আমরা আমাদের আশেপাশের চেয়ে পদার্থগুলো দেখে থাকে সেগুলো হলো কঠিন তরল বাইবেল পদার্থের যেকোনো একটি। অর্থাৎ আমরা চোখের সামনে যে জিনিস গুলো দেখে বা অনুভব করি তার সবগুলোই দুইটি ভাগে ভাগ করা যায় একটি হলো পদার্থ অপরটি হলো শক্তি। পদার্থগুলো অবশ্যই অন পরমাণু দ্বারা গঠিত। অনুভবনে সব পদার্থের ভিতরে একই রকম আকর্ষণ শক্তি থাকে না।
ভিন্ন ভিন্ন আকর্ষণ শক্তি থাকার কারণেই তাদেরকে আলাদা আলাদা পদার্থ রয়েছে দেখতে পাই। সাধারণত পদার্থ তিন অবস্থায় থাকতে পারে এগুলো হলো কঠিন তরল এবং বায়বীয়। কঠিন তরল এবং বায়বীয় পদার্থের অনুকূলের একে অপরের প্রতি আকর্ষণের ক্ষমতা আলাদা হয়ে থাকে। অর্থাৎ আমরা জানি যে কঠিন পদার্থ এজন্যই কঠিন যে তাদের অনগুলো একে অপরের সাথে একইভাবে দীর্ঘভাবে জড়িয়ে থাকে বা এদের আন্তঃ আণবিক শক্তি অনেক বেশি এই কারণেই এই অবস্থা হয়।
আবার তুলনামূলকভাবে যে পদার্থের অণুগুলোর আন্তঃআণবিক শক্তি কঠিন পদার্থের অনুকূলের আন্তঃআণবিক শক্তির চেয়ে কম হয়ে থাকে তাহলে সেই পদার্থগুলো তরল পদার্থ হয়ে থাকে। তাই আবার আমরা দেখে থাকি যে যে পদার্থ গুলোর অনু-পরমানু গুলোর মধ্যে আকর্ষণ শক্তি অনেকটাই কম বা একেবারে নেই বললেই চলে সেগুলো গ্যাসীয় পদার্থ হিসেবে দেখা যায়। অর্থাৎ সব পদার্থগুলো বিচার-বিশ্লেষণ করে আমরা এই তিন ধরনের পদার্থ বলতে পারি।
তিন ধরনের পদার্থ হলো আসলে কঠিন তরল এবং বায়বীয় এই তিন পদার্থ। তাহলে চলুন আমরা এখন কঠিন তরল এবং বায়ুবীয় এই তিন পদার্থগুলো তিন ধরনের তাদের অনুগুলান আন্তঃআণবিক শক্তি হয়ে থাকে। তাই আজকে আপনারা যারা আমাদের এখানে জানতে এসেছেন যে কোন পদার্থের আন্তঃআণবিক শক্তি সবচাইতে বেশি সে বিষয়টি জানার জন্য। এতক্ষণ আপনারা বুঝে নিতে পারলেন যে আন্তঃআণবিক শক্তি বিষয়টি কি।
এখন আপনারা অবশ্যই এ বিষয়টিও জেনে নিতে পারবেন আর তা হল কোন পদার্থের আন্তঃআণবিক শক্তি বেশি এবং কোন পদার্থের আন্তঃআণবিক শক্তি একেবারে কম। আমরা কঠিন পদার্থ গুলোর মধ্যেও দেখতে পাই যে লোহা কতটা শক্ত এবং তেমনিভাবে কলা গাছের ঠোঙ্গা বা কলা গাছের দেহ কতটা কঠিন অন্যান্য কাঠ জাতীয় গাছ থেকে। আপনারা আর একটা কথা জানতে পারেন যে যে পদার্থের শক্তি বেশি সেই পদার্থ তত কঠিন হয়।
অর্থাৎ আন্দোলন শক্তি কম হলে সেটি দৃঢ়তা কম থাকে অর্থাৎ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সেটি নরম বা তার অনুগুলির মধ্যে ফাক ফাক থেকে যায়। কাঠের আন্তঃআণবিক শক্তির চাইতে ঈদের আন্তরিক শক্তি অনেক বেশি। কারণ কাঠের অণুগুলোর মধ্যে জায়গা ফাঁকা রয়েছে এই কারণে একটি বেরেক পুতলে সেটির মধ্যে অনায়াসেই ঢুকানো সম্ভব কিন্তু অনুরূপভাবে একটি পেরেক যদি আমরা ইট অথবা লোহার মধ্যে ঢোকানোর চেষ্টা করে থাকি তাহলে সেটি সম্ভব হবে না।
তাই বোঝা যায় যে যে পদার্থ যত বেশি কঠিন সেই পদার্থের মধ্যে আন্তঃআণবিক শক্তি বা সেই পদার্থের অনুকুলের মধ্যে আন্তঃআণবিক শক্তি সবচাইতে বেশি হয়ে থাকে। তাই কঠিন তরল বায়বীয় এই তিনটি পদার্থের মধ্যে আমরা বলতে পারি যে কঠিন পথের অনু গুলোর মধ্যে আন্তঃআণবিক শক্তি বেশি এবং অনুরূপভাবে তরল পদার্থের এবং বাইবেল পদার্থের শক্তি তুলনামূলকভাবে অনেক কম।
তরল পদার্থের মধ্যেও যে আন্ত আনবিক শক্তি রয়েছে তা গ্যাসীয় পদার্থের মধ্যে একেবারেই নেই বললেই চলে। তাই সব পদার্থ বিচার বিশ্লেষণ করলে আমরা দেখতে পাই যে সবচেয়ে কঠিন পদার্থের অন্ত আণবিক শক্তি বেশি। এই ধরনের যে কোন তথ্য পাওয়ার জন্য আপনার অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের সঙ্গে থাকতে পারেন। তাহলে সব ধরনের তথ্য পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবেন এবং আমরা চেষ্টা করব আপনাদেরকে সবসময় সঠিক তথ্য তুলে ধরে আপনাদের পাশে থাকার।