে ও চাঙ্গা করতে হবে যদি মন আস্তে আস্তে দুর্বল হয় ভেঙে পড়ে তাহলে অবশ্যই ধ্বজভঙ্গ রোগ থেকে সে ব্যক্তি বেরিয়ে আসতে পারবেনা। তাই অবশ্যই পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে এবং সব সময় সব চিন্তা করতে হবে ঘুমানোর সময় ঢিলেঢালা পোশাক পরে ঘুমাতে হবে এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তরল খাবার গুলো কম খেতে হবে অন্ততপক্ষে রাত্রিতে শোয়ার আগে।
তাহলে অনেকটা এগিয়ে যাবে এই রোগটি থেকে মুক্তির উপায় হিসেবে। এই রোগ থেকে মুক্তির জন্য আপনারা ত্রিফলা খেতে পারেন। বহেরা তালমাখনা, কাথিলা, তোখমাদানা, এগুলো সরাসরি ধ্বজভঙ্গ রোগের উপর বিস্তার করে। অর্থাৎ ধ্বজভঙ্গ রোগ থেকে মুক্তির জন্য আপনি অবশ্যই এই খাবারগুলো খেয়ে দেখতে পারেন। ইসবগুলের ভুষি ও আপনি নিয়মিতভাবে প্রত্যেকদিন রাতে যদি ভিজিয়ে রেখে সেটি সকালে দুই চামচা মধুর সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলেও এই রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। ঠিকানা তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের সাথে থাকতে পারেন। তাহলে চলুন আমরা এখন এই বিষয়গুলি দেখবো যেটা