প্রতিটি সুস্থ মানুষের জন্য পায়খানা করতে হয় প্রত্যেকদিন অন্ততপক্ষে একবার। কিন্তু কখনো কখনো সুস্থ মানুষ দিনে দুইবার পায়খানা করে থাকেন। পায়খানা যদি ক্লিয়ার না হয় তাহলে সারাটা দিন মানুষ অস্বস্তিতে কাটাতে হয়। আকাশেতে কাটালে দিনের অন্যান্য কাজগুলো যথাসময়ে সঠিকভাবে সঠিক কাজ হয় না বলেই মনে করা হয়। তাই আমাদের উচিত প্রত্যেকদিন পায়খানা যাতে ক্লিয়ার হয় সে ব্যবস্থা করা। বর্তমান সমাজের অনেক মানুষ কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগতে থাকে। তাই কোষ্টকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য প্রথমেই আমাদের খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন আনতে হবে। প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় আপনাদেরকে প্রচুর পরিমাণে আঁশ যুক্ত খাবার রাখতে হবে। আসক্ত খাবার আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়।
তাই আপনাদের খাবারের তালিকায় পরিবর্তন আনতে হবে। প্রচুর পরিমাণে লাল মাংসের পরিবর্তে এবং তেল চর্বির পরিবর্তে আপনাদেরকে অবশ্যই শাকসবজি জাতীয় খাবার যেগুলো সহজেই ডাইজেস্ট হয় সে খাবার গুলো খেতে হবে। পেঁপে কাঁচা কলা এরকম বিভিন্ন খাবার যেমন সেম বা সিমের বিচি বরবটি মিষ্টি কুমড়া এই খাবারগুলো আজ যুক্ত খাবার এগুলো খেলে আপনার তাড়াতাড়ি খাবার হজম হয় এবং অবশ্যই পায়খানা ক্লিয়ার হবে বলে মনে করা হয়। এছাড়া এ সকল খাবারের সাথে সাথে আপনাকে আরেকটি বিষয় নিশ্চিত করতে হবে সেটি হল প্রচুর পরিমাণে অর্থাৎ যথেষ্ট পরিমাণে পানি পান করা। খাবারকে সুষ্ঠুভাবে হজম করার জন্য অবশ্যই জল বা পানির প্রয়োজন রয়েছে। তাই খাবারের সাথে সাথে আগে অথবা পরে আপনার কে অবশ্যই জল পান করতে হবে।
পায়খানা না হলে কি ঔষধ
বর্তমানকালে অনেকের ই একটি বড় সমস্যা হলো ঠিকমতো পায়খানা না হওয়া। ঠিকমতো পায়খানা না যদি হয় তাহলে অবশ্যই বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় ভুগতে হয় সারাটা দিন ধরে। সারাটা দিন ধরে অস্বস্তিতে কাটাতে হয়। অস্বস্তি থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাদেরকে অবশ্যই কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি হতে হবে। আর কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি হলে অবশ্যই পায়খানা ক্লিয়ার হবে। সে কারণেই যদি পায়খানা ক্লিয়ার না হয় তাহলে আপনাকে অবশ্যই অনেকগুলো করণীয় রয়েছে সে করণীয়গুলো যদি ঠিক মতো করেন তাহলে অবশ্যই পায়খানা ক্লিয়ার হবে এ কথা বলা যায়। তাই আমরা দেখব যে পায়খানা ক্লিয়ার না হলে কি কি কাজ করলে আপনার পায়খানা ক্লিয়ার হবে সে বিষয়টি। প্রচুর পরিমাণে অতিষ্ঠ পরিমানে জল পান করলে
আপনার শরীরের যে খাদ্যগুলো গিয়েছে অবশ্য সঠিকভাবে পড়ি প্রক্রিয়া সেরে সেগুলো পাকস্থলীতে যাবে এবং অবশ্যই মাল আকারে মলদ্বার দিয়ে বের হবে। তাই আপনাকে আর যুক্ত খাবারের সাথে সাথে প্রচুর পরিমাণে পানি ও পান করতে হবে। এতে যদি সমস্যার সমাধান না হয় তাহলে আপনাকে আরেকটি কাজ করতে হবে তা হল প্রতিদিন রাত্রিতে এক গ্লাস জলের সঙ্গে ইসবগুলের ভুসি জলের সাথে মিশিয়ে অর্থাৎ ভিজিয়ে রেখে জলের সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে প্রত্যেকদিন রাত্রিতে পান করলে এই কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাবেন বলে বিশ্বাস করি। এছাড়াও আপনাকে আরেকটি কাজ করতে হতে পারে আর তা হল আপনি যদি প্রতিদিন সকালে উঠে খালি পেটে এক গ্লাস পানি পান করবেন অর্থাৎ পেট ভর্তি করে পানি খেয়ে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করবেন।
তারপর যখন পায়খানার বেক আসবে আপনি তখন পায়খানায় যাবেন এবং অবশ্যই তখন আপনি শান্তি মতো পেট ছেড়ে পায়খানা করতে পারবেন বলেন আমরা বিশ্বাস করি। এ পদ্ধতি গুলো যদি আপনারা মেনে চলতে পারেন তাহলে অবশ্যই কষ্ট কাঠিন্য থেকে মুক্তি পাবেন এবং অবশ্যই প্রত্যেক দিন আপনার পায়খানা ক্লিয়ার হবে।সাধারণত দিনে দুইবার ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়। তবে এটি খাবার নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম আছে, যা বেশিরভাগ মানুষেরই অজানা। এ ধরনের তথ্যগুলো পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের সাথে থাকবেন যাতে করে আপনারা জীবনের সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেয়ে যেতে পারেন। তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট বাটপার সেট করবেন এবং আপনার চাহিদাগুলো অর্থাৎ জিজ্ঞাসা কৃত প্রশ্নগুলি আমাদের এখান থেকে দেখে নেবেন এবং সেই উত্তরগুলি সঠিক পাবেন বলেই বিশ্বাস করি।