জীবন সাজাতে প্রসাধনের ভূমিকা অপরিসীম। বর্তমানে আলাদা আলাদা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের জন্য আলাদা আলাদা প্রসাধনী রয়েছে। মুখ পরিষ্কার করার জন্য এবং মুখের যে কোন দাগ দূর করার জন্য ফেসওয়াশ এর গুরুত্ব অপরিসীম। মুখে যদি সাবান ব্যবহার করা হয় তাহলে মুখের ত্বক এর বেশ ক্ষতি হয়ে থাকে। যেমন চুলের শ্যামপুর পরিবর্তে যদি সাবান দেই তাহলে চুলের বারোটা বেজে যায় এটা আপনারা অবশ্যই জানেন। তেমনি ভাবে ফেসওয়া শ সেরকম একটি পরিষ্কারক সামগ্রী যা আমাদের মুখের ত্বককে ভালোভাবে পরিষ্কার করতে পারে এবং ত্বককে অক্ষত রেখেই।
তাই আপনারা যারা আজকে জানতে এসেছেন যে মুখের ত্বকের জন্য আসলে কোন ফেসওয়াশ দরকার সেই বিষয়টি। আমরা এখন আপনাদেরকে অবশ্যই মুখের ত্বকের জন্য কোন ফেসওয়াশ দরকার সে বিষয়টি অবশ্যই দেখবো। তার জন্য আপনাদেরকে অবশ্যই প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকতে হবে। আর যদি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আপনারা লেগে থাকেন অবশ্যই আজকে আপনারা জেনে নিতে পারবেন আমাদের এখান থেকেই যে আপনার মুখের জন্য কোন ফেসওয়াশ টি ভালো হতে পারে।
আপনারা দেখেছেন যে বাজারে বিভিন্ন কোম্পানির নামিদামি ব্রান্ডের অর্থাৎ দেশি-বিদেশি বিভিন্ন নামিদামি কোম্পানির ফেসওয়াশগুলো রয়েছে। তেমনি তাদের পাশাপাশি দেখা গেছে যে অখ্যাত বা বেনামী বিভিন্ন ফেসওয়াশ রয়েছে। এখন আসলে কোন ব্র্যান্ডের বা কোন কোম্পানির ফেসওয়াশ আমাদের মুখে ত্বকের জন্য ভালো সে বিষয়টি অবশ্যই আপনাদের জানতে হবে। কারণ ফেসওয়াশ এমন একটি প্রসাধনে বা এমন একটি পরিষ্কারক যা এখন বর্তমান সময়ের জন্য প্রযোজ্য। ছেলে এবং মেয়ের উপরেই মুখ ধোয়ার জন্য অবশ্যই ফেসওয়াশের প্রয়োজন হয়। এখন যেহেতু আমাদেরকে ফেসওয়াশ ব্যবহার করতেই হয় তাহলে আমাদেরকে অবশ্যই জানতে হবে কোন কোম্পানির
ফেসওয়াশ আমাদের মুখে ত্বকের জন্য ভালো হয় এবং সেই ফেসওয়াশ কিনা তাই আমাদের জন্য মঙ্গলজনক। কারণ যেহেতু এটি মুখে ব্যবহার করা হয় তাই মুখের ত্বক বা গালের ত্বক আলাদা ধরনের এবং অতিমাত্রায় সেনসিটি বলা চলে। কারণ হলো আমরা মুখের ত্বককে পরিষ্কার করার জন্য বিভিন্ন ধরনের পুরস্কার সামগ্রিক ব্যবহার করতে পারি না কারণ সাবান ব্যবহার করলে ত্বকের বেশ ক্ষতি হয় তখন ত্বক ফেটে যেতে পারে। তাই নরম এবং সফট ফেসওয়াশ মুখের ত্বকের জন্য বেশি ভালো হতে পারে। কিন্তু বাজারে সস্তা দামের যদি ফেসওয়াশগুলো আমরা ব্যবহার করে থাকি তাহলে সেখানে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে।
এ কারণে বিজ্ঞানীগণ বিভিন্ন ফেসওয়াশ কে ভালো বলে স্বীকৃতি দিয়েছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশ বিএসটিআই যে মাননিয়ন্ত্রণ করে থাকেন বিভিন্ন পণ্যের বিভিন্ন পণ্য সামগ্রী সম্পর্কে তারা পণ্যের মান দেখে থাকেন সেই কোম্পানিগুলো আসলে কাদের ফেসওয়াশ মানসম্পন্ন রয়েছে সে বিষয়টি আমাদের দেখে নিতে হবে। তাহলে আমরা বুঝতে পারবো যে আমরা কোন ফেসওয়াশ বাজার থেকে ক্রয় করে ব্যবহার করতে পারি। বাংলাদেশের বিভিন্ন নামিদামি কোম্পানি থাকা সত্ত্বেও বিদেশ থেকে বিভিন্ন ধরনের নামিদামি কোম্পানি আমাদের দেশে ব্যবসা করে থাকেন।
এখন দেখতে হবে আমাদের দেশীয় পণ্য ভালো না বিদেশী সেই কোম্পানিগুলোর ফেসওয়াশগুলি বেশি ভালো হয়ে থাকে। তবে আমাদের মনে হয় যদি দেশী কোম্পানিগুলোর ফেসওয়াশ ভালো হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই এই দেশি কোম্পানির ফেসওয়াশগুলোই আমাদের কেনা উচিত। তাহলে চলুন আমরা এখন দেখে নেই যে ফেসওয়াশের জগতে যতগুলো ফেসওয়াশ রয়েছে আমাদের বাংলাদেশের বাজারে এবং আন্তর্জাতিক বাজারে সব ফেসওয়াস গুলোর মধ্যে আসলে কোন ফেসওয়াস গুলো আমাদের পাকের জন্য বেশি ভালো হয়ে থাকে। তাহলে চলুন আর দেরি না করি দেখেনি ভালো ফেসওয়াশ কোনটি।
তবে ফেসওয়াশ কার ত্বকের জন্য কোনটি ভালো সেটি অবশ্যই ত্বকের উপর বিচার বিশ্লেষণ করেই বলা যেতে পারে। কারণ আমরা দেখেছি আমাদের বিভিন্ন জনের ত্বক বিভিন্ন রকমের হতে পারে। তাই আলাদা আলাদা ত্বকের জন্য আলাদা আলাদা ফেসওয়াশ আপনারা ব্যবহার করবেন। আমরা এখন আপনাদের জন্য মোটামুটি ভাবে এই ফেসওয়াশ টা নিতে পারেন কারণ এটি ভালো পণ্য হিসেবেই বাজারে এখনো রয়েছে। তাই আপনারা নির্দ্বিধায় কিনতে পারেন।
Boots ভিটামিন সি ব্রাইটনিং ক্লিনজিং জেল (১০০ মি.লি.)