প্রত্যেক ব্যক্তির উপর তার রাশির প্রভাব রয়েছে। রাশি নির্ধারণ করা হয় আসলে সূর্যের অবস্থানের উপর নির্ভর করে। আরো ভালো করলে বললে বলা যায় যে প্রাচীন গ্রিসে যখন জ্যোতির্বিজ্ঞানের উৎপত্তি হয় তখন তারা সূর্যের বার্ষিক গতির অবস্থানকে নিয়েই রাশিচক্র নির্ণয় করে থাকেন। অর্থাৎ ৩৬৫ দিনে সূর্য যখন যে অবস্থানে থাকে তখন সেই অবস্থানকে বিবেচনা করে সেই রাশির অন্তর্গত করা হয় সেই সময় জন্মগ্রহণ করা জাতক জাতিকাকে।
অর্থাৎ বিষুবীয় মন্ডলের তারামণ্ডলীকে সাধারণত 12 ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। এখানে বারোটি তারামণ্ডলীকে আলাদা আলাদা ভাবে একটি করে জন্তুর আকৃতি অনুমান করে ভাগ করা হয়েছে। সূর্য বার্ষিক গতির কারণে এই ১২ ভাগের উপর দিয়ে যখন যে অবস্থানে থাকে তখন সেই সময়কে সেই রাশির সময় বলে মনে করা হয়। তাই দেখা যায় যে ১২ টি রাশির জাতক-জাতি করাই আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্যের হয়ে থাকে।
একটি রাশির জাতক-জাতিকার সঙ্গে অপর একটি রাশির জাতক জাতিকার বৈশিষ্ট্য হুবহু মিলে না। সব সময়ই আলাদা আলাদা হয়। তবে যেহেতু সব রাশির বৈশিষ্ট্য একই রকম হয় না প্রত্যেক রাশির বৈশিষ্ট্যই আলাদা আলাদা হয়ে থাকে এর মধ্যে আমাদের অবশ্যই এজন্যই খুঁজে বের করতে হবে কোন রাশির মেয়েরা সবচাইতে বেশি ভালো হয়। আর কোন রাশির মেয়েরা সবচাইতে ভালো বৈশিষ্ট্যের অধিকারী হয় সেটি জানতে হলে আমাদের অবশ্যই আলাদা আলাদা রাশিগুলোর বৈশিষ্ট্য জেনে নিতে হয়। যেমন মেষ রাশির ক্ষেত্রে দেখা যায় যে বৃহস্পতি রাহু ও মঙ্গল মেষ রাশিতে অবস্থান করে।
ফলে এই রাশির জাতক জাতিকারা অনেক অসুবিধার মধ্যেও সুবিধাজনক পরিস্থিতিতে থাকে। এই রাশির জাতক-জাতিকাদের ভাই বোনের সঙ্গে সদ্ভব থাকে এবং এক সন্তানের কৃতিত্বে তাদের মুখ উজ্জ্বল হতে পারে। আবার বৃষ রাশির জাতক জাতিকাদের ওপর একাদশে এবং পরে তাদের দাদাসংস্থানে অবস্থান করে বৃহস্পতি গ্রহ। এজন্যে এই রাশির একাদশ প্রতি বৃহস্পতি হওয়ার কারণে সকল কাজে তারা বেশ কিছুটা বেগ পায় আর এর ফলস্বরূপ সকল কাজেই প্রতি সতর্কতার সহিত থাকে তাদের পিতা-মাতার শারীরিক স্বভাব খুব একটা ভালো যায় না।
তাদের স্বামী-স্ত্রীর শ্রদ্ধা বজায় থাকে। আবার মিথুন রাশির দেখা যায় যে বৃহস্পতি এবং মঙ্গল রাহুর অবস্থান করার জন্য এই রাশির জাতক-জাতিকারা চাকরি ক্ষেত্রে প্রায় সমস্ত সময় উন্নতির করতে থাকে।এই রাশিদ জাতক জাতিকার স্বামী স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য হয়ে থাকে এবং ভাই-বোনদের সঙ্গে সম্পর্কের চিফ ধরে পিতা-মাতা তাদের স্বাস্থ্যের অবনতি হয়। কর্কট রাশির সকলেই যে কোন কাজেই তারা সাফল্য আনতে পারে এজন্য তারা বেশ সৌভাগ্যশালী হয়ে থাকে। আবার সিংহ রাশির দাসের অবস্থান করার কারণে তাদের অল্প পরিশ্রমে ক্লান্ত হয়ে যেতে পারে তারা।
তাই সব রকম রাশির বিচার বিশ্লেষণ করার পর আপনারা অবশ্যই বুঝে নিতে পারবেন যে কোন রাশির মেয়েরা সব চাইতে বেশি ভালো হয়। তাই আমরা যদি সব রাজিব বিচার বিশ্লেষণ করে দেখি যে বৃষ রাশির মেয়েরাই সবচাইতে বেশি ভাল হয় কারণ তারা বেশ বুদ্ধিমতী হয়। এবং তারা ছেলেদের ভালোবাসার পরীক্ষা নেয়। ছেলেরা যদি ভালোবাসার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয় তাহলে তাদের আর ভালোবাসা থেকে এড়ানো যায় না। এ রাশির মেয়েরা তখন তাদের সঙ্গীকে বেশ ভালোবাসা দিতে পারে তারা সংসারকে গুছিয়ে রাখতে পারে সবাইকে সাথে নিয়ে বাঁচতে পারে।
এইজন্য আমরা এখন দেখব যে বা বলে দিতে পারি যে সব রাশির মেয়েদের মধ্যে আসলে বৃষ রাশির মেয়েরাই বেশি ভালো হয়ে থাকে। তাহলে এ ধরনের যে কোনো তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে পাশে থাকতে পারেন। এবং দেখে নিতে পারেন আপনার প্রয়োজনীয় যে কোন তথ্য উপাত্ত। কারণ আমরা সব সময় চেষ্টা করি মানুষের প্রাত্যহিক জীবনে যে তথ্যগুলো প্রয়োজন হয় সব তথ্যগুলোই আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করার।