যাদের প্রথমত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা শুরু হয়েছে তারা অবশ্যই এখন থেকে যদি সাবধানতা অবলম্বন করতে পারেন তাহলে ভবিষ্যতে আপনাকে গ্যাসের ওষুধের উপর নির্ভর করতে হবে না। স্বাভাবিকভাবে বাইরে কিছু বেশি খাবারের কারণে অথবা অনেক সময় বিভিন্ন সমস্যার কারণে আমাদের শরীরে গ্যাসের উৎপন্ন হয়। এই গ্যাস থেকে বুকের জ্বালাপোড়া থেকে শুরু করে শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যথা হতে পারে এবং আপনারা এটা যদি সহ্য করতে না পারেন তাহলে হয়তো গ্যাস্ট্রিকের ট্যাবলেট খেতে পারেন।
আর যখন গ্যাস্ট্রিকের ট্যাবলেট খাবেন তখন এক্ষেত্রে কোন ট্যাবলেট ভালো সেটা যদি জানতে চান তাহলে বর্তমান সময়ে প্রত্যেকটা কোম্পানি কম বেশি ভালো মানের গ্যাস্ট্রিকের ট্যাবলেট বের করছে। তবে বাংলাদেশের বাজারে যে সকল গ্যাস্ট্রিকের ট্যাবলেট গুলো ভালো সেগুলো হচ্ছে নামকরা কোম্পানির। বিশেষ করে আপনারা স্কয়ার বেক্সিমকো ডেল্টা সহ অন্যান্য আরো কোম্পানির গ্যাসের ওষুধ খেতে পারেন। তবে গ্যাসের ওষুধ বের করার ক্ষেত্রেও কোম্পানি বিভিন্ন ভেরিয়েন্টের ঔষধ বের করে বিভিন্ন মানুষের জন্য। তাই আপনার বয়স কত এবং আপনি কোন সমস্যার কারণে খাচ্ছেন অথবা এই ক্ষেত্রে আপনি কতটা দ্রুত কার্যকারিতা পেতে চান তার উপরে নির্ভর করবে।
গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ কোনটা ভাল এটার সঠিক উত্তর কখনোই হবে না। সাধারণত যে গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ আপনার শরীরের সঙ্গে মানানসই অথবা আপনার সমস্যার সঙ্গে মানানসই হবে সেটাই কিন্তু ভালো ওষুধ। এখানে নির্দিষ্ট কোন ওষুধের নাম উল্লেখ করে আপনাকে বলা যাবে না অথবা এটা বললেও আপনি হয়তো সেটা খেয়ে শরীরে যদি কাজের কাজ কিছু না হয় তখন হয়তো সেই ওষুধ আপনার কাছে ভালো হবে না। তাই গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ কোনটা ভাল এটার সঠিক উত্তর বা নির্দিষ্ট করে কোন কিছুই বলা যাবে না।
সাধারণত যখন আপনি কোন ব্যথা নাশক ওষুধ খাবেন তখন সেই ওষুধ থেকে গ্যাস উৎপন্ন হয়ে থাকে বলে সেটার কারণে আপনার বুকের ভেতরে জ্বালাপোড়া হতে তা পারে। এমন অবস্থায় যে সকল ডাক্তার ব্যথার ওষুধ লেখেন তারাই কিন্তু আবার আপনাকে গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ প্রদান করবেন অথবা সাজেস্ট করবেন। সকল ক্ষেত্রে আপনারা এই বিষয়গুলো মেনে চলতে পারিলে অথবা দৈনন্দিন জীবনে খাবার দাবারের ব্যাপারে সচেতন ভূমিকা পালন করতে পারলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আশা করি আপনাদের জীবনে আসবে না।
গ্যাস্ট্রিকের ওষুধের নাম বাংলাদেশ
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের বাজারে প্রত্যেকটা কোম্পানির বেশ কয়েকটি ভেরিয়েন্টের গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ হচ্ছে। তবে আপনাদের জন্য আমরা এখানে বিভিন্ন কোম্পানির গ্যাস্ট্রিকের ওষুধের নাম জানিয়ে দিলাম যাতে করে আপনারা তবে যাই হোক এখান থেকে আপনারা গ্যাস্ট্রিকের ওষুধের নাম জেনে নিতে পারবে সেটা আপনাদের জন্য ভালো হবে এবং গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ মুখস্ত করার কোন দরকার নেই। কারণ বর্তমান সময়ের রোগীদের চাহিদার উপর নির্ভর করে প্রত্যেকটা দোকানে গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ গুলো রয়েছে।
গ্যাস্ট্রিকের সিরাপ কোনটা ভালো
আপনি যদি গ্যাস্ট্রিকের সিরাপ খেতে চান তাহলে বুঝতে হবে আপনার প্রচুর পরিমাণে গ্যাসের সমস্যা রয়েছে। আর এই গ্যাসের সমস্যা থেকে আপনাকে সিরাপ খেতে কেউ যদি সার্চ করে তাহলে বলব যে সেটা খেলে হয়তো কিছুদিনের জন্য আরাম পাবেন কিন্তু পরবর্তীতে যদি সঠিক জীবন ব্যবস্থা মেনে চলতে না পারেন তাহলে আবার সেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা ফিরে আসবে। তাই আপনি যদি গ্যাস্ট্রিকের সিরাপ কোনটা ভালো তা জানতে চান তাহলে বলব যে স্কয়ার কোম্পানির এন্টাসিড প্লাস সিরাপ গুলো খেলে কিন্তু খুবই ভালো কাজে আসে। তবে দামের দিক থেকে কম এবং মানে ভালো ওষুধের দিক থেকে আমরা ডেল্টা কোম্পানির সাজেস্ট করে থাকি।
গ্যাস্ট্রিকের ট্যাবলেট এর নামের তালিকা
এখানে আপনাদের জন্য বর্তমান সময় বাংলাদেশের বাজারে যে সকল গ্যাস্ট্রিকের ট্যাবলেট পাওয়া যায় সেগুলো ধাপে ধাপে প্রদান করলাম। গ্যাস্ট্রিকের ট্যাবলেট এর নামের পাশাপাশি আপনারা যদি গ্যাস্ট্রিকের ক্যাপসুল সম্পর্কে ধারণ অর্জন করতে চান অথবা চুষে খাবার ও সিরাপ সম্পর্কে ধারণা অর্জন করতে চান তা হলে তাও জানিয়ে দেওয়া হবে। এমনকি গ্যাস্ট্রিকের জন্য যে সকল পাউডার তৈরি করা হয় সেগুলো কিন্তু আপনারা এখান থেকে নাম জেনে নিতে পারবেন। তবে নাম জানার পাশাপাশি দৈনন্দিন জীবনে স্বাস্থ্য সচেতন ভূমিকা পালন করুন।