ধাতু হল মানুষের দেহের একটি তরল পদার্থ। ধাতু পায় সাধারণত শক্তির ক্ষয়কেই বুঝিয়ে থাকে। শরীরের যেকোনো অসুখ বা রোগ হলে সেটি যার হয়েছে সে অল্প করে হলেও বুঝতে পারে। কারণ শরীরের কোন অসঙ্গতি দেখা হলে অবশ্যই সেটি ধরা দেয় বিভিন্ন কর্মকান্ডের মাধ্যমে। প্রস্রাব বা অন্যান্য মধ্য দিয়ে আপনার ধাতু ক্ষয় হচ্ছে কিনা এই বিষয়টি আপনাকে অবশ্যই ধৈর্যশিক্ষণ করতে হবে। আপনার শরীর যদি সব সময় ক্লান্ত হয়ে থাকে এবং কখনোই শরীরের মধ্যে আরাম না লাগে অর্থাৎ এনার্জি না থাকে যে কোন কাজ করার জন্য তাহলে আপনাকে বুঝতে হবে অবশ্যই কোন একটি আপনার শরীরে ভাষা বেঁধেছে। তবে যে কোন পুরুষের জন্য এই ধাতু খায় রোগটি অনেক পীড়া দিয়ে থাকে।
এ ধরনের রোগ হলে সবসময় কেউ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে চায়না এবং বিভিন্ন ধরনের কবিরাজ এর কাছে গিয়ে আরো বেশি সমস্যায় পড়তে হয়। একাধারে দেখা যাচ্ছে তার অর্থ সমস্তই ফুরিয়ে যাচ্ছে কবিরাজ এর কাছে গিয়ে এবং অন্যদিকে তার স্বাস্থ্য হানি ঘটছে। তাই এ ধরনের সমস্যায় যদি আপনি পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই দ্রুত চিকিৎসকের কাছে আপনার যাওয়া উচিত বলে মনে করি। এবং রোগের প্রথম দিকে যদি চিকিৎসকের কাছে যাওয়া যায় তাহলে অল্পতেই আপনার সমস্ত রোগ দূর হয়ে যেতে পারে চিকিৎসকের বিভিন্ন পরামর্শ মত ঔষধ স্মরণ করলে। কিন্তু আপনাকে অবশ্যই আগে বুঝতে হবে যে ক্ষয় হচ্ছে কিনা সে বিষয়টি। ধাতু ক্ষয় হচ্ছে কিনা সে বিষয়টি জানার জন্য আজকে আপনাদের সামনে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরবো।
জেলা কোনগুলি দেখলে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার। সেই লক্ষণগুলি এখন আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করে যাবো। এবং সেখান থেকে নিতে পারবেন আপনার স্পষ্ট তো কি হয়েছে বা কোন ধরনের সমস্যায় আপনি পড়েছেন। তাই সম্পূর্ণ কিছু বোঝার জন্য আপনাকে অবশ্যই আমাদের পোস্টের শেষ পর্যন্ত থাকতে হবে পড়ে যেতে হবে তাহলে অবশ্যই আজকের সমস্যার সমাধান হবে বলেই মনে করি। তাহলে চলুন দেখি কোন কোন লক্ষণ থাকলে আপনি বুঝবেন
যে আপনার ধাতু ক্ষয় হচ্ছে। সাধারণত দেখা যায় যে ১৮০০ শতক বা ১৯০০ শতকে যদি একজন রোগীর বৈবাহিক মিলনের বাইরে বীর্যপাত ঘটে থাকে বা সাধারনের চাইতে বেশি পরিমাণে বীর্যপাত ঘটে থাকে তাহলে সেটিকে ধাতু ক্ষয় রোগ বলে মনে করা হতো। এবং এই বিষয়টি কখনো কখনো ইচ্ছাকৃতভাবে এবং কখনো কখনো অনিচ্ছাকৃতভাবে হয়ে থাকে বলে মনে করা হয়। ইচ্ছাকৃতভাবে হলো হস্তমৈথুনের দ্বারা এবং অনিচ্ছাকৃত হলো স্বপ্নদোষ জাতীয় কিছু কারণে বীর্যপাত ঘটতে পারে।
তবে এগুলোকে পরবর্তীতে অবশ্যই মেডিকেল সাইন্সে মেডিকেল রোগ বলে বিবেচনা করা হয়। এবং এর জন্য অবশ্যই অনেকগুলো চিকিৎসা পদ্ধতি বর্তমানে ব্যবহৃত হয়েছে। তবে সবচাইতে বেশি কার্যকর বলে মনে করা হয় ভেষজ ঔষধ কে। প্রাচীনকাল থেকে বিভিন্ন ভেষজ ঔষধ ধাতুক ক্ষয় রোধের নিরাময়ক হিসেবে কাজ করে আসছে। এখনো দেখবেন যে হাটে বাজারে বা রেলস্টেশন বাস স্টেশন বিভিন্ন জায়গাতে যেখানে জন মানুষের বেশি জমায়েত হয় সে সকল জায়গায় বিভিন্নভাবে হকারেরা এই রোগের ঔষধ ফেরি করে থাকে।
তবে আমাদের বেশিরভাগ রোগীরা এই রোগগুলো চিকিৎসকের কাছে বলতে চায় না তাই এদের ঔষধ খেয়েই তারা শ্রেষ্ঠ বলে মনে করে থাকে। এতে অবশ্য অনেকের ই ভালো হয়ে থাকে। তবে আপনারা যেটি জানার জন্য বলছেন যে কিভাবে বুঝবেন যে ধাতুর ক্ষয় হচ্ছে। আপনি অতিরিক্ত ভাবে হস্তমৈথুন করবেন না এবং বাজে চিন্তা ভাবনা করবেন না। বাজে বলতে অহেতুক কোন নারীদের নিয়ে চিন্তা ভাবনা করবেন না এবং পর্নোগ্রাফি আসক্তি থেকে নিজেকে মুক্ত করুন তাহলে আপনার এই রোগ অনেক ভাবে বা অনেকাংশই সেরে যাবে বলে মনে করা হয়। আর এই বাজে অভ্যাসের জন্য যদি বৈবাহিক সম্পর্ক ছাড়া আপনার অহেতুক বীর্যপাত হয়ে থাকে তাহলে মনে করবেন যে আপনার ধাতু ক্ষয় হচ্ছে।