রাশি চক্র হলো জ্যোতির্বিজ্ঞানের একটি বিষয়। জ্যোতির্বিজ্ঞানের বিষয় হওয়ার কারণে মানুষের জীবনে যে রাশিচক্রের প্রভাব গুলো রয়েছে সেটি অবশ্যই ঘটে থাকে। অর্থাৎ পৃথিবীর যেমন সৌরজগতের একটি অংশ তাই রাশি ভূমন্ডলের কোন একটি অংশকে প্রসঙ্গ তল বিবেচনা করে পৃথিবীটাকে বারটি অংশে বিভক্ত করা হয়েছে। অর্থাৎ বিষুবীয় মন্ডল কে ১২ টি তারার বা তারামণ্ডলের অবস্থানকে কেন্দ্র করে বিভক্ত করা হয়েছে। এবং প্রতিটি অংশকে এক একটি জন্তুর নামে নাম
দেওয়া হয়েছে। রাশিচক্র জ্যোতির্বিজ্ঞানের অংশ এবং এটি প্রাচীন গ্রীস থেকে প্রচলিত হয়ে থাকে। প্রত্যেকটি রাশির আলাদা আলাদা করে একটি গ্রহ নির্ণয় করা হয়। অর্থাৎ কোন রাশির প্রধান গ্রহ কোনটি সেটির উপর নির্ভর করে রাশিচক্র প্রচলিত হয় বা পরিচালিত হয়। অর্থাৎ সমগ্র বিশরীয় অঞ্চলকে বারোটি খন্ডে বিভক্ত করা হয়েছে এইভাবে অর্থাৎ বছরের যে অংশে সূর্য অবস্থান করে বার্ষিক গতির কারণে সেই অংশে ওই রাশি অবস্থান করে। তাই বারটি রাশির প্রত্যেক জাতক-জাতিকাদের আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য থাকে।
জাতক জাতিকাদের বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী দেখা যায় যে ছেলে এবং মেয়েদের বৈশিষ্ট্য নির্ণয় করা হয়। সেই বৈশিষ্ট্য থেকে আমরা দেখব যে কোন রাশির ছেলে সবচাইতে বেশি ভালো হয়। কারণ হলো প্রত্যেকটা রাশির অবশ্যই নির্দিষ্ট গ্রহের প্রভাব থাকে এবং সেই প্রভাব অনুযায়ী ওই সকল রাশির জাতক-জাতিকাদের বৈশিষ্ট্য নির্ধারিত হয়। প্রতিটা রাশির আলাদা আলাদা
বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং সেই বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী দেখা যায় যে সবচাইতে ভালো রাশির অর্থাৎ যে রাশির জাতক জাতিকা বিশেষ করে ছেলেদের বৈশিষ্ট্য দেখে নিতে হয়। বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী যদি বৈশিষ্ট্য ভালো থাকে তাহলে বলা হয় ছেলেদের জন্য সেই রাশি বেশি ভালো হবে। অর্থাৎ আপনারা যদি কোন রাশি ভালো বা কোন রাশির ছেলেরা ভালো সেই বিষয়টি বিবেচনা করতে চান তাহলে আপনাদেরকে অবশ্যই কিছু কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে।
আর তা হল 12 টি রাশির প্রত্যেক রাশির ছেলেদের বৈশিষ্ট্য বিচার বিশ্লেষণ করে তুলনা করার পর আপনি বলতে পারবেন যে কোন রাশির ছেলেদের বৈশিষ্ট্য সবচেয়ে বেশি ভালো হয়। তখন আমরা বলে দিতে পারব যে রাশিচক্রের মধ্যে ওই রাশির ছেলেদের ভালো বলে বিবেচনা করা হয়। তাহলে আমরা এখন এই বারোটি রাশির ছেলেদের বৈশিষ্ট্য জানার জন্য অবশ্যই বারটি রাশি আমাদের দেখতে হবে। বারটি রাশি হল-বৃষ রাশি, মেষ রাশি, মিথুন রাশি, কর্কট রাশি, সিংহ রাশি, কন্যা রাশি, তুলা
রাশি, বৃশ্চিক রাশি, ধনু রাশি, মকর রাশি, কুম্ভ রাশি এবং মীন রাশি। এখানে দেখা যায় যে প্রত্যেকটি রাশির ছেলেদের বৈশিষ্ট্য আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। কোন রাশির ছেলেরা অত্যন্ত গম্ভীর এবং কম কথা বলতে পছন্দ করে আবার কোন রাশির ছেলেরা খুব বেশি কথা বলতে পছন্দ করে এবং কথার মধ্যে কোন গাম্ভীর্য থাকে না। কোন রাশির ছেলেদের বৈশিষ্ট্য এবং চরিত্র খুবই সুন্দর আবার অনেকেই বা অনেক রাশির ছেলেদের দেখা যায় যে বিভিন্ন ধরনের কথা বলে থাকে তাদের কথার কোন ঠিক ঠিকানা থাকে না এবং কখন কোন ধরনের কথা বলে সে বিষয়ে সম্পর্কে তারা না জেনে যে কোন কথা বলে দেয়।
তাই আপনারা যদি জানতে চান যে কোন রাশির ছেলেরা বেশি ভালো তা আপনারা এখন আমাদের এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন। চলুন তাহলে দেখি সবচেয়ে ভালো ছেলে কোন রাশির। যেমন মেষ রাশির জাতক খুবই স্বতঃস্ফূর্ত হয় এবং তারা অল্পতেই রেগে যেতে পারে। আবার কুম্ভ রাশির জাতকেরা অনেকটাই গম্ভীর হয়ে থাকে এবং বেশ ব্যক্তিত্বের অধিকারী হয়। এই ধরনের বিভিন্ন রাশির চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য গুলো আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। তাই যে রাশির ছেলেগুলো সবচাইতে বেশি আপনাদের পছন্দ সেরা শিশু ছেলেগুলো ভালো বলে মনে করতে পারেন। তবে প্রত্যেকটি রাশির ছেলেরা বিভিন্ন দিক থেকে বা বিভিন্ন গুণান্বিত হয়ে থাকে।